ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ
ধানের পরাগায়ন ঘটে – বাতাসের সাহায্যে
কচু শাকে পাওয়া যায় – লৌহ
জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে
এগারিকাস এর প্রচলিত নাম – মাশরুম
বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়
একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)
দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)
উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)
ফুলের মূল অংশ ৫ টি আর ফলের মূল অংশ ৩ টি
সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)
অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)
সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়
উদ্ভিদের কোষের উপাদান যেটি রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড
সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট
উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট
কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে
দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে – ফটোপিরিওডিজম।
ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব, পালং শাক ইত্যাদি।
দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – ভিটামিনের ।
প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক।
গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
হাড় ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস ক্র্যাশ - মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা - 1"