
পাদুয়াঃ
বাংলাদেশের সিলেটের পাদুয়া নামক স্থানটি ৩০ বছর পর বি.ডি.আর. বি.এস.এফ-এর কাছ থেকে পুনরুদ্ধার করে এবং ১৯৭১ সালে এটি দখল করে নিয়েছিল। পাদুয়া নামক স্থানটির আয়তন ২৩৭ একর।
বি.ডি.আর. কবে বি.এস.এফ-এর কাছ থেকে পাদুয়া পুনরুদ্ধার করে=> ১৫ এপ্রিল, ২০০১
বি.ডি.আর. ও বি.এস.এফ.-এর মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ হয় রৌমারীতে (১৮ এপ্রিল, ২০০১)
মুজিব-ইন্দিরা গান্ধী চুক্তি এবং বেড়ুবাড়ী-তিনবিঘা করিডোর
মুজিব-ইন্দিরা গান্ধী সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৯৭৪ সালে। চুক্তি অনুযায়ী- বাংলাদেশ ভারতকে দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী ছিটমহল দিয়ে দেবে । বিনিময়ে তিনবিঘা করিডোর পাবে । তিনবিঘা করিডোর বাংলাদেশের সঙ্গে দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহলের যোগাযোগের একমাত্র রাস্তা ।
বাংলাদেশকে ভারতের কাছে দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী হস্তান্তর করে- ১৯৭৪ সালে
ভারত বাংলাদেশের জন্য তিনবিঘা করিডোর খুলে দেয়- ২৬ জুন, ১৯৯২ (প্রতিদিন ১২ ঘণ্টার জন্য খোলা থাকতো)বেড়ুবাড়ী ছিটমহল- পঞ্চগড় জেলায়।
ভারত বাংলাদেশের কাছে তিনবিঘা করিডোর লিজ দেয়- ২০১১ সালে।
ভারত বাংলাদেশকে তিনবিঘা করিডোর লিজ দিলেও দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী ভারতের দখলে আছে।
তিনবিঘা করিডোর বাংলাদেশের জন্য ২৪ ঘণ্টা খুলে দেয়ার জন্য ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি হয়- ৬ সেপ্টেম্বর ২০১১।
দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহলের মানুষের জন্য তিনবিঘা করিডোর আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (১৯ অক্টোবর ২০১১)।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।