বাংলা লেখ্য সাধু রীতির নমুনা পাওয়া যায় -মধ্য যুগের দলিল-দস্তাবেজে।
সাধু ভাষা থেকে চলিত ভাষাতে আসতে হলে -সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পরিবর্তন ঘটাতে হয়।
চলিত রীতির কোন লিখিত ব্যাকরণ -নেই।
তুর্কি আগমন ও মুসলিম শাসনের ফলে বাংলা ভাষার সম্পদে পরিণত হয় -আরবি ও ফারসি শব্দ।
বাংলা ভাষার উৎস – ইন্দো- ইউরোপিয়ান।
সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য ক্রিয়া ও সর্বনাম পদে বেশি পরিলক্ষিত হয়।
বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন- মনোএল-দ্য-আসসুম্পসাও।
ইংরেজদের মধ্যে প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন-ব্রাসি হ্যালহেড।
গৌড়ীয় ব্যাকরণ’টি রচনা করেছেন – রাজা রামমোহন রায়।
প্রথম বাংলা ব্যাকরণের নাম -ভোকাবুলারিও এম ইদিওমা-ই-পর্তগীজ।
উইলিয়াম কেরি রচিত ব্যাকরণের নাম -A Grammar of the Bengali Language.
বাঙ্গালিদের মধ্যে প্রথম ইংরেজী বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করেন-রাজা রামমোহন রায়।
সাধু ভাষা সাধারণত অনুপযোগী-নাটকের সংলাপে।
বাংলা ভাষার ওপর ফারসি ভাষার সবচেয়ে বেশি প্রভাব পরিলক্ষিত হয়।
সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়-সাধু ভাষায়।
‘গুরুচন্ডালী দোষ’ বলতে বুঝায়-সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ।
প্রতিটি লেকচারে নতুন নতুন লিখা যুক্ত হচ্ছে, তাই কাঙ্খিত কোন লিখা না পেলে দয়া করে কিছুদিন পর আবার ভিজিট করে দেখবেন।
লিখাতে কিংবা লেকচারে কোন ভুলত্রুটি থাকলে অথবা আপনার কাঙ্খিত লিখা খুঁজে না পেলেইশিখন.কম এর ফ্যানপেইজ অথবা নিচে কমেন্ট কর