
বাংলাদেশের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে- যৌথবাহিনী প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
পাকিস্তানের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে- জেনারেল এ এ কে নিয়াজী
মুক্তিবাহিনীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন/নেতৃত্ব দেন- এয়ার কমোডর এ কে খন্দকার
মোট ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে
মুক্তিযুদ্ধে অবদান/বীরত্ব প্রদর্শনের জন্যে রাষ্ট্রীয় পুরস্কার- ৪টি
স্বাধীনতা যুদ্ধে ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরউত্তম খেতাব লাভ করেন ৬৮ জন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর বিক্রম উপাধি লাভ করে ১৭৫জন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্তির সংখ্যা ৪২৬ জন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য মোট ৬৭৬ জন খেতাব প্রাপ্ত হন।
বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি ।
বীর শ্রেষ্ঠের খেতাবী কবর নেই বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।
সম্প্রতি পাকিস্তান থেকে দেশে এনে সমাহিত করা হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান।
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর ছিল পাকিস্তানের করাচীর মাশরুর বিমান ঘাটিতে।
বীরশ্রেষ্ঠের কবর বাংলাদেশে ছিল না বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের।
বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর ছিল ভারতের আমবাসা এলাকায়।
দুইজন খেতাবধারী মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম- ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম ও তারামন বিবি।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন ইতালীর নাগরিক মৃত্যুবরণ করেন তার নামছিল মাদার মারিও ভেরেনজি।
স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী হোসাইল হেমার ওয়াডার ওয়াডারল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।