1.rampant(অনিয়ন্ত্রিত, অবাধ, বৃদ্ধিশীল) :uncontrolled, unrestrained, unbridled
2.Evict(উৎখাত, উচ্ছেদ) : Eject, Remove, Eradicate, desolate, extirpate
3. Outraged(ক্ষুব্ধ, অপমানিত) :Infuriated, Wrathful, extreme anger : a strong feeling of unhappiness because of something bad, hurtful, or morally wrong
4.Unbridled(অনিয়ন্ত্রিত)
5. Plundering( চুরি,কোন যায়গা থেকে কিছু চুরি করা) to steal things from (a place, such as a city or town) especially by force
6.sprouted( গজিয়ে ওঠা, উৎপন্ন হওয়া) : Originated, produced
7.Extinction ( বিলুপ্তি) :annihilation, dying out, destruction, elimination
8.processed ( প্রক্রিয়াজাতকৃত) :Treated, prepared
9. With Impunity( নির্বিচারে, বিচারের মুখোমুখি না হয়ে) : without risk of punishment; with immunity from the negative consequences of an act; while being exempt from punishment
10.Unmindful( অবিবেচক, অমনোযোগী ) : Inadvertent, Careless, Heedless
12. Decline ( হ্রাস পাওয়া, কমে যাওয়া) :Deterioration, degeneration
13.Adversely ( বিরূপ ভাবে): Untoward, detrimental, harmfully
14. wonder( আশ্বর্য, বিস্মিত) : astonishment, surprise, amaze
15. alleged( অভিযুক্ত, অভিযোগে বর্নিত, কথিত) :accused, Charged, Claimed, assumed, presumed
16. Unscrupulous (অবিবেচক, বিবেক বর্জিত, নীতিজ্ঞানহীন): Unprincipled, Corrupted
17. Look into ( তদন্ত করা)
18. stern ( কঠোর) : Hard, rigorous
19.Conduct( পরিচালনা)
20 drive( অভিযান)
21. ring hollow( মিথ্যা প্রতিয়মান হয়)to seem dishonest, not true, or wrong
22. Committed( প্রতিজ্ঞাবদ্ধ)
23. denude( উজাড় করা, নগ্ন করা, ফাকা করা) : to make bare,
এবার পড়ি
February 04, 2016
EDITORIAL
Rampant tree felling in national park
(জাতীয় উদ্যানে অনিয়ন্ত্রিত বৃক্ষননিধন)
Evict illegal sawmills
(অবৈধ করাত-কলগুলো উচ্ছেদ কর)
We are outraged at the news of unbridled tree plundering in the reserved area of Kadirgrah National Park in Mymensingh. And it is happening before the eyes of forest officials! There are over 50 sawmills that have sprouted around the forest area where the illegally collected trees are being processed. ( সংরক্ষিত এলাকা ময়মনসিংহের কাদিগড় (শুদ্ধ উচ্চারণ) জাতীয় উদ্যানে অনিয়ন্ত্রিত বৃক্ষচুরির খবরে আমরা ক্ষুদ্ধ। আর এসব হচ্ছে বনকর্মকর্তাদের চোখের সামনে! বন এলাকার চারপাশে ৫০টিরও বেশি করাত-কল গজিয়েছে যেখানে অবৈধভাবে সংগৃহীত গাছ প্রক্রিয়াজাত করা হয়। )
In 2010, the government declared 80.5 acres of land of Kadirgrah and Palgaon areas as a National Park to save gazari trees, wild life and birds from extinction. But a section of local people have been destroying gazari and other valuable trees of the forest with impunity. This unmindful act has also been adversely affecting the wildlife of the Park which has been declining dramatically. (গজারি বৃক্ষ, বন্য প্রাণি ও পাখিসমুহকে বিলুপ্তির হাত হতে রক্ষা করতে সরকার ২০১০ সালে কাদিগড় ও পালগাঁও এলাকার ৮০.৫ একর জমিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষনা দেয়। কিন্তু এক শ্রেণির স্থানীয় লোক গজারিসহ অনেক মূল্যবান বৃক্ষ ধ্বংস করে আসছে কোনরুপ শাস্তি ছাড়াই (ব্যতিরেকে)। এই ধরনের অবিবেচনাপ্রসূত কাজ পার্কের বন্যপ্রাণীর উপরও বিরুপ প্রভাব ফেলছে । (ফলে) বন্যপ্রাণী নাটকীয়ভাবে কমে যাচ্ছে। )
We wonder what the forest officials are doing there. It is alleged that some unscrupulous officials and employees of the forest department are involved in the illegal timber business. According to a local beat official the district administration has also been informed about these illegal sawmills several times but they are yet to take any action against them. (আমরা (মনে মনে ) ভাবছি, বন কর্মকতারা সেখানে করছেটা কী। অভিযোগ/কথিত আছে যে, বনবিভাগের কিছু অসাধু কর্মকতা-কর্মচারী অবৈধ কাঠ ব্যবসায় জড়িত।প্রহরায় নিয়োজিত একজন স্থানীয় কর্মকতার মতে, জেলা প্রসাশনকে এসব অবৈধ করাত-কল এর এটি অবহিত করা/জানানো হয়েছে কিন্তু তারা এখনো কোন ব্যবস্থা নেয় নি। )
The government should look into the issue seriously and take stern action against the corrupt forest officials. The local administration should immediately conduct an eviction drive and clear the forest area off illegal sawmills and furniture shops. Saying we are committed to protecting the environment rings hollow when we allow our forests to be denuded in this way. (সরকারের এই বিষয়ে গভীর নজর দেয়া এবং এসব দুর্নীতিবাজ কর্মকতাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া উচিত। স্থানীয় প্রশাসনের উচিত হবে অনতিবিলম্বে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা এবং বন এলাকা হতে অবৈধ করাত-কল এবং আসবাবপত্রের দোকান তুলে দেয়া/মুক্ত করা। এভাবে বন উজাড় হতে দেয়া পরিবেশ রক্ষায় সরকারের প্রতিশ্রুতি দেয়াকে ভুল প্রতীয়মান করে। )
0 responses on "অনুবাদ চর্চা : The Daily Star সম্পাদকীয়র (পার্ট - 53 )"