জনকণ্ঠ সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম কোন আকস্মিক ঘটনা নয়।
The liberation movement of Bangladesh is not an accident.
এর রয়েছে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতা।

It has a long sequence of movement.
এই দীর্ঘ প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজন ছিল অবিচল রাজনৈতিক নেতৃত্ব।
Strict and faithful Political leadership was indispensable for it’s long preparation.

সেই সুদীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু।
And Bangobandhu had lead such a long movement of liberation.
যুদ্ধের নয় মাস তিনি সশরীরে উপস্থিত না থাকলেও ছিলেন সাড়ে সাত কোটি মানুষের সত্তায়, ছিলেন মূল চালিকাশক্তিস্বরূপ।
Although he was not present physically , but his existence was in the mind of seven and half crore people and he regarded as a main source motivation during in the 9 months liberation war.
সেই সত্যই প্রতিষ্ঠিত হয় ১০ এবং ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে, যেখানে তাঁর অনুপস্থিতিতে তাঁকে নেতৃত্বে রেখে গঠিত হয় বিপ্লবী সরকার।
And his dream was dreamt on 10th and 17th April at the mango garden in Meherpur, where the Revolutionary govt. was formed without his presence.
শেখ মুজিবুর রহমানের নাম ধারণ করেই সেই সরকার হয় মুজিবনগর সরকার।
The govt. reflected the Sheikh Mujibur Rahman’s dreams and for this it is called Mujibnagar govt.
স্বাধীনতার পঁয়তাল্লিশ বছর পর এই সরকার গঠন দিবস পালিত হচ্ছে নতুন আলোকে, নতুন প্রজন্মের চেতনাকে শাণিত করার লক্ষ্য নিয়ে।
After the 45 years of liberation in this day of the formation of Mujibnagar govt. is being observed with new hopes and aspirations ; and it’s aim to flourish the spirit of liberation war among the new generation .
এদিন জাতি স্মরণ করবে তার মহান নেতাদের, যাঁদের শ্রমে, কর্মে, নিষ্ঠায় বাঙালী পেয়েছে স্বাধীন স্বদেশ।
In this day the nation will recall it’s great leaders ,.who’s hard labour ,work and sacrifice give us an independent country.
তাই ১০ এপ্রিল ইতিহাসে স্মরণীয়, অমলিন একটি দিন।
So, 10th April is a red letter day and a Glorious day in the history of the Bangladesh liberation Movement.