বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে
SHOULD RAISE VOICE AGAINST DISPARITY
আন্তর্জাতিক নারী দিবস
INTERNATIONAL WOMEN’S DAY
আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস।
Today is international “Women’s Day”
এ বছরের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য ‘২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবীতে নারী-পুরুষের অনুপাত হবে সমান সমান (৫০: ৫০) এবং সমতা অর্জনে চাই গতি’।
The 2016 theme for International Women’s Day is “Planet 50-50 by 2030: Step It Up for Gender Equality”.
নারী দিবস উপলক্ষে আজ সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নানা কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
On the occasion of “Women’s Day”, governmental and non-governmental initiatives have been taken to perform various programs today.
কিন্তু যাঁদের জন্য এসব আয়োজন, সেই নারীদের সবাই কি তাঁদের মৌলিক, সামাজিক ও মানবাধিকার পাচ্ছেন?
But, Are women, for whom all the arrangements, having their fundamental, social and human rights?
বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের অসামান্য অর্জন আছে।
Women have enormous achievements in different sectors.
পোশাকশিল্পের আজকের এই অবস্থানে আসার পেছনে নারী শ্রমিকদের অবদানই সবচেয়ে বেশি।
The lion’s share of credit goes to the woman garments worker for the existing progress of apparel industry.
কৃষিকাজেও নারীর অবদান অনেক।
Women’s contribution to agriculture is worth mentioning too.
ধান উৎপাদনের ২১টি কাজের মধ্যে ১৭টি কাজই নারী করেন।
17 out of 21 works of paddy growing are prepared by women.
শিক্ষার ক্ষেত্রেও নারীরা আগের চেয়ে অনেক এগিয়ে।
In education, women are much more advanced than before.
ক্রিকেট ও ফুটবলসহ ক্রীড়াঙ্গনে নারীর সাফল্য উল্লেখ করার মতো।
The success of women in sports, i.e. cricket and football is noteworthy.
চিকিৎসা, প্রকৌশল, আইন, সাংবাদিকতা প্রভৃতি পেশায় নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে ব্যাপক হারে।
Participation of women in therapeutic, architecture, law, journalism etc. has been increased in a great extent.
তারপরও দেশে নারী ও পুরুষের সম-অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলা যাবে না।
It cannot be stated, after all of this, the equality of men and women is established.
এখনো ঘরে-বাইরে নারী সহিংসতার শিকার হচ্ছেন।
Still woman are being violated in home and exterior.
শিকার হচ্ছেন ইভ টিজিংয়ের। তাঁরা শিকার হচ্ছেন বাল্যবিবাহের।
They are being prey to the eve-teasing and child marriage.
কিন্তু এই সামাজিক অনাচারের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে।
However, everybody has to raise their voice against this social impurity.
দুঃখজনক হলো, নারীর প্রতি সহিংসতাসহ নারীদের অন্য আর সব সমস্যা দূর করার দায়িত্ব কেবল নারীর নয়।
Mournful is that not only women are responsible for eliminating violation and other problems.
এ ক্ষেত্রে পুরুষদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
Man must come forward to this case.
বাংলাদেশে আমরা যদি ২০৩০ সালের মধ্যে নারী-পুরুষের অনুপাত সমান করতে চাই, তাহলে রাষ্ট্র ও সমাজজীবনের প্রতিটি স্তরে তাঁর সমানাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
If we want to equalize the ratio of man and woman by 2030 in Bangladesh, the equal right of woman must be guaranteed in every level of the state and the society.
শিক্ষায় নারীর অনেক অগ্রগতি সত্ত্বেও তাঁরা এখনো পিছিয়ে।
Women are still lagging behind despite their front march in education.
এই বৈষম্য যত দিন থাকবে, তত দিন তাঁদের দুর্ভোগ ঘুচবে না।
Misery will never cease as long as the disparity prevails.
নারীর অধিকার রক্ষায় অনেক আইন থাকলেও তার যথাযথ প্রয়োগ নেই।
Proper application of the law is not present in spite of of having many acts concerning protection of woman rights.
এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আরও সজাগ ও আন্তরিক হতে হবে।
In this case,law enforcing agency and other concerned authority should be more responsive and sincere.
নারীর অধিকার মানবাধিকারেরই অংশ—এটাই হোক এবারের নারী দিবসের অঙ্গীকার।
“Woman Right” is the part of Human rights and may it be the promise of this woman’s day.
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বিশ্বের সব নারীকে আমাদের অভিনন্দন।
Best wishes to the women of the world on the occasion of “International Woman’s Day”
0 responses on "প্রথম আলো সম্পাদকীয় (০৮-০৩-২০১৬)"