
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষে বি এস সি সম্মান পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ৮ শিক্ষার্থীকে ডিনস অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯শে ডিসেম্বর) দুপুরে ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের হল রুমে শিক্ষার্থীদের এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো: শামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মো: হারুন-উর-রশিদ আসকারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এম.এ সাত্তার হোসেন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ও সাবেক প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মো: কামাল উদ্দিন। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদ হাসান রনি ও সুপ্রিয়া সিংহ রায়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ভিসি প্রফেসর ড.মো: হারুন-উর-রশিদ আসকারী ডিনস আওয়ার্ড প্রাপ্তদের মাঝে ক্রেস্ট তুলে দেন। পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষের ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স এন্ড কমিউনিকেশন বিভাগের মো: মোত্তালিব হোসেন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের রওনক জাহান, কম্পিউটার সায়েন্সএন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবরিনা ফৌরদৌস, ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের খানজাহান আলী, বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আরিফুল ইসলাম, ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের আকলিমা সুলতানা, গনিত বিভাগের মোজ্জামেল হোসেন ও পরিসংখ্যান বিভাগের মাহফুজুর রহমান। এসময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড.মো: হারুন- উর- রশিদ আসকারী বলেন, ‘যে কোন রকম স্বীকৃতি মানুষকে অনেক আন্দোলিত করে। ভবিষৎত পথ চলার অনুপ্রেরনা হয়ে দাড়ায়। শিক্ষার্থীদের উৎসাহী করতে এরকম অনুষ্ঠান হওয়া খুব প্রয়োজন। খুব শিঘ্রই সেরা শিক্ষক, সেরা গবেষক বাছাই করে পুরষ্কার দেওয়া হবে। এটার মূল উদ্দেশ্য হবে উৎসাহ দেওয়া।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো: শামসুল আলম বলেন, ‘যারা আওয়ার্ড পেয়েছ আর যারা পায়নি তোমরা সবাই মেধাবী। দেশ পেরিয়ে বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতা করে তোমাদের যোগ্যতার পরিচয় রাখতে হবে।’
আরো পড়ুন: