বুদ্ধিমান ও ভ্দ্র মানুষ তৈরিতে সহায়তা করে : নীতি ও ঔচিত্যবোধ।
বিচার প্রহসনে রূপান্তরিত হয় : ন্যায় বিচারের অভাবে।
অন্যকে সহযোগিতা করার মনোভাবকে বলে : সহমর্মিতা।
সাম্য, ভ্রাতৃত্ববোধ, মমত্ববোধ প্রভৃতি গুণের বিকাশ ভূমিকা রাখে : সামাজিক মূল্যবোধ।
জাতীয় সত্তার দর্পণ : সামাজিক মূল্যবোধ।
জাতীয় উন্নয়নের মূলধন : সামাজিক মূল্যবোধ।
ব্যক্তিকে উদাসীনতা স্পর্শ করতে পারে না : সামাজিক মূল্যবোধ জাগ্রত হলে।
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে প্রয়োজন : সহনশীলতা।
কথাবার্তা, আচার-আচরণে নীতি অনুসরণ করাকে বলে : নৈতিকতা।
নৈতিকতার আরেক নাম : মূল্যবোধ।
নৈতিকতা বিকাশের লালনক্ষেত্র : সমাজ।
নৈতিকতার উৎস নয় : অপরাধ।
নৈতিকতার বিধান : ঐচ্ছিক।
কাঠামোবদ্ধ রূপ অনুপস্থিত : নৈতিকতায়।
নৈতিকতা : অভ্যাস ও চর্চার ব্যাপার।
ব্যক্তির নিজস্ব সিদ্ধান্ত ও পছন্দ থেকে উদ্ভূত : নৈতিকতা।
মূল্যবোধকে মানুষের ইচ্ছার একটি প্রধান মানদণ্ড বলেছেন : গ.জ. ডরষষধস.
মূল্যবোধকে ভাগ করা যায় : ৬টি ভাগে।
আধুনিক সভ্যতা খুব বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে : ব্যক্তিগত মূল্যবোধকে।
প্রতিটি শিশুই জন্মায় : ব্যক্তিক মূল্যবোধ নিয়ে।
ব্যক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে : স্বাধীনতাকে।
যে দেশের মূল্যবোধ অনেক পুরাতন : চীন ও ভারত।
প্রাচীনকালে ছিল না : রাষ্ট্র ব্যবস্থা।
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রকৃত নায়ক : জনগণ।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অপরিহার্য : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
মূল্যবোধ মানুষের জীবনে ভূমিকা পালন করে : গাইডলাইন হিসেবে।
স্বাধীনতার দরুন প্রতিটি দেশই সৃষ্টি করে : মূল্যবোধ।
প্রতিটি মানুষই কর্মজীবী এবং তাকে শিক্ষা লাভ করতে হয় এটি : প্রাতিষ্ঠানিক মূল্যবোধ।
বয়সের সাথে পরিবর্তন ঘটে : মূল্যবোধে।
মানবীয় গুণাবলীর সমষ্টি বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় : ন্যায়পরায়ণতা।
ভারত ও চীনের মূল্যবোধে পরিলক্ষিত হয় : অনেক পুরাতন মূল্যবোধ।
সঞ্চয় করার প্রবণতা যে ধরনের মূল্যবোধ : ব্যক্তিগত মূল্যবোধ।
সমাজে সামাজিক সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে : মূল্যবোধ।
সামাজিক মূল্যবোধের অন্যতম শক্তিশালী ভিত্তি : সহনশীলতা।
মানুষের আচরণের সামাজিক মাপকাঠি : মূল্যবোধ।
সমাজে যোগসূত্র ও সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে : মূল্যবোধ।
মূল্যবোধের অবক্ষয় হয় : সহনশীলতা, আইনের শাসন ও সুশৃঙ্খল পরিবেশের অভাবে।
বুদ্ধিবৃত্তিক মূল্যবোধ হল : কোন বিষয়কে বাস্তবিকভাবে বোঝার সামর্থ্য।
সামাজিক মূল্যবোধের ব্যবহার করা যায় : সামাজিক পরিবর্তনশীলতা।
মানুষ আজন্ম পরিচিত যে মূল্যবোধের সাথে : সামাজিক মূল্যবোধ।
মূল্যবোধ নির্ধারিত হয় : নৈতিকতার দ্বারা।
বাইরের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তোলে যে মূল্যবোধ : বাহ্যিক মূল্যবোধ।
মানুষের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করে : মূল্যবোধ।
শারীরিক মূল্যবোধকে সৌন্দর্যবোধ হিসেবে আখ্যায়িত করেন : এডওয়ার্ড স্প্রেঙ্গগরাস।
অনেক সময় যে মূল্যবোধকে মূল্যবোধ বলে আখ্যায়িত করা হয় : নৈতিক মূল্যবোধকে।
নীতি ও ঔচিত্যবোধ থেকে বিবেচনা করা হয় যে মূল্যবোধ : নৈতিক মূল্যবোধ।
অন্যায় থেকে বিরত থাকা : নৈতিক মূল্যবোধ।
মানুষের আচরণ বিচারের মানদণ্ড : সামাজিক মূল্যবোধ।
আতিথেয়তা যে ধরনের মূল্যবোধ : সামাজিক মূল্যবোধ।
আনুগত্য হল : রাজনৈতিক মূল্যবোধ।
ধর্মীয় ঐতিহ্য, বিশ্বাস, গ্রন্থচর্চা প্রভৃতি থেকে যে মূল্যবোধ সৃষ্টি হয় : ধর্মীয় মূল্যবোধ।
মানুষ তার লালনকৃত ও ধারণকৃত সংস্কৃতি থেকে যে মূল্যবোধ গ্রহণ করে : সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ।
সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ বেশি পরিমাণে উদ্ভূত হয় : সামাজিক প্রথা থেকে।
সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তি : শিষ্টাচার, সততা ও ন্যায়পরায়ণতা।
সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত, পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত এবং ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভরশীলতা : হলও মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্য।
সামাজিক মূল্যবোধের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল : বিভিন্নতা আপেক্ষিকতা ও আদর্শভিত্তিক ধারণা।
শৃঙ্খলা আনয়ন, ঐক্য প্রতিষ্ঠা এবং ব্যক্তি ও সমাজের সম্বন্ধ নির্ণয় করে : সামাজিক মূল্যবোধ।
সামাজিক মূল্যবোধের বিভিন্নতা পরিলক্ষিত হয় : স্থান, সমাজ ও জাতিভেদে।
সামাজিক মূল্যবোধ : নৈর্ব্যক্তিক, বৈচিত্র্যময় ও আপেক্ষিক।
সভ্যতা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিকাশে অবদান রাখে : সামাজিক মূল্যবোধ।
সামাজিক মূল্যবোধ জাগ্রত করে মানুষের : দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস -> প্রিলিমিনারি -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন"