বিশ্বের সর্বোচ্চ আগ্নেয়গিরি
ওডসডেক স্যালাডো-চিলি
লুল্ল্যাইল্ল্যাকো-চিলি
নাসিমিন্টো ডি জ্যান্ডল-আন্দিজ
সেরো নেগ্রো-আন্দিজ
নিভাদো ডি ট্রিজ ক্রুসিস-আন্দিজ
ভ্যালাডিরো-আন্দিজ
নিভাদো ডি ইনক্যাহুসী-আন্দিজ
সাজামা-আন্দিজ
সেরো ইল কনডোর-আর্জেন্টিনা
টিপাস-আর্জেন্টিনা
তামু মাসিফ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আগ্নেয়গিরি। মঙ্গলগ্রহে অবস্থিত গোটা সৌরজগতের সবচেয়ে বড় আগ্নেয়গিরি অলিম্পাস মনসের সঙ্গেই কেবল তুলনা চলে তামু মাসিফের
এক নজরে..
-স্মিথ সোনিয়ান ইনস্টিটিউটের ভলকানোজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড বুক-এর তথ্যমতে, পৃথিবীতে জীবন্ত আগ্নেয়গিরির সংখ্যা ১৫১১টি।
-বিশ্বের ৯০ শতাংশ জীবন্ত আগ্নেয়গিরির অবস্থান দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশে। এ অঞ্চলে রয়েছে ১১০০- এর অধিক সক্রিয় বা জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। এত বেশি সংখ্যক আগ্নেয়গিরির অবস্থানের কারণে এ অঞ্চলকে বলা হয় রিং অব ফায়ার বা অগনিবলয়।
-ইতালির ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুৎপাতই বিশ্বের সর্বপ্রথম আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত।
-উনিবিংশ শতকে বিশ্বে সবচেয়ে বিপর্যয়কর ও ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে ইন্দোনেশিয়ায়। ১৮১৫ সালে জাভার তামেবারা আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে প্রায় ৯২ হাজার মানুষ নিহত হয়।
-সবচেয়ে উত্তপ্ত লাভা নির্গত হয় হাওয়াই দ্বীপের আগ্নেয়গিরি থেকে। লাভার উত্তাপ থাকে প্রায় ১১৭০ ডিগ্রি সেন্টিগেড।
-বিশ্বের বৃহত্তম আগ্নেয়গিরি ‘মনোলোয়’।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে এটি অবস্থিত। প্রায় ৫১২৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে মনোলোয়ার অবস্থান। আয়তন প্রায় ৪০ হাজার ঘনকিলোমিটার। মনোলোয়ায় সর্বশেষ ১৯৮৪ সালে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল। উল্লেখ্য, হাওয়াই “দ্বীপপুঞ্জ ২০টি দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত, যেটি আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলেই সৃষ্টি হয়েছিল।—বিশ্বের উচ্চতম আগ্নেয়গিরি হলো ‘ওহোস ডেল সালাডো’।এটি চিলি ও আর্জেন্টিনা সীমান্তে অবস্থিত।
-বিশ্বের সর্ববৃহৎ আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ ইন্দোনেশিয়ায় টোবা। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১৭৭৫ বর্গ কিলোমিটার।
-জাপানে প্রায় ২০০টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে। এর মধ্যে ৬০টিরও বেশি জীবন্ত।
প্রতিটি লেকচারে নতুন নতুন লিখা যুক্ত হচ্ছে, তাই কাঙ্খিত কোন লিখা না পেলে দয়া করে কিছুদিন পর আবার ভিজিট করে দেখবেন।
লিখাতে কিংবা লেকচারে কোন ভুলত্রুটি থাকলে অথবা আপনার কাঙ্খিত লিখা খুঁজে না পেলেইশিখন.কম এর ফ্যানপেইজ অথবা নিচে কমেন্ট কর