অনুবাদ চর্চা : The Daily Star সম্পাদকীয়র (পার্ট – 62 )

Workers Welfare Associations
শ্রমিক কল্যাণ সংগঠন
Keep ILO Convention in mind
আইএলও ‘এর কনভেশনকেও গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
.
The government’s approval of a draft law that allows workers to form a ‘Workers Welfare Association’ in Export Processing Zones (EPZS) would be laudable but for the confusion associated with the move.
রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় শ্রমিকদের ‘শ্রমিক কল্যাণ সংস্থা‘ গঠনে স্বীকৃতি দানে সরকার একটি খসড়া আইন প্রণয়ন করেছে যেটি প্রশংসনীয় কিন্তু এর কিছু কিছু ধারা নিয়ে খটকা রয়েছে।
While the government’s stance is that such an association would work like a trade union, labour rights leaders are of a different opinion.
.
যখন সরকার বলছে এই ধরণের সংগঠন ট্রেড ইউনিয়নের মতোই কাজ করতে পারবে , তখন শ্রমিক নেতারা ভিন্ন মতামত দিয়েছেন ।
As far as workers are concerned, these two are not the same thing, and to say so would be misleading.
যতদূর সম্ভব জানা যায় এই দুটো সংগঠন এক না হওয়ায় শ্রমিকরা এই বিষয়ে উদ্বিগ্ন এবং বলা যায় এতে তাদের ভুল পথে চালিত করা হবে।

It seems that the draft law is a compromise to cater to the needs of the rights groups as well as the investors who have resisted such provisions.

এটি প্রতীয় মান যে এই খসড়া আইনটিতে শ্রমিকদের ও বিনিয়োগকারী যারা এই বিধানটির বিরোধিতা করেছিল তাদের দুই পক্ষের স্বার্থকে রক্ষা করা হয়েছে।
.
According to the Bangladesh EPZ Act 2010, trade unions are not allowed in EPZs which is possibly why the government has chosen to approve of a ‘workers welfare association’ that it says will incorporate the rights guaranteed in a trade union and will work as the central bargaining agent for the workers.
বাংলাদেশ ইপিজেড এ্যাক্ট-২০১০ অনুযায়ী ইপিজিডে ট্রেড ইউনিয় গঠন স্বীকৃত নয় সম্ভাবত সেকারণেই সরকার একটি ‘শ্রমিক কল্যাণ সংগঠন ’কে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে এটি একটি ট্রেড ইউনিয়নে স্বীকৃতি অধিকার সমূহকে একীভূত করবে এবং শ্রমিকদের স্বার্থ সংরক্ষণে কেন্দ্রীয় মধ্যস্থতা কমিটির মতই কাজ করবে।

However, we feel that such an arrangement related to the welfare of the workers should have been in place long before now.
যাহোক, আমরা মনে করি শ্রমিকদের কল্যাণের স্বার্থে এই ধরণের ব্যবস্থা এখন থেকে অনেক আগেই গ্রহণ করা উচিত ছিল।
.
It is important that we fulfill all the conditions stipulated by international convention, including ensuring the rights of workers as stipulated by the ILO Convention which Bangladesh has signed.
বাংলাদেশ কর্তৃক স্বাক্ষরিত আইএলও কনভেনশন যেখানে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে সেটি অনুযায়ী আমাদের সকল শর্ত পূরণ করা প্রয়োজন।
.
This includes the freedom of association and right to collective bargaining which are the basic tenets of a trade union.
এটিতে সংগঠনের স্বাধীনতা রয়েছে এবং ট্রেড ইউনিয়নের মুল কথাই হল নিজেদের স্বার্থ সংরক্ষণে সমন্বিত আলোচনা করার অধিকার প্রদান ।
.

There is no doubt that the workers welfare association will bring a big improvement in working conditions and workers benefits.
শ্রমিক কল্যাণ সংগঠন কাজের মানকে অনেকাংশে বৃদ্ধি করবে এবং শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা করবে এতে কোন সন্দেহ নাই।

The fear expressed by worker rights activists, however, that the current draft law provisions will be passed off as the right to form trade unions, should be allayed by the government.
শ্রমিক অধিকার কর্মীরা আশঙ্কা করেছেন যে , বর্তমান খসড়া আইনটি ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের অধিকারকে প্রতারিত করবে , সুতরাং এটি থেকে সরকারের বিরত থাকা উচিত।