চর্যাপদঃ
বাংলা সাহিত্যের আদিতম নিদর্শনের নামঃ চর্যাপদ
বাংলা সাহিত্যের প্রখম কবিতা সংকলনের নামঃ চর্যাপদ
চর্যা শব্দের অর্থঃ আচরন
চর্যাপদের অন্য নামসমূহঃ চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, চর্যাগীতিকোষ, চর্যাগীতি
চর্যাপদ নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে আবিষ্কার করেনঃ ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধিঃ মহামহোপাধ্যয়
চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়ঃ ১৯০৭ সালে
চর্যাপদ গ্রন্থে মোট পদ পাওয়া গেছেঃ সাড়ে ছিচল্লিশটি
চর্যাপদের খন্ডিত আকারে পাওয়া যায়ঃ ২৩ নং পদ
চর্যাপদের পদ পাওয়া যায়নিঃ ২৪, ২৫, ৪৮
বাংলা সাহিত্যের আদি কবিঃ লুইপা
চর্যাপদে সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেছেনঃ কাহ্নপা
চর্যাপদের আধুনিকতম পদকর্তাঃ সরহ বা ভুসুকু
চর্যাপদের বাঙালি পদকর্তাঃ শবরপা
চর্যাপদের একমাত্র নারী পদকর্তাঃ কুক্কুরীপা
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের রচনাকালঃ ৬৫০ খ্রিষ্টাব্দ
অধিকাংশের মতে চর্যাপদের রচনাকালঃ ৯৫০ – ১২০০ খ্রিষ্টাব্দ
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের পদ সংখ্যাঃ ৫০ টি
সুকুমার সেনের মতে চর্যাপদের পদ সংখ্যাঃ ৫১ টি
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের পদকর্তাঃ ২৩ জন
সুকুমার সেনের মতে চর্যাপদের পদকর্তাঃ ২৪ জন
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের প্রথম পদকর্তাঃ শবরপা
অধিকাংশের মতে চর্যাপদের প্রথম পদটির রচয়িতাঃ লুইপা
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।