
১. কুকুরের ডাক = বুক্কন
২. রাজহাঁসের ডাক = ক্রেঙ্কার
৩. বিহঙ্গের ডাক/ধ্বনি = কূজন/কাকলি
৪. করার ইচ্ছা = চিকীর্ষা
৫. ক্ষমা করার ইচ্ছা = চিক্ষমিষা/তিতিক্ষা
৬. ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা = তিতীর্ষা
৭. গমন করার ইচ্ছা = জিগমিষা
৮. নিন্দা করার ইচ্ছা = জুগুপ্সা
৯. বেঁচে থাকার ইচ্ছা = জিজীবিষা
১০. পেতে ইচ্ছা = ঈপ্সা
১১. চোখে দেখা যায় এমন = চক্ষুগোচর
১২. চোখের নিমেষ না ফেলিয়া = অনিমেষ
১৩. গম্ভীর ধ্বনি = মন্দ্র
১৪. মুক্তি পেতে ইচ্ছা = মুমুক্ষা
১৫. বিজয় লাভের ইচ্ছা = বিজিগীষা
১৬. প্রবেশ করার ইচ্ছা = বিবক্ষা
১৭. বাস করার ইচ্ছা = বিবৎসা
১৮. বমন করিবার ইচ্ছা = বিবমিষা
১৯. রমণ বা সঙ্গমের ইচ্ছা = রিরংসা
২০.আমার তুল্য =সাদৃশ
২১. ইহার তুল্য = ইদৃশ
২২. ঋষির তুল্য = ঋষিকল্প
২৩. দেবতার তুল্য = দেবোপম
২৪. রন্ধনের যোগ্য = পাচ্য
২৫. জানিবার যোগ্য = জ্ঞাতব্য
২৬. প্রশংসার যোগ্য = প্রশংসার্হ
২৭. ঘ্রাণের যোগ্য = ঘ্রেয়
২৮. যাহা সহজে লঙ্ঘন করা যায় না = দুলঙ্ঘ্য
২৯. যাহা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায় না = দুস্তর
৩০. যা বলা হয়েছে = বক্ষ্যমাণ
৩১. যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি = অচিন্তিতপূর্ব
৩২. যা পূর্বে কখনও আস্বাদিত হয় নাই = অনাস্বাদিতপূর্ব
৩৩. যা পূর্বে শোনা যায় নি = অশ্রুতপূর্ব
৩৪. হিরণ্য (স্বর্ণ) দ্বারা নির্মিত = হিরন্ময়
৩৫. বাতাসে চরে যে = কপোত
৩৬. পূর্ব জন্মের কথা স্মরণ আছে যার = জাতিস্বর
৩৭. সরোবরে জন্মায় যাহা = সরোজ
৩৮. সর্বদা ইতস্তত ঘুরিয়া বেড়াইতেছে = সততসঞ্চরমান
৩৯. যা পুনঃ পুনঃ জ্বলিতেছে = জাজ্বল্যমান
৪০. সকলের জন্য প্রযোজ্য =সর্বজনীন
৪১. সকলের জন্য অনুষ্ঠিত = সার্বজনীন
৪২. প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন = প্রভাতকল্পা
৪৩. রাত্রির মধ্যভাগ = মহানিশা
৪৪. স্মৃতিশাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি = শাস্ত্রজ্ঞ
৪৫. স্মৃতি শাস্ত্র রচনা করেন যিনি =শাস্ত্রকার
৪৬. যিনি স্মৃতি শাস্ত্র জানেন = স্মার্ত
৪৭. শক্তির উপাসনা করে যে = শাক্ত
৪৮. এখনও শত্রু জন্মায় নাই যার = অজাতশত্রু
৪৯. এখনও গোঁফ-দাড়ি গজায় নাই যাহার = অজাতশ্মশ্রু
৫০. যে ব্যক্তি এক ঘর হতে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় = মাধুকর
৫১. অন্যদিকে মন নাই যার = অনন্যমনা
৫২. খেয়া পার করে যে = পাটনী
৫৩. নিজেকে বড় ভাবে যে = হামবড়া
৫৪. নিজেকে যে নিজেই সৃষ্টি করেছে = সয়ম্ভূ
৫৫. নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল) = নিদাঘ
৫৬. যা গতিশীল = জঙ্গম
৫৭. যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই = অবিসংবাদী
৫৮. স্ত্রীর বশীভূত = স্ত্রৈণ
৫৯. অত্যন্ত তরল জল নিঃসরণ = অতিসার/অতীসার
৬০. অঙ্গীকৃত মাল তৈরির জন্য প্রদত্ত অগ্রিম অর্থ = দাদন
৬১. অতি উচ্চ ধ্বনি = মহানাদ
৬২. অতিশয় রমণীয় = সুরম্য
৬৩. অণুর ভাব = অণিমা
৬৪. অগ্র-পশ্চাৎ ক্রম অনুযায়ী = আনুপূর্বিক
৬৫. অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে যে = উন্নাসিক
৬৬. অসির শব্দ = ঝঞ্জনা
৬৭. অন্ধকার রাত্রি = তামসী
৬৮. অশ্বের চালক = সাদী
৬৯. ঈষৎ নীলাভবিশিষ্ট = আনীল
৭০. ঈষৎ উষ্ণ = কবোষ্ণ
৭১. ঈষৎ পাংশু বর্ণ = কয়রা
৭২. আকস্মিক দুর্দৈব = উপদ্রব
৭৩.আঙুর ফল = দ্রাক্ষা
৭৪. আজীবন সধবা যে নারী = চিরায়ুষ্মতী
৭৫. উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ধন = রিকথ
৭৬. উটের/হস্তীর শাবক = করভ
৭৭. ঋষির দ্বারা উক্ত(কথিত) = আর্য
৭৮. ঋজুর ভাব = আর্জব
৭৯. ঋতুর সম্বন্ধে = আর্তব
৮০. ঔষধের আনুষঙ্গিক সেব্য = অনুপান
৮১. কংসের শত্রু যিনি = কংসারি
৮২. কালো হলুদের মিশানো রঙ = কপিশ,কপিল
৮৩. ক্ষুধার অল্পতা = অগ্নিমান্দ্য
৮৪. কটিদেশ থেকে পদতল পর্যন্ত অংশ = অধঃকায়
৮৫. কৃষ্ণবর্ণ হরিণ = কালসার
৮৬. ক্রীড়নশীল তরঙ্গ = চলোর্মি
৮৭. কাচের তৈরি ঘর = শিশমহল
৮৮. কোন বিষয়ে যে শ্রদ্ধা হারিয়েছে = বীতশ্রদ্ধ
৮৯. কনুই থেকে বদ্ধ মুষ্টি পর্যন্ত পরিমাণ = রত্নি
৯০. কপালে আঁকা তিলক = রসকলি
৯১. কচি তৃণাবৃত ভূমি = শাদ্বল
৯২. ক্ষিতি, জল,তেজ বায়ু থেকে সঞ্জাত = চতুভৌতিক
৯৩. গৃহের প্রধান প্রবেশ পথ = দেহলি,দেউড়ি
৯৪. গরম জল = উষ্ণোদক
৯৫. গর্দভের বাসস্থান = খরশাল
৯৬. গুরুগৃহে বাস = অন্তেবাসী
৯৭. গ্রন্থাদির অধ্যায় = স্কন্দ
৯৮. গুরুর পত্নী = গুর্বী
৯৯. গাধার ডাক = রাসভ
১০০. ঘর্ষণ বা পেষণজাত গন্ধ = পরিমল
১০১. ঘোর অন্ধকার রাত্রি = তামসী,তমিস্রা
১০২.চোখের কোণ = অপাঙ্গ
১০৩. ছুতারের বৃত্তি = তক্ষণ
১০৪. চিত্তের তৃপ্তিদায়ক = দিলখোশ
১০৫. জানায় যে =জ্ঞাপক
১০৬. ছিন্ন বস্ত্র = চীর
১০৭. জজের বৃত্তি = জজিয়াতী
১০৮. জলবহুল স্থান = অনুপ,জলা
১০৯. জানা উচিত = জ্ঞেয়
১১০. ত্বরার সঙ্গে বর্তমান = সত্বর
১১১. ত্বরায় গমন করে যে= তুরগ
১১২. তৃণাদির গুচ্ছ = স্তন্ব
১১৩. তরল অথচ গাঢ় = সান্দ্র
১১৪. তোপের ধ্বনি = গুড়ুম
১১৫. তস্করের কাজ = তাস্কর্য
১১৬. তোমার মত = ত্বাদৃশ
১১৭. তার মত = তাদৃশ
১১৮. তনুর ভাব = তনিমা
১১৯. থেমে থেমে চলার যে ভঙ্গি = ঠমক
১২০. দাম উদরে যাহার = দামোদর
১২১. দেবতা থেকে উৎপন্ন বা দৈবজাত = আধিদৈবিক
১২২. দুরথীর যুদ্ধ = দ্বৈরথ
১২৩. দুই নদীর মধ্যবর্তী স্থান = দোয়াব
১২৪. দৈনন্দিন জীবনের লিখিত বিবরণ = রোজনামচা
১২৫. দুগ্ধবতী গাভী = পয়স্বিনী
১২৬. ধান্যাদি পরিমাপকারী = কয়ালি
১২৭. নিবেদন করা হয় যেটি = নৈবদ্য
১২৮. নির্ভুল মুনিবাক্য = আপ্তবাক্য
১২৯. নিকৃষ্ট ব্যক্তি = অজন
১৩০. নিচে জল আছে যার =অন্তঃসলিলা
১৩১. প্রস্থান করতে উদ্যত = চলিষ্ণু
১৩২. প্রদীপ শীর্ষের কালি = অঞ্জন
১৩৩. পেতে ইচ্ছা=ঈপ্সা
১৩৪. পেটের পীড়া ও তৎসহ জ্বর = জ্বরাতিসার
১৩৫. প্রতিবিধান করার ইচ্ছা = প্রতিবিধিৎসা
১৩৬. পাখির ডানা ঝাপটা =পাখসাট
১৩৭. পায়ে হেঁটে যে গমন করে না=পন্নগ
১৩৮. পায়ে হাঁটা = পদব্রজ
১৩৯. ফিকা কমলা রঙ = বাসন্তী
১৪০. পুরুষের কর্ণভূষণ = বীরবৌলি
১৪১. পূর্ণিমার চাঁদ = রাকা
১৪২. প্রভাতের নবোদিত সূর্য = বালার্ক,বালসূর্য
১৪৩. বসন আলগা যার = অসংবৃত
১৪৪. বীজ বপনের উপযুক্ত সময় = জো
১৪৫. বেলা ভূমিকে অতিক্রম = উদ্বেল
১৪৬. বিশেষ ভাবে দর্শন = বীক্ষণ
১৪৭. ভোরে গাওয়ার উপযুক্ত গান = ভোরাই
১৪৮. মরনের জন্য অনশন = প্রায়োপবেশন
১৪৯. মেঘের ধ্বনি = জীমূতমন্ত্র
১৫০. মন্থন করা হয়েছে = মথিত
১৫১. মাথায় টাক = খলতি
১৫২. যার কিছু নেই = আকিঞ্চন
১৫৩. যাহার বসন (পোশাক) মাটির রঙের = গৈরিকবসনা
১৫৪. যার পঞ্জরাস্থি ক্ষীণ = উনপাঁজুরে
১৫৫. যার দিক থেকে চক্ষু ফেরানো যায় না = অসেচনক
১৫৬. বলা হতে যাচ্ছে বা হবে = বক্ষ্যমাণ
১৫৭. যার কীর্তি শ্রবণে পূণ্য জন্মে = পূণ্যশ্লোক
১৫৮. যাহা উচ্চারণ করিতে কষ্ট হয় = দুরুচ্চার্য
১৫৯. যে স্ত্রীর বশীভূত = স্ত্রৈণ
১৬০. যা শুনলে দুঃখ দূর হয় = দুঃশ্রব
১৬১. যা গমন করে না = নগ
১৬২. যার স্পৃহা দূর হয়েছে = বীতস্পৃহ
১৬৩. লয় প্রাপ্ত হয়েছে = লীন
১৬৪. শত্রুকে পীড়া দেয় যে = পরন্তপ
১৬৫. শক্তির উপাসনা করে যে= শাক্ত
১৬৬. শাল গাছের ন্যায় দীর্ঘাকার = শালপ্রাংশু
১৬৭. ষাঁড়ের চেহারা তুল্য = ষণ্ডামার্কা
১৬৮. সুদে টাকা খাটানো = তেজারতি
১৬৯. স্বর্গের গঙ্গা = মন্দাকিনী
১৭০. হাতি বাঁধার রজ্জু = আন্দু
১৭১. হস্তী রাখার স্থান = বারী,পিলখানা
১৭২. হস্তী তাড়নের নিমিত্ত ব্যবহৃত লৌহদণ্ড = অঙ্কুশ
১৭৩. হস্তীর চারণভূমি = প্রচার
১৭৪. হত্যা করে যে = হন্তারক
১৭৫. অব্যক্ত মধুর ধ্বনি= কলতান
১৭৬. যার বাসস্থান নেই = অনিকেতন
১৭৭. আয়ুর পক্ষে হিতকর = আয়ুষ্য
১৭৮. ইতয়ার পুত্র = ঐতরেয়
১৭৯. কর্মে অতিশয় তৎপর = করিৎকর্মা
১৮০. কুরুর পুত্র = কৌরব
১৮১. কুন্তীর পুত্র = কৌন্তের
১৮২. চৌত্রিশ অক্ষরে স্তব = চৌতিশা
১৮৩. জয়লাভ করতে অভ্যস্ত যে= জিষ্ণু
১৮৪. জয় করার যোগ্য = জেতব্য
১৮৫. তমঃদূর করে যে=তমোনাশ
১৮৬. দান করে যে কেড়ে নেয়=দত্তাপহারী
১৮৭. দান করার ইচ্ছা = দিৎসা
১৮৮. ন্যায় শাস্ত্রে পণ্ডিত যিনি = নৈয়ায়িক
১৮৯. পিতার ভগিনী = পিতৃষসা
১৯০. পুণ্ডরীক্ষের ন্যায় অক্ষি যার = পুণ্ডরীকাক্ষ
১৯১. বাক্য ও মনের অগোচর = অবাঙ্মনসগোচর
১৯২. ভ্রাতাদের মধ্যে সদ্ভাব = সৌভ্রাত্র
১৯৩. মৃত্যু কামনায় উপবাস = প্রায়োপবেশন
১৯৪. যে আতপ থেকে ত্রাণ করে = আতপত্র
১৯৫. যে সুপথ থেকে ভিন্ন পথে গেছে = উন্মার্গগামী
১৯৬. যে উপরে উঠেছে = আরূঢ়
১৯৭. যে পার হতে ইচ্ছুক = তিতীর্যু
১৯৮. যে অট্টালিকা দেখতে সুন্দর = হর্ম্য
১৯৯. যে নদীর জল পূণ্যদায়ক = পূণ্যতোয়া
২০০. যে অস্ত্র একশত জনকে বধ করতে পারে = শতঘ্নী
২০১. যে বহু বুলি বলে = হরবোলা
২০২. যা বিচারের দ্বারা ঠিক করা যায় না = অপ্রতর্ক্য
২০৩. যা মিলিয়ে যাচ্ছে = অপমৃয়মান
২০৪. যা পূর্বে কথিত বা উল্লিখিত = প্রাগুক্ত
২০৫. যা শল্য ব্যথা দূর করে = বিশল্যকরণী
২০৬. যার উদর বক্রগতি সম্পন্ন = কাকোদর
২০৭. শুনতে ইচ্ছুক = শুশ্রুষু
২০৮. হস্তীর চিৎকার = বৃংচিত
২০৯. রঘুর পুত্র = রাঘব
২১০.পদ্মের ডাঁটা = মৃণাল
২১১. হাতির পিঠে আরোহী বসার স্থান = হাওদা
২১২. যা সহজে অপনীত হবার নয় = দুরপনেয়
২১৩. সন্তানের মত যত্নে = অপত্যনির্বিশেষে
২১৪. যে রমণীর হাসি পবিত্র = শুচিস্মিতা
২১৫. যে রমণীর হাসি সুন্দর = সুহাসিনী
আরো পড়ুন: