ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজী নদীয়া আক্রমন করে — ১২০৪ খ্রিঃ।
বাংলায় মুসলিম আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয় — ত্রয়োদশ শতকে।
সুলতান মাহমুদ ছিলেন — গজনীর অধিপতি।
সুলতান মাহমুদ ভারতবর্ষ আক্রমন করে কত বার – – ১৭ বার।
সুলতাল মাহমুদ ভারত আক্রমন করেন – – ১০০০ সালে।
সুলতান মাহমুদের সভাকবি কে ছিলেন – – মহাকবি ফেরদৌসি।
আল বিরুনী নামকরা দার্শনিক ও জ্যের্তিবিদ হিসাবে কর্মরত ছিলেন — সুলতান মাহমুদের।
সুলতান মাহমুদ বারবার ভারত আক্রমনের করেন – – ধনসম্পদ লুট করার জন্য।
মুহম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় — তরাইনের প্রথম যুদ্ধ।
দিল্লীর সিংহাসনে আরোহনকারী প্রথম মুসলমান নারী — সুলতানা রাজিয়া।
পরিব্রাজক ইবনে বতুতা যার সময়ে দিল্লীতে আসেন– মুহাম্মদ বিন তুঘলক।
ইবনে বতুতা যে দেশের অধিবাসী ছিলেন – – উত্তর আফ্রিকার মরক্কো।
পূর্বে বলঘকপুর বা বিদ্রোহের দেশ নামে পরিচিতি ছিল – – বাংলা।
ইবনে বতুতা কেন বাংলাদেশকে ধনসম্পদপূণ নরক বা দোযখপুর নিয়ামত বলেন – – সম্পদের প্রাচুর্য ও প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য।
বাংলার অপরূপ বর্ণনা পাওয়া যায় ইবনে বতুতার যে গ্রন্থে – – কিতাবুল রেহালা।
দিল্লী হতে রাজধানী দেবগিরিতে স্থানান্তর করেন – – মুহম্মদ বিন তুঘলক।
ভারতে সর্বপ্রথম তুর্কী সাম্রাজ্য বিন্তার করেন — মুহাম্মদ ঘুরী।
ভারতে তুর্কী সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা — কুতুবউদ্দিন আইবেক।
কুতুবউদ্দিন আইবেক মৃত্যুবরন করেন — ১২১০ সালে।
কোন সুলতান সুলতানই আজম খেতাবে ভুষিত হন — সুলতান ইলতুৎমিশ।
দিল্লীর কুতুব মিনার নির্মান করেন – – সুলতান কুতুবউদ্দিন-এর সময় নির্মান শুরু এবং ইলতুৎমিশের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সমাপ্ত।
মুহম্দ বিন তুঘলক (উলুখ খান) দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হয় — ১৩২৫ সালে।
ইব্রাহীম লোদী সিংহাসনে আরোহন করেন — ১৫১৭ সালে।
পানি পথের প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয় — ১৫২৬ সালে, ইব্রাহিম লোদী ও সম্রাট বাবরের মধ্যে।
শাহ-ই- বাঙালা উপাধিতে ভুষিত করা হয় — সমগ্র বাংলার ১ম সুলতান শামছুদ্দীন ইলিয়াস শাহ।
বাংলার সুলতানদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান ছিলেন — আলাউদ্দিন হোসেন শাহ।
নাসিরউদ্দিন মাহমুদ বাংলার সিংহাসনে বসেন — ১৪৪২ সালে।
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ নাম ধারন করে বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন — রাজা গণেশের ছেলে যদু সেন।
যার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলায় মহাভারত রচিত হয় — পরাগল খান ও ছুটি খান।
যে মুসলমান সুলতান সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলার অধিপতি হন — ইলিয়াস শাহ।
মালদহের বড় পান্ডু্রয়ার বিখ্যাত আদিনা মসজিদ নির্মান করেন — সিকান্দার শাহ।
গৌড়ের কদম রসুল ও বড় সোনা মসজিদ কে নির্মান করেন — নসরত শাহ।
উত্তর আফ্রিকার পর্যটক ইবনে বতুতা পূর্ব বাংলায় কার এসেছিলেন — মুহম্মদ বিন তুঘলক আমলে।
যার শাসনামলে পীর খান জাহান আলী খুলনা অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত হন — নাসিরুদ্দীন মুহাম্মদ শাহ।
বাংলার যে শাসনকর্তার সময় হযরত শাহজালাল (রাঃ) ধর্ম প্রচারে বাংলায় আসেন — সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ।
যে সম্রাট অশ্ববিক্রেতার বেশে নদীয়া আক্রমন করেন — বখতিয়ার খলজি।
বখতিয়ার খলজি যে স্থানে মৃত্যুবরন করেন — দেবকোটে।
বখতিয়ার খলজি বাংলাদেশ জয় করেন — ১৭ জন সৈন্য নিয়ে ।
আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজধানী ছিল — একডালা।
সুলতানী আমলে লোকেরা বেচাকেনার জন্য ব্যবহার করত — রৌপ্য মুদ্রা
চলমান বিশ্ব, কারেন্ট আফেয়ার্স এর সকল আপডেট তথ্য পাবেন, আমাদের ব্লগে এবং আমাদের ফেসবুকে পেইজে facebook.com/eshikhon
0 responses on "ফোরাম প্রশ্নোত্তর - সুলতানী আমল"