
স্মার্ট ন্যাশনাল আইডি কার্ড
নকল রোধে জাতীয় পরিচয়পত্রকে আধুনিকভাবে তৈরি, যন্ত্রে পাঠযোগ্য জাতীয় পরিচয়পত্রকেই স্মার্টকার্ড বা স্মার্ট ন্যাশনাল আইডি কার্ড বলে। বর্তমানে তৈরি কাগজের লেমিনেটেড পরিচয়পত্রের চাইতে এটি হবে অনেক টেকশই এবং এটি নকল করা হবে প্রায় অসম্ভব। মুলত বহুমুখী নাগরিক সুবিধা দেওয়ার জন্য এ ধরনের একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
প্রায় ২৫টি ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে এই স্মার্ট পরিচয়পত্র ব্যবহার করা যাবে। এখন পর্যন্ত প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এটিতে তিন স্তরের ২৫টির মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। প্রথম স্তরের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যটি খালি চোখে দৃশ্যমান, দ্বিতীয় স্তরের বৈশিষ্ট্যগুলো কেবলমাত্র নির্দিষ্ট যন্ত্রাংশের মাধ্যমেই দেখা সম্ভব হবে এবং সর্বশেষ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাটি জানার জন্য প্রয়োজন হবে ল্যাবরেটরির ফরেনসিক টেস্ট । এটিকে আন্তর্জাতিক ভাবে গ্রহনযোগ্য করার জন্য প্রয়োজন হবে আটটি আন্তর্জাতিক সনদপত্র ও মানপত্র।
বিভিন্ন গনমাধ্যম থেকে জানা গেছে, প্রায় দুইশ’ টাকা সমমূল্যের স্মার্টকার্ড প্রথমে সব নাগরিককেই কোনরকম ফী ছাড়াই বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের। কার্ডেটি ১০ বছর মেয়াদী হবে। এরপর কার্ড নবায়নের জন্য খরচ হবে ২৫০ টাকা। আর জরুরি ভিত্তিতে প্রদানের খরচ পরবে ৫০০ টাকা। যদি কেউ কার্ডটি হারিয়ে ফেলে বা নষ্ট করে ফেলে তাহলে নতুন কার্ডের জন্য প্রথমবারের ফি হবে (সাধারণ) ৫০০ টাকা। আর জরুরি ভিত্তিতে কার্ডটি পেতে হলে গুনতে হবে ১০০০ টাকা। দ্বিতীয়বার হারালে খরচ হবে ১০০০ টাকা। আর জরুরি ভিত্তিতে ২০০০ টাকা। আর যদি কেউ দ্বিতীয়বারের পর কার্ড হারায় বা নষ্ট করে ফেলে তাহলে তাকে জরিমানা গুনতে হবে। সেক্ষেত্রে (সাধারণ) ২০০০ আর জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনের জন্য গুনতে হবে ৪০০০ টাকা। সকল প্রকার লেনদেন ইসি সচিব বরাবর পে–অর্ডার বা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে করতে হবে।
দেখতে যেমন হবে

যেসব সুবিধা থাকছে স্মার্ট কার্ড
২০টিরও বেশি নাগরিক সেবায় উন্নতমানের এই স্মার্ট কার্ডটি ব্যবহারের করা যাবে।
উল্লেখযোগ্য সুবিধা সমুহের মধ্যে রয়েছে-
১। আয়করদাতা শনাক্তকরণ,
২। ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন,
৩। পাসপোর্ট প্রাপ্তি ও নবায়ন,
৪। চাকরির জন্য আবেদন,
৫। স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি কেনাবেচা,
৬। ব্যাংক হিসাব খোলা ও ঋণকিস্তি,
৭। সরকারি বিভিন্ন ভাতা উত্তোলন,
৮। সরকারি ভর্তুকি-সহায়তা,
৯। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি,
১০। বিমানবন্দরে ই-গেট (আসা-যাওয়া) সুবিধা,
১১। শেয়ার আবেদন-বিও একাউন্ট খোলা,
১২। ট্রেডলাইসেন্স প্রাপ্তি, যানবাহন রেজিস্ট্রেশন,
১৩। বিবাহ-তালাক রেজিস্ট্রেশন,
১৪। গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়া,
১৫। মোবাইল-টেলিফোন সংযোগ নেওয়া,
১৬। বিভিন্ন ধরনের ই-টিকেটিং,
১৭। সিকিউরড ওয়েব লগ ইন,
১৮। ই-ফরম পূরণে নাগরিকের সঠিক ও নির্ভুল তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযোজন।
প্রায় ২৫টি ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে এই স্মার্ট পরিচয়পত্র ব্যবহার করা যাবে। এখন পর্যন্ত প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এটিতে তিন স্তরের ২৫টির মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। প্রথম স্তরের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যটি খালি চোখে দৃশ্যমান, দ্বিতীয় স্তরের বৈশিষ্ট্যগুলো কেবলমাত্র নির্দিষ্ট যন্ত্রাংশের মাধ্যমেই দেখা সম্ভব হবে এবং সর্বশেষ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাটি জানার জন্য প্রয়োজন হবে ল্যাবরেটরির ফরেনসিক টেস্ট । এটিকে আন্তর্জাতিক ভাবে গ্রহনযোগ্য করার জন্য প্রয়োজন হবে আটটি আন্তর্জাতিক সনদপত্র ও মানপত্র।
বিভিন্ন গনমাধ্যম থেকে জানা গেছে, প্রায় দুইশ’ টাকা সমমূল্যের স্মার্টকার্ড প্রথমে সব নাগরিককেই কোনরকম ফী ছাড়াই বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের। কার্ডেটি ১০ বছর মেয়াদী হবে। এরপর কার্ড নবায়নের জন্য খরচ হবে ২৫০ টাকা। আর জরুরি ভিত্তিতে প্রদানের খরচ পরবে ৫০০ টাকা। যদি কেউ কার্ডটি হারিয়ে ফেলে বা নষ্ট করে ফেলে তাহলে নতুন কার্ডের জন্য প্রথমবারের ফি হবে (সাধারণ) ৫০০ টাকা। আর জরুরি ভিত্তিতে কার্ডটি পেতে হলে গুনতে হবে ১০০০ টাকা। দ্বিতীয়বার হারালে খরচ হবে ১০০০ টাকা। আর জরুরি ভিত্তিতে ২০০০ টাকা। আর যদি কেউ দ্বিতীয়বারের পর কার্ড হারায় বা নষ্ট করে ফেলে তাহলে তাকে জরিমানা গুনতে হবে। সেক্ষেত্রে (সাধারণ) ২০০০ আর জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনের জন্য গুনতে হবে ৪০০০ টাকা। সকল প্রকার লেনদেন ইসি সচিব বরাবর পে–অর্ডার বা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে করতে হবে।
দেখতে যেমন হবে
যেসব সুবিধা থাকছে স্মার্ট কার্ড
২০টিরও বেশি নাগরিক সেবায় উন্নতমানের এই স্মার্ট কার্ডটি ব্যবহারের করা যাবে।
উল্লেখযোগ্য সুবিধা সমুহের মধ্যে রয়েছে-
১। আয়করদাতা শনাক্তকরণ,
২। ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন,
৩। পাসপোর্ট প্রাপ্তি ও নবায়ন,
৪। চাকরির জন্য আবেদন,
৫। স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি কেনাবেচা,
৬। ব্যাংক হিসাব খোলা ও ঋণকিস্তি,
৭। সরকারি বিভিন্ন ভাতা উত্তোলন,
৮। সরকারি ভর্তুকি-সহায়তা,
৯। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি,
১০। বিমানবন্দরে ই-গেট (আসা-যাওয়া) সুবিধা,
১১। শেয়ার আবেদন-বিও একাউন্ট খোলা,
১২। ট্রেডলাইসেন্স প্রাপ্তি, যানবাহন রেজিস্ট্রেশন,
১৩। বিবাহ-তালাক রেজিস্ট্রেশন,
১৪। গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়া,
১৫। মোবাইল-টেলিফোন সংযোগ নেওয়া,
১৬। বিভিন্ন ধরনের ই-টিকেটিং,
১৭। সিকিউরড ওয়েব লগ ইন,
১৮। ই-ফরম পূরণে নাগরিকের সঠিক ও নির্ভুল তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযোজন।