সুশাসন প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয় : সরকারের ভূমিকা সম্পর্কে ধারণাগত পরিবর্তন বোঝাতে।
শাসনের প্রধান উপাদান : ৩টি।
প্রক্রিয়া, বিষয়বস্তু, সম্পদ ও সেবা বিতরণ হচ্ছে : শাসনের প্রধান তিন উপাদান।
সুশাসন নিশ্চিত করার বড় উপায় : গণতন্ত্র।
সুশাসনের অন্যতম প্রধান ভিত্তি : আইনের শাসন।
রাষ্ট্রীয় জীবনে নিরপেক্ষভাবে আইন প্রয়োগের মাধ্যমে মানবাধিকার সংরক্ষণ হল : আইনের শাসন।
জনগণের অধিকার রক্ষার রক্ষাকবচ : আইনের শাসন।
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জরুরি নিরপেক্ষ, স্বাধীন বিচার বিভাগ এবং দুর্নীতিমুক্ত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা।
জাতির কান্ডারী হলেন : একজন দক্ষ নেতা।
উন্নয়নশীল দেশের জন্য মডেল : মালয়েশিয়ার নেতা মাহাথির বিন মুহম্মদ।
অভিশাপ হিসেবে দেখা হয় : দুর্নীতিকে।
ন্যায়পরায়ণতা, আইনের শাসন সুদূরপরাহত বিষয়ে পরিণত হয় যদি : রাষ্ট্র ব্যবস্থায় দুর্নীতি প্রবেশ করে।
সুশাসনের সাথে সরাসরি বাধা হিসেবে কাজ করে : দুর্নীতি।
সামাজিক বৈষম্য এবং ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি করে : দুর্নীতি।
দেশকে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয় : সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম।
স্বাধীন বিচার বিভাগ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হল : সুশাসন প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত।
জনপ্রশাসনে স্বজনপ্রীতি ও রাজনীতিকরণের ফলে অসম্ভব : সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
রাষ্ট্রের পঞ্চম স্তম্ভ বলা হয় : গণমাধ্যমকে।
অংশগ্রহণমূলক শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয় : সুশাসন।
যেটি ছাড়া কখনোই সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না : আইনের শাসন।
রুয়ান্ডা, কোস্টারিকা এবং কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে গৃহযুদ্ধের সূচনার কারণ : রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।
বাংলাদেশের মত দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথে বাঁধা : আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।
যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে উঠতে পারে না : রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে।
দেশকে অন্ধকারের অতল গহ্বরে নিয়ে যায় : নেতৃত্বের সংকট।
একটি দেশের সুশাসন অনেকাংশে নির্ভর করে : দেশের জনগণ সুশাসনের জন্য কতটুকু প্রস্তুত এর উপর।
জনগণের সচেতনতা, বিচক্ষণতা, এবং সদিচ্ছার উপর নির্ভর করে : শাসক কেমন হবেন।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজন : সরকারের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা।
দেশের শাসন ব্যবস্থার মূল নিয়ন্ত্রণকারী : আইনসভা।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস -> প্রিলিমিনারি -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন -> নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন"