বিধ্বস্ত বিমানের ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থীর মধ্যে ১১ জনেরই মৃত্যু হয়েছে

বিধ্বস্ত বিমানের ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থীর মধ্যে ১১ জনেরই মৃত্যু হয়েছে

বিধ্বস্ত বিমানের ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থীর মধ্যে ১১ জনেরই মৃত্যু হয়েছে এবং বাকি ২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।

  • নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হওয়া ইউএস-বাংলা বিমানের যাত্রী ছিলেন সিলেটের জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের ১৩ নেপালি শিক্ষার্থী। রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ থেকে প্রাপ্ত তালিকা ও ইউএস-বাংলার প্রকাশিত জীবিত যাত্রীদের তালিকা থেকে দুইজন শিক্ষার্থী জীবিত থাকার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল বিমান বিধ্বস্তে ১৩ নেপালি শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। সোমবার রাতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইমরান আসিফের দেয়া তথ্যে জীবিত ১৯ জন যাত্রীর মধ্যে প্রিন্সি ধামী ও সামিনা বেনজারখার নামে দুইজন শিক্ষার্থী নাম দেখা যায়। জালালাবাদ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আবেদ হোসাইন বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত শিক্ষার্থীদের সহপাঠী ও নেপালে থাকা তাদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে আমরা জানতে পেরেছি ১৩ জনের মধ্যে দু’জন শিক্ষার্থী বেঁচে আছেন। তবে তারা গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদেরকে নেপালের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। কলেজের ছুটিতে নিজ দেশে বেড়াতে যাচ্ছিলেন ওই ১৩ শিক্ষার্থী। এরা হলেন- রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী সঞ্জয় পৌডেল, সঞ্জয়া মহারজন, নেগা মহারজন, অঞ্জলি শ্রেষ্ঠ, পূর্ণিমা লোহানি, শ্রেতা থাপা, মিলি মহারজন, শর্মা শ্রেষ্ঠ, আলজিরা বারাল, চুরু বারাল, শামিরা বেনজারখার, আশ্রা শখিয়া ও প্রিন্সি ধামী। উল্লেখ্য, সোমবার ইউএস-বাংলার বিমানটি ঢাকা থেকে ৭১ জন আরোহী নিয়ে নেপালের উদ্দেশে যাত্রা করে। ওইদিন নেপালের স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ২০ মিনিটে ৪ ক্রু ও ৬৭ আরোহী নিয়ে বিমানটি কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয়। এতে অন্তত ৫০ জনের প্রাণহানির তথ্য পাওয়া গেছে।

 

আরো পড়ুন:

১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী ছিলেন বিধ্বস্ত ইউএস-বাংলা বিমানে

 

মন্তব্য করুন

স্যার, কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি?

Click one of our representatives below

Customer Support
Customer Support

Syeda Nusrat

I am online

I am offline

Technical Support
Technical Support

Ariful Islam Aquib

I am online

I am offline