ভূ-ত্বকের গভীরতা প্রায় – ১৬ কি.মি. ।
মেরু রেখার উত্তর প্রন্তকে সুমেরু ও দক্ষিণ মেরুকে কুমেরু বলে ।
পৃথিবীর সর্বোত্র দিন রাত সমান – ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর ।
প্রাথমিক শীলা – আগ্নেয়শীলা ।
মার্বেল গ্রাফাইট – রুপান্তরিত শীলা ।
বায়ুমন্ডলের গভীরতা – ১৬১০ কি.মি. ।
মেরু অঞ্চলের পানি – শীতল ও ভারী ।
নিরক্ষীয় অঞ্চলের পানি – উষ্ণ ও হালকা ।
বায়ু মন্ডলের যে স্তরে মেঘ, বৃষ্টি, কুয়াশা সীমাবদ্ধ থাকে – ট্রপোমন্ডল ।
ভাসমান মেঘ থেকে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটানো যায় – শুস্ক বরফের গুরা ছিটিয়ে ।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত অঞ্চল – চেরাপুঞ্জি (ভারত) ।
পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব – ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কি.মি. ।
সূর্য্য গঠনকারী গ্যাসীয় উপাদান – হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম ।
পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা যায় – উজ্জলতম গ্রহ শুক্র ।
মঙ্গলের পৃষ্ঠদেশ কঠিন । কার্বনের আধিক্যের কারণে মাটির রং লাল ।
মঙ্গলের দুটি গ্রহ – ফোবাস ও ডিমোস । এরা কাছ থেকে মঙ্গলকে প্রদক্ষিণ করে ।
সূর্য্য থেকে মঙ্গল গ্রহের দুরত্ব – ২২.৮ কোটি কি.মি. (গড়) ।
পৃথিবী থেকে মঙ্গল গ্রহের দুরত্ব – ৭.৭ কোটি কি.মি. ।
প্রথম পরিবেশ আন্দোলনের সূচনা করেন – ডেবিট থরো ।
‘গ্রীন পিচ’ পরিবেশ আন্দোলন গ্রুপ । এটির যাত্রা শুরু ১৯৮৫ সালে ।
৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস ।
পৃথিবীর কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাসকারী জীবের সংখ্যাকে বলে – বায়োম্স ।
জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কনভেনশন (১৯৯২) স্বাক্ষর করে – ১৪০ টি দেশ ।
পলিথিন পোড়ালে উৎপন্ন হয় – হাইড্রোজেন সায়ানাইড ও ডাই-অক্সিজেন ।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।