বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলাদেশ বিষয়াবলি নদনদী
বাংলাদেশের নদ-নদীঃ
বাংলাদেশের নদ-নদীর মোট আয়তন – ২৪,১৪০ কিমি
বাংলাদেশে সারা বছর নাব্য ভ্রমন নদী পথের দৈর্ঘ্য ৫,২০০ কিমি
বাংলাদেশের নদ-নদী মোট -২৩০টি(সরকারি হিসাবে)
মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি
ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি
মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা)
বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ)
বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু)
বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই।
বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ।
বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা।
হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ, ভারতে নাম পূর্বাশা।
প্রধান নদী- পদ্মা
দীর্ঘতম নদী- মেঘনা
দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র নদ) (দীর্ঘতম নদীর উত্তরে ব্রহ্মপুত্র থাকলে ব্রহ্মপুত্র-ই উত্তর হবে)
প্রশস্ততম নদী- মেঘনা
সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী
বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক নদী- পদ্মা/গঙ্গা
চলন বিলের মধ্য দিয় প্রবাহিত নদী- আত্রাই
জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে
প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী
বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই
বরাক নদী বাংলাদেশে ঢুকেছে- সুরমা হয়ে (পরে মেঘনায় গিয়ে মিশেছে)
যমুনার সৃষ্টি হয়- ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে।
#বিভিন্ন নদীর উৎপত্তিস্থল-
পদ্মা -হিমালয়ের গঙ্গৌত্রি হিমবাহ
ব্রহ্মপুত্র -তিব্বতের মানস সরোবর
যমুনা -তিব্বতের মানস সরোবার
মেঘনা -আসামের লুসাই পাহাড়
কর্ণফুলী -মিজোরামের লুসাই পাহাড়
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।