সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ(১৯২২-১৯৭১):
উপন্যাস : লালসালু (১৯৪৮), চাঁদের অমাবস্যা (১৯৬৪), কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৮)।
ছোটগল্প : নয়নচারা (১৯৫১), দুই তীর ও অন্যান্য গল্প,
নাটক : বহিপীর (১৯৬০), তরঙ্গভঙ্গ (১৯৬৪) সুদঙ্গ (১৯৬৪)।
পুরষ্কার : একুশে পদক (মরণোত্তর), ১৯৮৪
মুনীর চৌধুরী (১৯২৫-১৯৭১):
উদ্ভাবিত বাংলা টাইপ রাইটিং এর নামঃ মুনীর অপটিমা(১৯৬৫)
নাটকঃ রক্তাক্ত প্রান্তরঃ নাটকটি ঐতিহাসিক ।মূল উপজীব্য ১৭৬১ সালের পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ এবং এর জন্য ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার পান। এর কাহিনী কায়কোবাদের “মহাশ্মশান ’’ গ্রন্থ থেকে নেয়া।
কবরঃ ৫২ এর ভাষা আন্দোলন বিষয় । নাটকটি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকাকালীন লিখেছেন এবং নাটকটি রাজবন্দীদের দ্বারা অভিনীত হয়।
পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য,দন্ডাকারণ্য,চিঠি,মানুষ
মুখরা রমনী বশীকরণঃ শেক্সপিয়ারের “ The Taming of the Shrew ’’ এর অনুবাদ
প্রবন্ধঃ মীর মানস (দাউদ পুরস্কার লাভ),বাংলা গদ্যরীতি
সুকান্ত ভট্টাচার্য (১৯২৬-১৯৪৭):
সুকান্ত কমিউনিস্ট পার্টির পত্রিকা দৈনিক স্বাধীনতার (১৯৪৫) ‘কিশোর সভা’ বিভাগ সম্পাদনা করতেন। মার্কসবাদী চেতনায় আস্থাশীল কবি হিসেবে সুকান্ত কবিতা লিখে বাংলা সাহিত্যে স্বতন্ত্র স্থান করে নেন।
তাঁর রচনাবলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো: ছাড়পত্র (১৯৪৭), পূর্বাভাস (১৯৫০), মিঠেকড়া (১৯৫১), অভিযান (১৯৫৩), ঘুম নেই (১৯৫৪), হরতাল (১৯৬২), গীতিগুচ্ছ (১৯৬৫) প্রভৃতি।
পরবর্তীকালে উভয় বাংলা থেকে সুকান্ত সমগ্র নামে তাঁর রচনাবলি প্রকাশিত হয়। সুকান্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পিসঙ্ঘের পক্ষে আকাল (১৯৪৪) নামে একটি কাব্যগ্রন্থ সম্পাদনা করেন।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।