
আইনসভায় বসে যুক্তি-তর্ক পেশ ও আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খুঁজতে হবে : রাষ্ট্রের সকল সমস্যার।
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন না হয় কারো উপর যেন জুলুম নির্যাতন না করা হয় সরকার যেন অন্যায়-নির্যাতন না করতে পারে এসব দেখা : মানবাধিকার কমিশনের কাজ।
লক্ষ্য নির্ধারণ এবং অগ্রাধিকার বিবেচনায় পারঙ্গম ও দূরদর্শী হতে হবে : সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য।
নাগরিকের সামাজিক ও রাজনৈতিক অধিকারগুলো অর্থহীন হয়ে পড়ে : অর্থনৈতিক অধিকারের নিশ্চয়তা না থাকলে।
কোন ব্যক্তি সভ্য ও সুন্দর জীবন যাপন করতে পারে না : চিন্তা, মত ও বক্তব্য প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলে।
প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের আচরণ হবে : দায়িত্বশীল ও জবাবদিহিমূলক।
সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না : সরকার পক্ষ ও কার্যকর প্রশাসন গড়তে ব্যর্থ হলে।
সুশাসন প্রতিষ্ঠা ব্যাহত করে : উচ্চাভিলাষী ও ভুল সিদ্ধান্ত।
সরকারের কাজ এবং গৃহীত নীতি ও সিদ্ধান্ত স্পষ্ট ও স্বচ্ছ হলে বৃদ্ধি পাবে জন অংশগ্রহণ।
আইন হবে : সময়োপযোগী।
সকল নাগরিকের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য : রাষ্ট্রের প্রতি নিঃশর্ত আনুগত্য।
রাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থের জন্য বিসর্জন দিতে হয় : ক্ষুদ্রস্বার্থ।
নাগরিকের পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য : রাষ্ট্রের আইন মেনে চলা।
রাষ্ট্রের অস্তিত্ব রক্ষা ও উন্নততর সমাজজীবন প্রতিষ্ঠার জন্য তৈরি হয় : আইন।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হবে : সৎ ও যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনে।
রাষ্ট্রীয় কাজ সুসম্পন্ন হয় : কর দিয়ে।
নাগরিক ও মানবিক গুণাবলীর বিকাশ ঘটে না : শিক্ষা ব্যতীত।
নাগরিককে দায়িত্ব-কর্তব্য পালনে সচেতন করে : শিক্ষা।
রাষ্ট্র : জনগণের জন্য।
রাষ্ট্রের সকল সম্পদই যার সম্পদ : জনগণের।
রাষ্ট্রের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা ব্যাহত হয় : আইন-শৃঙ্খলা দুর্বল/ভেঙ্গে পড়লে।
রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন : সংবিধান।
সততা ও সতর্কতার সাথে ভোট প্রদান ও প্রার্থী বাছাই, স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাজে অংশগ্রহণ অসম্ভব : সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না হলে।
স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন প্রয়োজন : দুর্নীতি দমনের জন্য।
আইনের শাসন না থাকলে বাধাগ্রস্ত হয় : সুশাসন।
সুশাসনের একটি সমস্যা : জবাবদিহিতার অভাব।
নীতি প্রণয়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতার অভাবে হয় : সরকারের অকার্যকারিতা।
সুশাসনের অন্যতম অন্তরায় : রাজনৈতিক ব্যবস্থার অভাব।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথে অন্যতম বাধা : স্বজনপ্রীতি।
নিয়োগ, বদলি, পদায়ন বা অন্যান্য সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্রে স্বজনদের অগ্রাধিকার প্রদান করা হল : স্বজনপ্রীতি।
রাষ্ট্রের মৌলিক উপাদান : ৪টি।
সরকারের কাজ : দেশ পরিচালনা বা শাসন করা।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।