পেশা হিসেবে গ্রাফিক ডিজাইন-
বর্তমান সময়ের একটি জনপ্রিয় পেশা গ্রাফিক্স ডিজাইন । এ কাজটি একই সাথে আনন্দদায়ক এবং সৃজনশীলতার পরিচয় বহন করে। আপনি যদি ক্রিয়েটিভিটি সম্পন্ন হন আর স্বাধীনভাবে কাজ করার ইচ্ছা থাকে ্তাহলে গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন নিজেকে। বিসাল কর্মক্ষেত্র আর তুমুল চাহিদা থাকার কারণে একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনারের সফলতা অনেক বেশি। গ্রাফিক্স ডিজাইনে আউটসোর্সিং বা প্রোডাক্ট বেইজড কাজ করতে হলে আপনাকে আন্তর্জাতিক মানের গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ শিখতে হবে| নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের ডিজাইনার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে পাড়ি দিতে হবে দীর্ঘ পথ, জানতে হবে নিত্য-নতুন সব কলা-কৌশল।
আরো দেখুন:গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখার পরে আপনার কাজের ক্ষেত্র
সফল হওয়ার জন্য যে বিষয়ে নজর দিতে হবে-
১। অবশ্যই ভাল কোন প্রতিষ্ঠান হতে গ্রাফিকস প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
২। আপনার কাজের মানের (ক্রিয়েটিভিটি) উন্নতি
৩। নিজের ডিজাইনের কাজসহ ভাল মানের পোর্টফলিও তৈরি।
৪। ডিজাইনার হিসেবে নিজের পরিচিতি (ব্রান্ড) তৈরি।
আরো দেখুন:যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনে প্রফেশনালি দক্ষ হতে চান তাদের জন্য বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল
অন্য পেশার পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন করা সম্ভব?
যে কোনো পেশার পাশাপাশি গ্রাফিক ডিজাইন করা সম্ভব।চাকরি বা অন্য যে কনো পেশার মানুষ এবং কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা কাজের ফাকে ২/৩ ঘণ্টা করে গ্রাফিক্সের কাজ করতে পারেন। গৃহিণীরাও তাদের অবসর সময়টাতে ঘরে বসে গ্রাফিক্সের কাজ করে আয় করতে পারেন। কারণ উন্নত প্রযুক্তি আমাদের জীবনযাত্রা পাল্টে দিয়েছে। বর্তমানে দেখা যায় প্রায় অনেকের ঘরেই কম্পিউটর রয়েছে। তাই যেকোন পেশার এবং যে কোন বয়সের মানুষ ঘরে বসেই এ কাজ করতে পারবেন।
আরো দেখুন:গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? কিভাবে শিখবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন?
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের আয়-
আরো দেখুন:গ্রাফিক্স ডিজাইন পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন
পেশা হিসেবে মর্যাদা –
গ্রাফিক ডিজাইন অবশ্যই অনেক সম্মানজনক পেশা।গ্রাফিক ডিজাইনাররা দেশ ও দেশের বাইরে অনেক সম্মানের সাথে কাজ করতে পারে।এছাড়াও দেখের প্রথম সারির দৈনিক পত্রিকা, টিভি চ্যানেল, অ্যাড ফার্মগুলোতে চাকরি হলে বেতন অনেক বেশি।অতএব, গ্রাফিক ডিজাইনাদের সম্মান ও টাকা দুটাই থাকে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানে ডিজাইনারদের বেতন দশ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা। এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে এক লাখ টাকা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, অন্যান্য পেশার চেয়ে এই পেশায় ঝামেলা কম। অন্যের অধীনে চাকরি না করেও গড়ে তুলতে পারেন স্বতন্ত্র সেবাধর্মী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
আগ্রহীদের জন্য পরামর্শ –
আগ্রহীরা জন্য ভাল কোন একাডেমিতে ৩ থেকে ৫ মাসের প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রফেশনাল কাজ শুরু করে দিতে পারেন।সেক্ষেত্রে ইশিখনকে বাচাই করতে পারেন।কারন ইশিখন থেকে আপনি বাসায় বসে অনলাইন লাইভ কোর্স করতে পারবেন।কোর্স শেষে সার্টিফিকেট পাবেন।ক্লাস শেষে ক্লাসের ভিডিও পাবেন। যেহেতু এটা সৃজনশীল কাজ তাই এখানে প্রচুর সময় দিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সফলতার জন্য কোনো ‘সর্ট কাট’ পদ্ধতি নেই। কাজ কর, সময় দিন। পাশাপাশি ভালো ভালো কাজগুলো দেখুন।
আরো দেখুন:গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখার পরে আপনার কাজের ক্ষেত্র
ইশিখনে গ্রাফিক ডিজাইন শিখার বিশেষ সুবিধা-
- লাইভ ক্লাস মিস করলে পরের দিন কোর্সের ভেতর উক্ত ক্লাসের ভিডিও রেকর্ডিং ও আলোচিত ফাইল সমুহ পাবেন।
- লাইভ ক্লাসের সম্পূর্ণ ফ্রি ভিডিও কোর্স, ( শুধুমাত্র এই ভিডিও কোর্সই অনেক প্রতিষ্ঠান হাজার হাজার টাকায় বিক্রি করে।)
- প্রতিটি ক্লাস শেষে এসাইনমেন্ট জমা দেওয়া। (প্রতিটি এসাইনমেন্ট এর জন্য ১০ মার্ক)
- প্রতিটি ক্লাসের লাইভ ক্লাসের পাশাপাশি প্রাকটিজ ফাইল পাবেন এবং কনটেন্ট পাবেন।
- প্রতিটি ক্লাসের প্রথম ১৫ মিনিট আগের ক্লাসের সমস্যাগুলো সমাধান হবে, পরের ১ ঘন্টা মুল ক্লাস শেষ ১৫ মিনিট প্রশ্নোত্তর পর্ব
- প্রতিটি ক্লাসের শেষে ১০ নাম্বারের মডেল টেস্ট। এই মডেল টেস্ট মার্ক এবং এসাইমেন্ট মার্ক ও নিয়মিত উপস্থিতির উপর ভিত্তি করেই পরবর্তীতে আপনার সার্টিফিকেট এর মান নির্ধারণ হবে।
- কোর্স শেষে সার্টিফিকেট
- লাইভ ক্লাস সমুহের ডিভিডি ।
0 responses on "পেশা হিসেবে গ্রাফিক ডিজাইন"