দেশের বনাঞ্চলকে চিরহরিৎ বন বলা হয়- পার্বত্য বনাঞ্চল।
বরেন্দ্র ভুমিতে গাছ সবচেয়ে বেশি -শাল গাছ।
দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন উদ্ধোধন করা হয় -১৭ জানু ২০০১, চন্দ্রনাথ পাহাড়ে।
সুন্দরবন দুটি দেশে বিস্তৃত-বাংলাদেশ-ভারত।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম গাছের নাম-বৈলাম গাছ।
সুন্দরবনের মোট আয়তন -৬০১৭ বর্গ কি. মি।
বাংলাদেশের বন গবেষণা কেন্দ্র -চট্টগ্রামে।
উপকুলীয় সবুজ বেষ্টনীয় বনাঞ্চলে সৃজন করা হয়েছে -১০টি জেলায়।
ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের প্রধান গাছ হল -শাল বা গজারী।
পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে গাছটি ক্ষতিকারক-ইউক্লিপটাস।
দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনাঞ্চল থাকা প্রয়োজন মোট ভুমির-২৫ শতাংশ।
বাংলাদেশের বনাঞ্চলের পরিমাণ মোট ভুমির শতাংশ-১৭%।
বাংলাদেশের জাতীয় বননীতি সালে প্রনীত হয়-১৯৭৯ সালে।
সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করে => UNESCO
UNESCO সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করে => ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে এবং ৫২২তম
বাংলাদেশে মোট বনভূমির পরিমাণ => ২৫ লক্ষ হেক্টর বা ২৫ হাজার বর্গ কি.মি. (প্রায়)
বাংলাদেশে মাথাপিছু বনভূমির পরিমান => ০.০২ হেক্টর
বাংলাদেশে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমির পরিমাণ ২০%-এ উন্নীত করা হবে => ২০১৫ সালে
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "সরকারি চাকরি নিয়োগ - সাধারণ জ্ঞান - (বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ)"