‘পত্র’ শব্দটির আভিধানিক বা ব্যবহারিক অর্থ – চিহ্ন বা স্মারক
পত্র লেখার মূল উদ্দেশ্য -ভাব বিনিময়।
পত্রের শুরুতে সম্বোধন হওয়া উচিত-প্রেরক-প্রাপকের সম্পর্ক অনুসারে।
পত্রের ভাষা হওয়া উচিত-সহজ-সরল ও বিষয়ভিত্তিক
সাধারণত পত্রের দুটি অংশ থাকে-শিরোনাম ও পত্রগর্ভ
পত্রের মূল অংশ বলা হয়-পত্রগর্ভকে
পত্রের শিরোনামের অংশ- দুটি
ব্যক্তিগত পত্রের অংশ- ছয়টি।
ব্যক্তিগত পত্রের ছয়টি অংশ -মঙ্গলসূচক শব্দ, পত্রগর্ভ, স্থান ও তারিখ, সম্বোধন, লেখকের স্বাক্ষর, শিরোনাম।
পত্রের শিরোনামের প্রধান অংশ – প্রাপকের ঠিকানা।
পত্রের গর্ভাংশ বলে-মূল বিষয় অংশ।
পত্রের শিরোনাম বলে-প্রাপকের ঠিকানা।
বাংলা চিঠিপত্র রচনার ক্ষেত্রে ইংরেজী ভাষার প্রভাব বিদ্যমান
পত্র লেখার সময় বিশেষ গুরুত্ব দিতে হয় বক্তব্য বিষয়।
পত্রের বিষয়বস্তু ও আঙ্গিক বিচারে পত্র দুই প্রকার-ব্যক্তিগত ও ব্যবহারিক।
স্পষ্ট ও পূর্ণ নাম-ঠিকানার অভাবে পত্র ডেড লেটার হয়
খামের ওপর কোনো ডাকটিকিট না থাকলে পত্রটি হয়-বিয়ারিং পত্র।
বিয়ারিং লেটারের ডাকমাসুল দিতে হয়-পত্র প্রাপককে।
বিয়ারিং লেটারের মাসুল হয়-দ্বিগুণ।
জীবনবৃত্তান্ত উল্লেখ করতে হয়-চাকরির আবেদনপত্রে।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।