
প্রাথমিকের সংগীত, শারীরিক শিক্ষা এবং চারুকলা বিষয়গুলোকে পরীক্ষার শেষভাগ থেকে মাঝামাঝিতে অন্তর্ভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এতদিন এসব বিষয়গুলো ১ম, ২য় ও বার্ষিক পরীক্ষার রুটিনের শেষভাগে থাকত। এজন্য বিষয়গুলোকে অভিভাবকরা গুরুত্ব দিত না।
গত ২৮ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মাসিক সমন্বয় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ৫ই ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এ সংক্রান্ত একটি আদেশ থেকে এ খবর জানা গেছে।
অধিদপ্তরের আদেশে বলা হয়েছে, প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে ১ম সাময়িক, ২য় সাময়িক ও বার্ষিক পরীক্ষায় সংগীত, শারীরিক শিক্ষা ও চারুকলা বিষয়গুলি পরীক্ষার রুটিনের শেষভাগে থাকার ফলে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদেরকে এ বিষয়গুলোতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ব্যাপারে আগ্রহী হন না। ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের শারীরিক, মানসিক, ও নান্দনিক বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে।
এসব দিক বিবেচনা করে প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ের ১ম, ২য় ও বার্ষিক পরীক্ষায় বিষয় তিনটি রুটিনের শেষভাগে না রেখে মাঝামাঝিতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সকল জেলা শিক্ষা অফিসারদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আরো পড়ুন: