ডি এস এল আর ক্যামেরা – আজকাল কার জামানায় একটা ডি এস এল আর ক্যামেরা থাকলে নাকি আআর কিছু লাগে না! অনেকে তো বলে ডি এস এল আর ক্যামেরা হচ্ছে মেয়ে পটানোর হাতিয়ার!
ডি এস এল আর ক্যামেরা এর না জানা সুবিধা অসুবিধা
ডি এস এল আর এবং উপরের বর্ণিত দুটি ক্যামেরার মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে যে এই ক্যামেরাতে আপনি আপনার ছবি তুলার প্রয়োজন মত লেন্স পরিবর্তন করতে পারবেন, অনেক বেশি ফাস্টার। এবং আপনি সেই ইমেজটিই দেখতে পাবেন যেইটা কিনা আপনার ক্যামেরা দেখছে। কারন ক্যামেরার ভিও ফাইন্ডার আপনাকে একি লেন্সের রিফ্লেকশন দেখাই।
সুবিধা
- ডি এস এল আর ক্যামেরার সুবিধা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না।
- ক্যামেরা লেন্স আপনার প্রয়োজন মত পরিবর্তন করতে পারবেন। যখন যেই ধরনের ছবি তুলতে চান সেই ধরনের লেন্স ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন, ম্যাক্রো ছবি তুলতে ম্যাক্রো লেন্স, দুরের ছবি তুলতে টেলিফটো ইত্যাদি।
- ক্যামেরা অনেক বেশি ফাস্টার ছবি তুলে। ছবি তুলার মাঝে কোন প্রিপারেশন টাইম নেই না। আপনি রেডি তো ক্যামেরা ও রেডি।
- আপনার প্রয়োজনে এক্সটারনাল ফ্ল্যাশ ব্যবহার করতে পারবেন। যেইটা কিনা আপনার ক্যামেরার ফ্ল্যাশ থেকে উজ্জ্বল আলো দেবে আপনার প্রয়োজন মতে।
- ম্যানুয়ালী এক্সপোজার এর জন্য আপনি আপনার ছবি কেমন হবে তা ঠিক করতে পারবেন। যেমন, শারটার স্পীড কত হবে, আই এসও কত, আপেরচার কত ইত্যাদি।
অসুবিধা
- এই ক্যামেরা দাম উপরের দুটি থেকে অনেক বেশি।
- ভালো ছবি তুলতে হলে আপনাকে ফটোগ্রাফী সম্পর্কে ভালো ভাবে জানতে হবে।
- ক্যামেরা ও তার আনুসাঙ্গিক সবকিছু বহন করতে আলাদা ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ
তথ্য প্রযুক্তির জনক/আবিষ্কারক/প্রতিষ্ঠাতা
কম্পেক্ট ক্যামেরা এর সুবিধা ও অসুবিধা
1 responses on "ডি এস এল আর ক্যামেরা এর না জানা সুবিধা অসুবিধা"