
আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ লাভ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাঃ
– COMMONWEALTH প্রথম কোন আন্তঃ সংস্থার সদস্যপদ লাভ, পাকিস্তান বিরোধিতা করেছিলো, ৩২তম সদস্য
১৯৭২ (১৮ এপ্রিল)
– NAM (জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন) ১৯৭২
– ILO (Int’l Labour Org.) ১৯৭২
– UNESCO (জাতিসংঘের শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিদপ্তর) ১৯৭২
– WHO (World Health Org.) ১৯৭২ (১৭ মে)
– IBRD (World Bank) ১৯৭২ (১৭ আগস্ট)
– OIC (Org. of Islamic Countries) ১৯৭৪ (২৩ ফেব্রুয়ারি)
– UN (United Nation) ১৩৬তম সদস্য ১৯৭৪ (১৭ সেপ্টেম্বর)
– UN-এর নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য (স্বস্তি পরিষদ) মোট ২ বার,২য় বার (১৯৯৯ সালে নির্বাচিত, ২০০০-০১ মেয়াদে) সভাপতির দায়িত্ব পালন করে. সভাপতিত্ব করেন আনোয়ারুল করিম চৌধুরী; ১ম বার : ১৯৭৮ (১০ নভেম্বর) ; ২য় বার : ১৯৯৯ (১৪ অক্টোবর)
– UN-এর সাধারণ পরিষদের সভাপতি; সভাপতিত্ব করেন হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী, ১৯৮৬
– WTO (World Trade Org.) ১২৪তম সদস্য, ১৯৯৫ (১ জানুয়ারি)
স্বাধীনতা পুরস্কারঃ
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার বা স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশ সরকার প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসরকারী সম্মাননা পদক।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬শে মার্চ উপলক্ষ্যে প্রতি বছর এটি প্রদান করা হয়ে থাকে। শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে এই পদক দেওয়া হয়। ১৯৭৭ সাল হতে ২০০৭ সাল পর্যন্ত স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। প্রত্যেক পদকপ্রাপ্তরা একটি সোনার পদক ও একটি সম্মাননাসূচক প্রত্যয়ন পত্র পান। ২০০৪ সাল থেকে নগদ পুরস্কার হিসাবে দেয়া হয় এক লক্ষ টাকা যার পরিমাণ পূর্বে কুড়ি হাজার টাকা ছিল। বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী পরিষদ কমিটি একটি তালিকা প্রস্তুত করে সরকার প্রধানের নিকট চুড়ান্ত মনোনয়নের জন্য প্রদান করেন। পদকটি সাধারণত স্বাধীনতা দিবসের সন্ধ্যায়, বিভিন্ন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য ও অন্যান্য বিশিষ্ট নাগরিকদের উপস্থিতিতে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রদান করা হয়।
যে কোন ব্যক্তি, গোষ্ঠী, প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাকে নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রসমূহে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করতে পারেনঃ
- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
- চিকিৎসা বিদ্যা
- শিক্ষা
- সাহিত্য
- সংস্কৃতি
- ক্রীড়া
- পল্লী উন্নয়ন
- সমাজ সেবা/জনসেবা
- জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ
- জনপ্রশাসন
- গবেষণা ও প্রশিক্ষণ
- সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অন্য যে কোন ক্ষেত্র।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।