বিসিএস প্রিলিমিনারি আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও কূটনীতি

বিসিএস প্রিলিমিনারি আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও কূটনীতি

 

আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও কূটনীতি:

∎আন্তর্জাতিক পরিবেশ ইস্যু’ :

আমাদের চারপাশে যেটি কিছু আছে তাই নিয়ে গঠিত – পরিবেশ।

পরিবেশ দু’ভাগে বিভক্ত– জড় পরিবেশ ও জীব পরিবেশ।

জৈব ও অজৈব পরিবেশের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক এবং সম্পর্ক সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি আলোচনা করা হয়— ইকোলজি বা বাস্তুবিদ্যায়।

বেচে থাকার প্রয়োজনে কোনো এলাকায় জীব ও জড়ের মধ্যে যে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠে তাকে বলে-ইকোসিস্টেম বা বাস্তুসংস্থান।

বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়- ৫ জুন

International Mother Earth Day- ২২  এপ্রিল।

বিশ্ব প্রাণী দিবস– ৪ অক্টোবর।

জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে—প্রাকৃতিক পরিবেশ।

কোনো দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমি থাকা প্রয়োজন– ২৫%

বাংলাদেশে বনভূমির পরিমাণ– ১৭%।

পুকুরের ইকোসিস্টেমের একটি বড় উপাদান হচ্ছে— অক্সিজেন।

জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির ব্যাপকতা তুলে ধরার জন্য সমুদ্রের গভীরে মন্ত্রিসভার বৈঠক করে– মালদ্বীপ। আর হিমালয়ের চূড়ায় বৈঠক করে— নেপাল।

জাতিসংঘের ২০১৫ অধিবেশনে পরিবেশ বিষয়ক চ্যাম্পিয়ন অব দি আর্থ পুরস্কার লাভ করেন— শেখ হাসিনা।

প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী—মানুষ।

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য মঞ্জুর করেছে– ১০০ মিলিয়ন ডলার। পরিবেশ দূষণ প্রধানত চার প্রকার– বায়ু দূষণ,পানি দূষণ, মাটি দূষণ ও শব্দ দূষণ।

গ্রিন হাউজ গ্যাসের প্রভাবে বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা বৃদ্ধিকে বলা হয়— গ্লোবাল ওয়ারমিং  (বৈশ্বিক উষ্ণতা)।

গ্রিন হাউজ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন— সুইডিশ রসায়নবিদ সোভনটে আরহেনিয়াস

গ্রিন হাউজ হলো— কাচের তৈরি ঘর যার ভিতরে গাছপালা লাগানো হয়

গ্রিন হাউজ ব্যবহার করা হয়- শীত প্রধান দেশে তীব্র ঠাণ্ডা থেকে গাছপালাকে রক্ষা করার জন্য।

গ্রিন হাউজ ইফেক্টের কারণে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুতর যে ক্ষতি হবে— সমুদ্রের পানি উচ্চতা বেড়ে গিয়ে নিম্নভূমি নিমজ্জিত হবে।

ওজোন স্তরের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে— ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC);

CFC সক্রিয় থাকে – ৮০-১৭০ বছর

CFC আবিষ্কার করেন-Professor T. Midgley;

CFC বিহীন ফ্রিজকে বলা হয়— পরিবেশবাদী ফ্রিজ।

গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার জন্য দায়ী গ্যাসমূহ হলো— CO, CO২, CFC, CH, So২, No২ প্রভৃতি।

ই-৮ হলো- পরিবেশ দুষণকারী ৮টি দেশ ।

বায়ুমণ্ডলে কার্বনডাই অক্সাইডের স্বাভাবিক পরিমাণ— ০.০৩ শতাংশ।

কোনো প্রাণী বাচতে পারেনা বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ– ২৫% এর বেশি হলে ।

বায়ুদূষণের জন্য প্রধান দায়ী কার্বন-মনোক্সাইড, গাড়ি নির্গত কালো ধোয়ায় বিদ্যমান বিষাক্ত গ্যাস হচ্ছে কার্বন মনোঅক্সাইড।

শব্দদূষণ সৃষ্টি হয় শব্দের মাত্রা -৮০ ডেসিবেলের বেশি হলে

সর্বোচ্চ যে শ্রুতিসীমার ওপরে মানুষ বধির হতে পারে— ১০৫ ডেসিবেল ।

বিশ্ব জলাভূমি দিবস– ২ ফেব্রুয়ারি,

বন দিবস– ২১ মার্চ

পানি দিবস – ২২ মার্চ

আবহাওয়া দিবস– ২৩ মার্চ

ধরিত্রী দিবস– ২২ এপ্রিল

জীববৈচিত্র দিবস– ২২ মে

মরুকরণ ও খরা প্রতিরোধ দিবস– ১৭ জুন

হাইড্রোগ্রাফিক দিবস– ২১ জুন,

বাঘদিবস— ২৯ জুলাই,

ওজন স্তর সংরক্ষণ দিবস– ১৬ সেপ্টেম্বর

দুর্যোগ প্রশমন দিবস– ১৩ অক্টোবর

টয়লেট দিবস– ১৯ নভেম্বর

কীটনাশক ব্যবহার বন্ধ দিবস– ৩ ডিসেম্বর।

আর্থ আওয়ার— মার্চের শেষ শনিবার

আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস– এপ্রিলের যে কোন বুধবার।

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পরিবেশ দূষণকারী দেশ– চীন।

∎পরিবেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক বর্ষ

২০১৪- আন্তর্জাতিক পারিবারিক খামার বর্ষ
২০১৩- আন্তর্জাতিক কিনুয়া, আন্তর্জাতিক পানি সহযোগিতা বর্ষ
২০১২-সকলের জন্য  টেকসই জ্বালানি বর্ষ
২০১১- আন্তর্জাতিক বন বর্ষ
২০১০- আন্তর্জাতিক বাঘ বর্ষ
২০০৯-    আন্তর্জাতিক প্রাকৃতিক আঁশ  বর্ষ
২০০৮- ইন্টারন্যাশনাল  ইয়ার অফ প্ল্যানেট আর্থ, আন্তর্জাতিক আলু বরষ,আন্তর্জাতিক স্যানিটেশন বর্ষ,
২০০৬- আন্তর্জাতিক খরা ও মরুভুমি বর্ষ
২০০৪- আন্তর্জাতিকধান বর্ষ
২০০৩- আন্তর্জাতিক জীবাণুমুক্ত বর্ষ
২০০২- আন্তর্জাতিক  পর্বত  বর্ষ ,আন্তর্জাতিক ইকোট্যুরিজম বর্ষ
১৯৯৮- আন্তর্জাতিক সমুদ্র বর্ষ
২০০৫ থেকে ২০১৪- দ্বিতীয় বিশ্ব আদিবাসী দশক, টেকসই উন্নয়নে জন্য শিক্ষা দশক, জীবনের জন্য পানি দশক
২০০৬-২০১৬ – সমস্যা সঙ্কুল অঞ্চলে টেকসই উন্নয়ন ও পুনর্গঠন দশক
২০১০-২০২০- খরা ও মরুকরণের বিরুদ্ধে আন্দোলনের দশক
২০১১-২০২০- নিরাপত্তা সড়ক দশক, জীব বৈচিত্র দশক ,তৃতীয় আন্তর্জাতিক ঔপনিবেশিক সুলভ আচরন দূরীকরণ দশক

∎পরিবেশ কূটনীতি :

পরিবেশ বিপর্যয় ও তার পরিপতি সম্পর্কে মানুষের ক্রমবর্ধমান সচেতনতা থেকেই উৎপত্তি লাভ করে— পরিবেশ কূটনীতির ধারণা।

পরিবেশ বিপর্যয়ে সবচেয়ে বেশি দায়ী— শিল্পোন্নত বিশ্ব।

পরিবেশ কূটনীতির ধারণা উদ্ভবে মাইলফলকের ভূমিকা পালন করে— ধরিত্রী সম্মেলন।

UNFCCC-–United Nations Framework Convention on Climate Change,স্বাক্ষরিত হয়— ৯ মে, ১৯৯২, কার্যকর– ২১ মার্চ, ১৯৯৪, সদরদপ্তর— বন, জার্মানি, বাংলাদেশ স্বাক্ষর করে ৯ জুন ১৯৯২ এবং অনুমোদন করে— ১৫ এপ্রিল, ১৯৯৪।

UNEP-এর পূর্ণরূপ – United Nantions Environment Programme, প্রতিষ্ঠা-১৯৭২, সদরদপ্তর— নাইরোবি, কেনিয়া।

IUCN- এর পূর্ণ রূপ– International Union for the Conservation of the Nature,প্রতিষ্ঠা- ৫ অক্টোবর, ১৯৪৮, সদরদপ্তর— গ্রাণ্ড, সুইজারল্যান্ড।

IPCC-  এর পূর্ণরূপ – Intergovernmental Panel on Climate Change, IPCC  নোবেল পুরস্কার লাভ করে— ২০০৭ সালে। WMO এবং UNEP-এর সম্মিলিত নাম— IPCC

WWF এর পূর্ণরূপ –World Wide Fund for Nature (পরিবেশ রক্ষা বিষয়ক সংস্থা), প্রতিষ্ঠতা– ২৯ এপ্রিল, ১৯৬১ সালে, সদরদপ্তর— গ্রাণ্ড, সুইজারল্যান্ড।

COP-এর পূর্ণরূপ- Conference of the Parties. এটি হল – UNFCCC জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলনের নাম। ২০১৬ সাল পর্যন্ত COP অনুষ্ঠিত হয়েছে– ২১টি, ১৯৯৫ সালে প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়— জার্মানির বার্লিনে এবং সর্বশেষ COP-21 সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়— ফ্রান্সের প্যারিসে। প্যারিস খসড়া চুক্তিতে তাপমাত্রাবৃদ্ধি ২ ডিগ্রি বা তার নীচে রাখার সময় সীমা নির্ধারণ করা হয়– ২১০০ সাল পর্যন্ত ।

বাংলাদেশের পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন হলো— বাপা, পরিবেশ আইনজীবি সমিতির নাম— বেলা (BELA), বাংলাদেশে পরিবেশ আদালত— ৩টি পরিবেশ আপিল আদালত— ঢাকা । বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয়– ১৯৯২ সালে; পরিবেশ সংরক্ষণ আইন গৃহীত হয়— ১৯৯৫ সালে (সর্বশেষ সংশোধন— ২০১০): পরিবেশ বিধিমালা গ্রহণ করা হয়— ১৯৯৭ সালে ।

কার্টাগোনা প্রটোকল হচ্ছে— জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি। কিয়েটো প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়— ১১ ডিসেম্বর, ১৯৯৭; কার্যকর হয়— ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৫; মেয়াদ– ২০১২ পর্যন্ত (প্রথম মেয়াদে); ২০২০ পর্যন্ত (দ্বিতীয় মেয়াদে)। গ্রীন ফ্লাইমেট ফাণ্ড গঠনের অঙ্গীকার করা হয়— কোপেন হেগেনে (COP-এর ১৫তম সম্মেলনে)।

আর্কটিক-এর বরফ গলে যাওয়ার কারণ–বৈশ্বিক উষ্ণতা ।

প্রথম পরিবেশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়— ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে, জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ এর ৪৫তম অধিবেশনে এবং জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ২৩তম অধিবেশনে ।

১৯৭২ সালে সুইডেনের স্টকহোমে অনুষ্ঠিত হয়— জাতিসংঘ মানব পরিবেশ সম্মেলন (UNCHE)

১৯৯২ সালের ৩-১৪ জুন ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিও-তে পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলন (UNCED) অনুষ্ঠিত হয়, যা— ধরিত্রী সম্মেলন নামে পরিচিত।

প্রথম ধরিত্রী সম্মেলনে অংশ নেয়– ১৮৫টি দেশের ৩৫০০ প্রতিনিধি ।

১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হয় পরিবেশ বিষয়ক সম্মেলন– ধরিত্রী সম্মেলন+৫ ৷

বিশ্ব টেকসই উন্নয়ন সম্মেলন- (World Summit on Sustainable Development) অনুষ্ঠিত হয়— ২০০২ সালে ।

২০১২ সালে অনুষ্ঠিত হয় রিও+২০, যার মূল নাম– ইউনাইটেড নেশন কনফারেন্স অন সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট’।

১৯৮৫ সালের ২২ মার্চ– অস্ট্রিয়ায় ওজোন স্তর সুরক্ষা ও সংরক্ষণে ঐতিহাসিক ভিয়েনা কনভেনশন গৃহীত হয়।

১৯৮৯ সালের ২২ মার্চ– সুইজারল্যান্ডের বাসেল কনভেশন গৃহীত হয় যার লক্ষ্য বিপজ্জনক বর্জ্য দেশের সীমান্তের বাইরে চলাচল এবং এদের নিয়ন্ত্রণ।

বাংলাদেশ বাসেল কনভেনশন সমর্থন করে– ১৯৯৩ সালে।

৫ জুন, ১৯৯২– ব্রাজিলে জীব বৈচিত্র্য সংক্রান্ত কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয় এবং ১৯৯৩ সালে কার্যকর হয়। বাংলাদেশ– ১৯৯২ সালে জীববৈচিত্র্য সংক্রান্ত কনভেনশন স্বাক্ষর করে এবং ১৯৯৪ সালে অনুমোদন করে।

২০০০ সালের ২৯ জানুয়ারি— কানাডার মন্ট্রিলে কাটাগোনা প্রটোকল গৃহীত হয় এবং ২০০৩ সাল হতে কাযকর হয়।

জাপানের প্রাচীন রাজধানী কিয়োটোতে কিয়োটো প্রটোকল গৃহীত হয়- ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭।

মন্ট্রিল প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭।

মন্ট্রিল প্রটোকল হলো— বায়ুমণ্ডলের স্ট্যাটোস্ফিয়ারিক স্তরে অবস্থিত ওজন স্তরকে রক্ষাবিষয়ক প্রটোকল। মন্ট্রিল প্রটোকল সংশোধিত হয়েছে– ৪ বার।

২০০০ সালে বিশ্ব পরিবেশ বিষয়ক হেগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়- নেদারল্যান্ডের হেগ শহরে।

২০০৭ সালে বালি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়- ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন শহর বালি দ্বীপে।

বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত কোপ-১৫ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়— ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে।

জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত ১৬তম/কানকুন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়— মেক্সিকোর কানকুন শহরে।

জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত ২০তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়- পেরুর লিমায়।

উন্নত দেশগুলো একটি গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড গঠনের অঙ্গীকার করে— ২০০৯ সালে, কোপেনহেগেন সম্মেলনে।

ক্ষতিগ্রস্থ দরিদ্র দেশগুলোর সহায়তায় প্রতিবছর ১০০বিলিয়ন ডলার প্রদান করা হবে—২০২০ সাল হতে।

Agenda-21 গৃহীত হয়— প্রথম ধরিত্রী সম্মেলন, ১৯৯২ সালে।

২০১৫ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর জলবায়ু সংক্রান্ত সম্মেলন COP-21 অনুষ্ঠিত হয়— ফ্রান্সের প্যারিসে।

Green Peace হলো ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত নেদারল্যান্ডের আমস্টারডাম ভিত্তিক আন্ত জাতিক পরিবেশবাদী গ্রুপ। একইভাবে World Watch হলো ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি ভিত্তিক বিশ্ব পরিবেশবাদী সংস্থা।

প্রতিটি লেকচারে নতুন নতুন লিখা যুক্ত হচ্ছে, তাই কাঙ্খিত কোন লিখা না পেলে দয়া করে কিছুদিন পর আবার ভিজিট করে দেখবেন।

লিখাতে কিংবা লেকচারে কোন ভুলত্রুটি থাকলে অথবা আপনার কাঙ্খিত লিখা খুঁজে না পেলেইশিখন.কম এর ফ্যানপেইজ অথবা নিচে কমেন্ট কর

মন্তব্য করুন

স্যার, কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি?

Click one of our representatives below

Customer Support
Customer Support

Syeda Nusrat

I am online

I am offline

Technical Support
Technical Support

Ariful Islam Aquib

I am online

I am offline