চাকরি পরীক্ষার লিখিত ও এমসিকিউ প্রস্তুতির জন্য ইশিখন.কম এ প্রতিটি বিষয়ের প্রতিটি অধ্যায়ের উপর রয়েছে শত শত লেকচার। যেটি থেকে প্রায় ৬০% থেকে ৯০% বিভিন্ন পরীক্ষায় কমন আসে।
বেশি>কম
কোন আলোর প্রতিসরণ সবচেয়ে বেশি= বেগুনি
কোন আলোর প্রতিসরণ সবচেয়ে কম= লাল
কোন আলোর বিক্ষেপণ সবচেয়ে বেশি =বেগুনি
কোন আলোর বিক্ষেপণ সবচেয়ে কম= লাল
কোন বর্ণের আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি = বেগুনি
কোন আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে কম=লাল
কোন আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ সবচেয়ে বেশি= লাল
কোন আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ সবচেয়ে কম= বেগুনি
রূঢ় বা যোগরূঢ় শব্দ
নিচের উদাহরণগুলো একটু খেয়াল কর:
হস্তী =>হস্ত+ইন=> গঠন অনুযায়ী অর্থ ‘হাত আছে যার’ কিন্তু ব্যবহৃত হয় => একটি বিশেষ প্রাণী, হাতি অর্থে
গবেষণা => গো+এষণা => গঠন অনুযায়ী অর্থ ‘গো খোঁজা’ কিন্তু ব্যবহৃত হয় => ব্যাপক অধ্যয়ন ও পর্যালোচনা অর্থে
বাঁশি => বাঁশ+ইন => গঠন অনুযায়ী অর্থ ‘বাঁশ দিয়ে তৈরি’ কিন্তু ব্যবহৃত হয় => বিশেষ বাদ্যযন্ত্র অর্থে
এরকম তৈল, প্রবীণ, সন্দেশ ইত্যাদি।
প্রত্যয় বা উপসর্গ যোগে গঠিত যে সব শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ আলাদা হয়, তাদেরকে রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ বলে।
এবার এই শব্দগুলো খেয়াল কর:
পঙ্কজ => পঙ্কে জন্মে যেটি =>কিন্তু ব্যবহৃত হয় পদ্মফুল হিসেবে।
রাজপুত =>রাজার পুত্র => কিন্তু ব্যবহৃত হয় ভারতের একটি জাতি হিসেবে।
মহাযাত্রা =>মহাসমারোহে যাত্রা => কিন্তু ব্যবহৃত হয় মৃত্যু হিসেবে।
জলধি =>জল ধারণ করে যা/ এমন => কিন্তু ব্যবহৃত হয় সাগর হিসেবে।
সমাস নিষ্পন্ন যে সব শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ আর ব্যবহারিক অর্থ আলাদা হয়, তাদেরকে যোগরূঢ় শব্দ বলে।
তাহলে, প্রত্যয় বা উপসর্গ দিয়ে অর্থ আলাদা হলে রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ।
সমাস দিয়ে অর্থ আলাদা হলে যোগরূঢ় শব্দ।
মনে রাখবেন এভাবে: ‘যোগরূঢ়’ শব্দটি ‘রূঢ়’ শব্দ থেকে লম্বা। সমাসের ব্যাসবাক্য লম্বা। তাহলে সমাসের সাথে যোগরূঢ়।
চলমান বিশ্ব, কারেন্ট আফেয়ার্স এর সকল আপডেট তথ্য পাবেন, আমাদের ব্লগে এবং আমাদের ফেসবুকে পেইজে facebook.com/eshikhon
0 responses on "আজকের টিপস: বেশি>কম"