প্রখ্যাত ‘তিন কন্যা’ছবিটি একেঁছেন-কামরুল হাসান।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন-ওস্তাদ আয়াত আলী খান।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন নৃত্যশিল্পী ছিলেন-বুলবুল চৌধুরী।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন পল্লীগীতি শিল্পী ছিলেন- আব্বাস উদ্দিন ও আব্দুল আলীম।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন যাদুকর -জুয়েল আইচ।
বাংলাদেশের বিখ্যাত ভাস্কর – শামীম সিকদার।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কাঠ খোদাই শিল্পী -অলক রায়।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কাটুনিস্ট -রফিকুন্নবী (রনবী)।
বাংলাদেশের সুর সম্রাট কা বলে- ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ।
বাংলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়-০৩ ডিসেম্বর, ১৯৫৫।
পূর্বে বাংলা একাডেমীর নাম ছিল-বর্ধমান হাউজ।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়-১৯৭৪।
শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৭ সাল। বাংলাভাষার আদি নিদর্শন – চর্যাপদ।
বাংলাদেশের ‘বাউল সম্রাট বলা হয়-লালন ফর।
বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক – চার্লস উইলনস্।
সর্বপ্রথম চলচ্চিত্র ,নির্মাণ করেন- লুমিয়ার ব্রাদার (যুক্তরাষ্ট্র), ১৮৯৫ সাল।
উপমহাদেশের চলচ্চিত্রের জনক -হীরালাল সেন।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জনক – আবদুল জব্বার খান।
হীরালাল সেনের নির্মিত চলচ্চিত্রটি প্রথম প্রদর্শিত হয়-৪ এপ্রিল, ১৮৯৮ সালে কলিকাতার ক্লাসিক থিয়েটারে।
উপমহাদেশের প্রথম ও বাংলায় সবাক চলচ্চিত্র – জামাই ষষ্ঠী, ১৯৩১ সালে।
উপহমাদেশের প্রথম নির্বাক চলচ্চিত্রের নাম -আলী বাবা ও চল্লিশ চোর।
বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র -মুখ ও মুখোশ, ৩ আগষ্ট, ১৯৫৬।
মুখ ও মুখোশ চলচ্চিত্রের পরিচালক ছিলেন-আবদুল জব্বার খান।
অস্কার পুরস্কার প্রাপ্ত একমাত্র বাংলা চলচ্চিত্র -পথের পাঁচালী, ১৯৯১ সাল।
পথের পাঁচালী চলচ্চিত্রটির পরিচালক ছিলেন-সত্যজিৎ রায়।
পথের পাঁচালী চলচ্চিত্রটির প্রথম প্রদর্শিত হয়-১৯৫৫ সালে।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের
…. তে ক্লিক কর।