ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) থেকে ২৭ জন গবেষক পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন। এছাড়া ১৯ জন গবেষক এমফিল ডিগ্রি লাভ করেছেন।
সোমবার (১২ই ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গত মঙ্গলবার (৩০শে জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের সভায় এসব ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
পিএইচডি. ডিগ্রিপ্রাপ্ত এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হলেন, কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক,তারানা নুপুর, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. বেগম আকতার কামাল। সংস্কৃত বিভাগের অধীনে চন্দনা রাণী বিশ্বাস,তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস। ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মোছা: জীবন নিছা,তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ। শেখ মোহাম্মদ মাহদী হাসান,তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মাসুদ আলম। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধীনে মো: আবুল কালাম আজাদ,তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইব্রাহিম। বিশ্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের অধীনে মো: শফিকুল ইসলাম,তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. কাজী নুরুল ইসলাম এবং যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ শহীদ হাসান ও আব্দুল বারেক, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন। মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. সাব্বীর আহমেদ এবং যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাছিমা খাতুন। লোক প্রশাসন বিভাগের অধীনে মমতাজ জাহান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শাহনাজ খান এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাজনীন ইসলাম এবং নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ইকরাম নেওয়াজ ফরাজী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক শাহীন আহমেদ।
আইন অনুষদের অন্তর্গত আইন বিভাগের অধীনে সৈয়দা নাসরিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: তৌহিদুল ইসলাম।
বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রসায়ন বিভাগের অধীনে গুলশান আরা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আবু বিন হাসান সুসান এবং যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. মো: মমিনুল ইসলাম ও অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউসুফ আলী মোল্লা। বায়োমেডিকেল ফিজিক্স এন্ড টেকনোলজি বিভাগের অধীনে আব্দুল্লাহ-আল-আমিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানী। মোহাম্মদ আবদুল কাদির, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানী ও যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক আদ্রিয়ান জে. উইলসন। জীব বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধীনে ফারহানা মুজনেবীন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হামিদা খানম ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফিরোজ জামান।
গোলাম মাওলা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. এ. বাশার এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রেজা মো: শাহজাহান। মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে এটিএম মোস্তফা কামাল, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সিরাজুল হক এবং যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আবদুস সালাম। প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে সাবরিনা মরিয়ম ইলিয়াস, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জেবা ইসলাম সেরাজ এবং যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. হার্কামাল ওয়ালিয়া এবং অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মো: খুরশীদ আলম হায়দার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আহসান ও যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মাহমুদা ইয়াসমীন।
ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের অন্তর্গত কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধীনে সেলিনা শারমিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মোস্তাফিজুর রহমান। ফারনাজ নওরীন নূর, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: শরিফুল ইসলাম এবং মো: মাজহারুল হক, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সুরাইয়া পারভীন এবং যুগ্ম তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জেরিনা বেগম।
বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্গত ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধীনে ডেইজী নিলুফার শারমিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শহীদ উদ্দিন আহমেদ এবং মার্কেটিং বিভাগের অধীনে রোবাকা শামশের, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রাজিয়া বেগম।
সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে শাহানা নাসরীন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ।
এমফিল ডিগ্রিপ্রাপ্ত এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হলেন, কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে তাসলিমা নাসরিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক আহমদ কবির। সুশান্ত কুমার সরকার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রফিকউল্লাহ খান। আরবী বিভাগের অধীনে মুহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আবদুল কাদির। ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ মুর্তুজা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ। মোস্তফা মাসুম সিদ্দিকী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: শামছুল আলম। এহসানুল হক, তার গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড.হাফিজ মুজতাবা রিজা আহমাদ। এম.এম. রফিকুল ইসলাম, তার গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আখতারুজ্জামান। সালেহ আহমদ মিঞা, তার গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ শফিকুর রহমান। ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধীনে মুহাম্মদ বেলাল হোসাইন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. তারিক জিয়াউর রহমান সিরাজী। তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীনে এ.কে.এম. সাদিকা জাহান সাথী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এস.এম. মান্নান। ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে নাসিমা বেগম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সিকদার মনোয়ার মুর্শেদ এবং সংগীত বিভাগের অধীনে তিলোত্তমা সেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক রেজওয়ানা চৌধুরী।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মোছা: গুলশান আরা বেগম ও বিজন হালদার, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন এবং সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মোছা: মাহফুজা খাতুন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক রাশেদা ইরশাদ নাসির।
বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্গত ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধীনে মাহমুদা খাতুন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দীন।
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে রাজীব আহমেদ ফয়সাল, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. দিবা হোসেন এবং মো: সাঈদুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন শাহ্ শামীম আহমেদ।
পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধীনে মোছা: শারমীন হোসাইন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আবু তোরাব এম.এ. রহিম।
আরো পড়ুন:
0 responses on "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৭ জন গবেষক পিএইচডি এবং ১৯ জন গবেষক এমফিল ডিগ্রি লাভ করেছেন"