
ইংরেজি শব্দের বানানটা একটু জটিল প্রক্রিয়া। বাংলা কিংবা আরবীতে যতি চিহ্ন থাকায় উচ্চারবিধি সহজ। কিন্তু ইংরেজি বানানে ২৬ টি বর্ণ দিয়েই যেকোন শব্দ গঠন করতে হয়। এছাড়াও আমাদের বাংলা ভাষার রীতি নীতি ও আমাদের উচ্চারণের সাথে ইংরেজি উচ্চারণের বহু পার্থক্য রয়েছে। যেমন: ইংরেজিতে দ কিংবা ত এর কোন শব্দ নেই। ইংলিশরা এই দ কিংবা ত উচ্চারণও বেশির ভাগ করতে পারে না। আবার অনেক ক্ষেত্রে ফোনেটিক নিয়ম (t থাকলে ট ধরা কিংবা P থাকলে প ধরা, এই জাতীয় উচ্চারণকে ফোনেটিক উচ্চারণ বলে) কাজে লাগে না। এই ক্ষেত্রে আমাদের ইংরেজি বানান উচ্চারণের কিছু বিধিমালা মেনে চলতে হয়। নিচে ইশিখন.কম আপনাদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন উচ্চারণগুলো তুলে ধরেছে। বাকি উচ্চারণগুলো প্রায় সবই একই। ইংরেজি Vowel যথা a, e, i, o, u এর মাধ্যমে যতি বা ছেদ চিহ্ণ এর মাধ্যমে গঠিত।
ইংরেজি উচ্চারণ T এর উচ্চারণ “চ”: শব্দের মধ্য Tথাকলে “T” এর পর U হলে “T” এর উচ্চারণ “চ” হবে।
যেমন:- Future (ফিউচার), Century (সেনচুরী), Mixture, Fixture.
“D” এর উচ্চারণ হয় না : শব্দের মধ্য “D” এর পর G হলে “D” এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Knowledge (নলেজ), Judge ( জজ), Bridge, Coleridge.
K এর উচ্চারণ হয় না: K এর পর n হলে K এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Know (নো), Knee (নী), Knife (নাইফ), Knowledge (নলেজ)।
ইংরেজি উচ্চারণ G এর উচ্চারণ”গ”: G এর পর A, O, U থাকলে G এর উচ্চারণ”গ” হয়।
যেমন:- Garden (গার্ডেন), Good (গুড), Guide (গাইড)।
ইংরেজি উচ্চারণ S এর সর্বদা “শ” হয়: S এর পর H হলে S এর সর্বদা “শ” হয়।
যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ), Bush, Cash.
W এর উচ্চারণ হয় না: W এর পর h/r হলে W এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Write (রাইট), Wrong (রং), Who (হু), Wh-question এর সব।
ইংরেজি উচ্চারণ “T” এর উচ্চারণ “শ” হয়: T এর পর io হলে “T” এর উচ্চারণ “শ” হয়।
যেমন: National (ন্যাশনাল)।
ইংরেজি উচ্চারণ gh এর উচ্চারণ “ফ” এর মত হবে: i/u এর পর gh হলে gh এর উচ্চারণ হয় না, যদি হয় “ফ” এর মত হবে।
যেমন:- Eight (এইট), Right (রাইট), High (হাই), Enough (এনাফ), Cough (কফ)।
ng একত্রে হলে ং”এর উচ্চারণ হয়: ng একত্রে হলে ং”এর উচ্চারণ হয়।
যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ)।
“e” এর উচ্চারণ হয় না: শব্দের শেষে e থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Name (নেইম), Come (কাম), Take (টেক)।
G silent থাকে: G যখন কোন শব্দে gm বা gn রুপে ব্যবহৃত হয় তখন G এর উচ্চারণ Silent হয়। প্রথমে যদি G থাকে এবং তারপরেই যদি “N” থাকে তবে G silent থাকে।
Example:
1.Sign (সাইন) – চিহ্ন।
2.Campaign (ক্যামপেন) – প্রচার।
3.Reign (রেইন) – শাসন।
4.Design (ডিজাইন) – নকশা।
5.Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ।
C-এর উচ্চারণ কখন ‘ক’ আর কখন ‘স’ হবে ? Rule (1): C-এর উচ্চারণ কখন ‘ক’ আর কখন ‘স’ হবে ? Rule (1): C-এর পরে যদি A, L, O, R, U হয় তাহলে তার উচ্চারণ ‘ক’ হয়।
কিছু সহজ উদাহরণ পড়ে মিলিয়ে দেখুন:-
Can (v, ক্যান্) – পারা।
Class (n, ক্লাস্) – শ্রেণি।
Colour (n, কালার্) – রং।
Cup (n, কাপ্) – পেয়ালা।
Crime (n, ক্রাইম্) – দুর্নীতি।
C-এর উচ্চারণ কখন ‘ক’ আর কখন ‘স’ হবে ? Rule (2): Rule (2): C-এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ‘স’ হবে। দেখে নিই কিছু সহজ উদাহরণ:-
Center (n, সেন্টার্) – কেন্দ্র।
Ceiling (n, সিলিং) – ভেতরের দিকের ছাদ।
Cinema (n, সিনেমা) – প্রেক্ষাগৃহ।
Cyclist (n, সাইক্লিস্ট্) – সাইকেল চালক।