
বিসিএস + ব্যাংক+ নন ক্যাডার:
..
☆…বৈষ্ণব সাহিত্য…::
→ বৈষ্ণব ধর্মীয় আন্দোলনের প্রবক্তা – শ্রী চৈতন্যদেব।
→ বৈষ্ণব সাহিত্যধারা গড়ে উঠেছে – বৈষ্ণব ধর্ম ও দর্শনকে কেন্দ্র করে।
→ বৈষ্ণব সাহিত্য ধারার মূল উপজীব্য – রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা
→ বৈষ্ণব সাহিত্য দুই ধারায় বিভক্ত-
১. পদাবলী সাহিত্য বা বৈষ্ণব পদাবলী
২. জীবনী সাহিত্য
☆… পদাবলী সাহিত্য বা বৈষ্ণব পদাবলী…☆
→ বৈষ্ণব পদাবলী ধারার প্রথম কাব্য – লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি জয়দেব রচিত ‘গীতগোবিন্দ’।
→ পদাবলী সাহিত্যের চতুষ্টয় হলেন- চতুর্দশ শতকের বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস ও ষোড়শ শতকের গোবিন্দ দাস, জ্ঞানদাস।
→ বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা এবং প্রথম অবাঙালি কবি- বিদ্যাপতি।
→ ‘অভিনব জয়দেব’ হলেন – বিদ্যাপতি (আদি জয়দেব হলেন ‘গীতগোবিন্দ’র লেখক)
→ বৈষ্ণব পদাবলীর প্রথম সংকলক – বাবা আউল মনোহর দাস। তার গ্রন্থ ‘পদসমুদ্র’ (ষোড়শ শতক)।
→ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ভানুসিংহের পদাবলী’ – বৈষ্ণব পদাবলী দ্বারা প্রভাবিত।
☆…জীবনী সাহিত্য…☆
→ জীবনী সাহিত্যের সূচনা হয় – শ্রী চৈতন্যদেব ও তার কয়েকজন শিষ্যের জীবন কাহিনী নিয়ে।
→ চৈতন্যদেবের জীবনীগ্রন্থকে – কড়চা বলা হয়। (কড়চা অর্থ ডায়েরী বা দিনলিপি)
→ চৈতন্যদেবের প্রথম জীবনীগ্রন্থ – চৈতন্যচরিতামৃত (সংস্কৃত ভাষায়)। রচয়িতা তার সতীর্থ মুরারি গুপ্ত।
→ বাংলা ভাষায় প্রথম জীবনী গ্রন্থ – চৈতন্যভাগবত। রচয়িতা বৃন্দাবন দাস।
→ বৈষ্ণব ধর্মগুরু অদ্বৈত আচার্যের জীবনী নিয়ে লেখা গ্রন্থ – বাল্যলীলাসূত্র (সংস্কৃত ভাষায়)।
সূত্র : শীকর বাংলা সাহিত্য।
আরো পড়ুন: