📣চলছে প্রো-অফার!!! ইশিখন.কম দিচ্ছে সকল অনলাইন-অফলাইন কোর্সে সর্বোচ্চ ৬০% পর্যন্ত ছাড়! বিস্তারিত

Pay with:

৪০ শতাংশ এলাকা কোটার সংরক্ষণ করার নির্দেশনা দিয়ে স্কুলে ভর্তির নীতিমালা প্রণয়ন

ঢাকা মহানগরীর স্কুলে পার্শ্ববর্তী শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ এলাকা কোটা সংরক্ষণ করার নির্দেশনা দিয়ে ‘সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা-২০১৭’ প্রণয়ন

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে ২০১৮ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ঢাকা মহানগরীর স্কুলে পার্শ্ববর্তী শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ এলাকা কোটা সংরক্ষণ করার নির্দেশনা দিয়ে ‘সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা-২০১৭’ প্রণয়ন করে বৃহস্পতিবার  তা প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। এবারও লটারির মাধ্যমে প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে।

নীতিমালায় ২০১৮ শিক্ষাবর্ষে সব মহানগরী, বিভাগীয় শহর ও জেলা সদরের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা সদরেও কেন্দ্রীয় অনলাইন পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা বাধ্যতামূলক। তবে নিয়ন্ত্রণ বর্হিভূত কোনো কারণে অনলাইনে না করা গেলে কেবল উপজেলার ক্ষেত্রে ম্যানুয়ালি করা যাবে।

প্রথম-নবম শ্রেণির ভর্তি

নীতিমালা অনুযায়ী, প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবশ্যিকভাবে লটারির মাধমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে। লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তালিকা প্রস্তুত করার পাশাপাশি শূন্য আসনের সমান সংখ্যক অপেক্ষমাণ তালিকাও প্রস্তুত রাখতে হবে। তবে যমজ সন্তানের একজন আগে থেকে অধ্যায়নরত থাকলে ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে।

দ্বিতীয়-অষ্টম শ্রেণির শূন্য আসনে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাক্রম অনুসারে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

নবম শ্রেণীর ক্ষেত্রে জেএসসি/জেডিসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট বোর্ডের প্রস্তুত করা মেধাক্রম অনুসারে নিজ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির পর অবশিষ্ট শূন্য আসনে অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য নির্ধারিত ভর্তি কমিটির বাছাই করতে হবে।

কোটা সংরক্ষণ

ঢাকা মহানগরীতে সরকারি বিদ্যালয় এলাকায় ওই এলাকার ৪০ শতাংশ কোটা রেখে অবশিষ্ট ৬০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট আসনের ১০ শতাংশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা সন্তানদের ছেলে-মেয়ের জন্য ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধীদের জন্য ২ শতাংশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তান এবং সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য আরও ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করার কথা বলা হয়েছে।

বিদ্যালয়গুলোর অবস্থান, শিক্ষার্থীদের সুবিধা/অসুবিধা বিবেচনা করে পরীক্ষা কমিটি বিদ্যালগুলোকে বিভিন্ন ক্লাস্টারে বিভক্ত করতে পারবে। শিক্ষার্থীরা আবেদন ফরমে পছন্দক্রম উল্লেখ করে দেবে।

ভর্তি ফরম

অর্তির ফরম বিদ্যালয়েল অফিসে এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর, ডিসি অফিস, বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এবার ভর্তির আবেদন ফরমের মূল্য ধরা হয়েছে ১৭০ টাকা। সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত থেকে বেশি হবে না।

ভর্তি পরীক্ষার সময় ও মান বণ্টন

দ্বিতীয়-তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পূর্ণমান-৫০, এরমধ্যে বাংলা-১৫, ইংরেজী-১৫, গণিত-২০ নম্বর। ভর্তি পরীক্ষার সময় ১ ঘণ্টা। চতুর্থ-অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পূর্ণমান-১০০। এরমধ্যে বাংলা-৩০, ইংরেজী-৩০, গণিত-৪০ এবং ভর্তি পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা।

নীতিমালায় ভর্তি পরিচালনার জন্য বিভিন্ন কমিটিও করে দেওয়া হয়েছে।

 

ভর্তির নীতিমালা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে (www.moedu.gov.bd) পাওয়া যাবে।

আরো পড়ুন:

২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে অনার্স ভর্তির মাইগ্রেসন ও কোটার মেধা তালিকা ২৯ অক্টোবর প্রকাশ হবে

একাদশ ভর্তি কোটা পরিবর্তন, কলেজ বাতিল, আবেদনের পরবর্তী করণীয় দেখে নিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের ডিগ্রি পাস ভর্তির মাইগ্রেসন ও কোটায় ভর্তি তথ্য প্রসঙ্গে।

   
   
November 22, 2017 | 7 years আগে

0 responses on "৪০ শতাংশ এলাকা কোটার সংরক্ষণ করার নির্দেশনা দিয়ে স্কুলে ভর্তির নীতিমালা প্রণয়ন"

Leave a Message

Address

151/7, level-4, Goodluck Center, (Opposite SIBL Foundation Hospital), Panthapath Signal, Green Road, Dhanmondi, Dhaka-1205.

Phone: 09639399399 / 01948858258


DMCA.com Protection Status

Certificate Code

সবশেষ ৫টি রিভিউ

eShikhon Community
top
© eShikhon.com 2015-2024. All Right Reserved