
বিচার বিভাগের উপর অনাকাঙ্খিত হস্তক্ষেপ হল : সুশাসনের বড় সমস্যা।
উন্নয়নশীল ও অনুন্নত রাষ্ট্রে বিদ্যমান : অদক্ষ আমলাতন্ত্র।
‘লাল ফিতার দৌরাত্মে’র সমার্থক : গতানুগতিক আমলাতন্ত্র।
পলিটিকাল অ্যান্ড ইকোনমিক রিস্ক কনসালটেন্সি : হংকং ভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান।
ক্ষমতা মানুষকে দুর্নীতিগ্রস্ত করে, চরম ক্ষমতা চরমভাবে দুর্নীতিগ্রস্ত করে : বার্ট্রান্ড রাসেল।
গণতান্ত্রিক বোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন : মানসম্মত শিক্ষা।
নিশ্চিত গণতান্ত্রিক অধিকারে জনগণ কাজ করে : পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অপরিসীম : আইনের শাসন।
সুশাসন অলীক বস্তুতে পরিণত হয় : মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে।
রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণ : অর্থনৈতিক অসমতা।
গণতান্ত্রিক চর্চা, মূল্যবোধের বিকাশ, উপর্যুক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা বলিষ্ঠ নেতৃত্ব অর্থনৈতিক ভারসাম্য প্রয়োজন : সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য।
সুশাসনের ভিত্তি দৃঢ় করতে পারে সৎ, যোগ্য ও দক্ষ নেতা।
জটিল সমস্যাকে সহজ করে দেয় : জনগণের সাথে সরকারের ভাল সম্পর্ক।
সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা কঠিন জনগণের সাথে সরকারের দূরত্বের কারণে।
জনগণ ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয় : রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে দুর্নীতির কারণে।
দুর্নীতি দমনে সরকারের করণীয় : দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন।
বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়া হতে হবে : স্বচ্ছ।
বিচারকদের বেতন ভাতা হওয়া উচিত : সামাজিক মর্যাদা অনুযায়ী।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দরকার : স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সংবাদমাধ্যম।
দেশের সার্বিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রয়োজন : নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতার বণ্টন।
সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে প্রয়োজন : আইনসভার সমাজের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব।
দুর্নীতি প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করতে পারে : ই-গভর্নেন্স।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় চেষ্টা চালাতে হবে : সরকার ও জনগণকে।
আমলারা জনসেবক হয়েও প্রভুর মত আচরণ করেন : জনঅসচেতনতার কারণে।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার প্রয়োজন : ধর্মীয় সহিষ্ণুতা।
দেশে শিক্ষা বিস্তারের জন্য প্রয়োজন : জনগণের সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি।
একটি দেশের চালিকাশক্তি : শাসন ব্যবস্থা।
গণতন্ত্রের প্রাণ : পরমত সহিষ্ণুতা।
প্রশাসন স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠে ও সুশাসন ব্যাহত হয় : প্রশাসনের জবাবদিহিতা না থাকায়।
বিচার বিভাগকে পৃথক রাখতে হবে : আইন, শাসন ও নির্বাহী বিভাগ থেকে।
সুশাসন নিশ্চিত করতে প্রয়োজন সরকারের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা।
সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ে বিবেচনায় রাখতে হবে : দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির অভিযোগ।
স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক চিন্তা ভাবনা : সুশাসনের বাধা।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।