বিসিএস পরীক্ষার লিখিত ও প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির জন্য ইশিখন.কম এ প্রতিটি বিষয়ের প্রতিটি অধ্যায়ের উপর রয়েছে শত শত লেকচার। যেটি থেকে প্রায় ৬০% থেকে ৯০% বিভিন্ন পরীক্ষায় কমন আসে।
বাংলাদেশের সংবিধান
বাংলাদেশের বড় গ্যাসক্ষেত্র তিতাস
সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয় তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে
সিলেটের হরিপুরে তথা বাংলাদেশের প্রথম গ্যাস আবিষ্কৃত হয়েছে-১৯৫৫ সালে।
দেশে প্রথম বানিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উৎপাদন শুরু হয় ১৯৮৭ সালে
একমাত্র তেল শোধনাগার- ইস্টার্ন রিফাইনারী (চট্টগ্রাম)
বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নতমানের কয়লা- বিটুমিনাস (জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, বড়পুকুরিয়া)
- বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ কি-প্রাকৃতিক গ্যাস।
- প্রাকৃত গ্যাস-প্রাকৃত গ্যাস হচ্ছে প্রকৃতিতে তৈরী হাইড্রোকার্বন।
- প্রাকৃত গ্যাস -সাধারণত মিথেন, ইথেন, প্রোপেন, বিউটেন সামান্য পরিমাণে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে।
- বাংলাদেশের গ্যাস ও তেল ক্ষেত্রের তত্ত্বাবধানের মূল দায়িত্ব পালন করে মন্ত্রনালয়- জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়।
- বাংলাদেশে বর্তমানে মানুষ গ্যাস সুবিধা পাচ্ছে-১৪ ভাগ মানুষ।
- সিলেটের হরিপুরে তথা বাংলাদেশের প্রথম গ্যাস আবিষ্কৃত হয়েছে-১৯৫৫ সালে।
- টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে => ৭ জানুয়ারি ও ২৪ জুন ২০০৫ সালে
- টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে কর্মরত কোম্পানি => কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকো
- বাংলাদেশে খনিজ তেল আবিস্কৃত হয় ২২ ডিসেম্বর, ১৯৮৬ সালে হরিপুরে
- দেশে প্রথম বানিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উৎপাদন শুরু হয় ১৯৮৭ সালে
- তেল উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় ৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪ সালে
- দেশে একমাত্র তেল শোধনাগার ইস্টার্ন রিফাইনারী লিঃ (চট্টগ্রামের পতেঙ্গায়)
- বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান মিথেন
- পাকিস্তান আমলে (১৯৫১-১৯৭১) পর্যন্ত গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছিল- ৮টি।
- বাংলাদেশ ভূ-খন্ডে তেল গ্যাস অনুসন্ধান শুরু হয়- ১৯১০ সালে।
- প্রথম অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয়-১৯১০ সালে,চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে।
- বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়-১৯৫৭ সালে (সিলেটের হরিপুরে)।
- ছাতকে গ্যাস আবিষ্কৃত হয়-১৯৫৯ সালে।
- পেট্রোলিয়াম আইন পাস হয়েছে-১৯৭৪ সালে।
- পিএসসি পূর্ণরূপ -(Production Sharing Contract) প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধানের উৎপাদন বন্টন চুক্তি।
- দেশের একমাত্র তেল শোধনাগার অবস্থিত-ইর্স্টান রিফাইনারী লিঃ চট্টগ্রামের পতেঙ্গায়।
- তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র অবস্থিত- ব্রাহ্মনবাড়িয়া।
- ঢাকার সরবরাহ কৃত গ্যাস গ্যাস ক্ষেত্র থেকে আসে-তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র।
- তিতাস-ঢাকা গ্যাস লাইন দৈর্ঘ্য -৯০ কিলোমিটার।
- দৈনিক সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয় গ্যাস ফিল্ড হতে-বাখরাবাদ।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস ক্ষেত্র -বিবিয়ানা।
- ১৯৯৭ সালে ১৪ জুন গ্যাস ক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে-মাগুরছড়া গ্যাস ক্ষেত্র।
- বাংলাদেশে চীনা মাটি পাওয়া গেছে-নেত্রকোণার বিজয়পুর, নওগাঁর পত্নীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়ায়।
- মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র থানায় অবস্থিত-কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।
- মাগুরছড়া গ্যসক্ষেত্র কোম্পানী ড্রিলি করে-অক্সিডেন্টাল।
- দেশের প্রথম সামুদ্রিক গ্যাস ক্ষেত্রের নাম কি-সাংগু।
- সাঙ্গু গ্যাস ক্ষেত্রে গ্যাস উত্তোলন করে কোম্পানী-কেয়ার্ন এনার্জি।
- গ্যাস ক্ষেত্রে অনুসন্ধান ও সমপ্রসানের লক্ষ্যে সারাদেশকে টি ব্লকে বিভক্ত করেছে-২৩টি ব্লকে।
- বাংলাদেশে গ্যাস উত্তোলনের জন্য আবেদনকৃত আইরিশ কোম্পানীটি -ট্যাল্লো।
- বাংলাদেশে গ্যাস ফিল্ডে প্রথম অগ্নিকান্ড ঘটে-হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রে ১৯৫৫ সালে।
- পেট্টোবাংলা পরিত্যক্ত গ্যাস ক্ষেত্রে গ্যাসের সন্ধান পায়-ফেনী গ্যাস ক্ষেত্র।
- খনিজ তেল কি-জটিল হাইড্রোকার্বন সমূহের মিশ্রন।
- বাংলাদেশে সর্বশেষ আবিস্কৃত গ্যাসক্ষেত্র ‘সুন্দলপুর’ ১৫নং ব্লকে অবস্থিত
- ‘সুন্দলপুর’ ও ‘সুনেত্র’ গ্যাসক্ষেত্রটি আবিস্কার করে বাপেক্স
- সুনেত্র’ গ্যাসক্ষেত্রটি সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোণায় অবস্থিত
- সুনেত্র গ্যাসক্ষেত্রটি ১১নং ব্লকে অবস্থিত
- সম্প্রতি আবিস্কৃত কুমিল্লার মুরাদনগরের ভাঙ্গুরা গ্যাসক্ষেত্রটি ৯নং ব্লকে ব্লকে পড়েছে
- বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে ২টি (সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া )গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে
- দেশের প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্রটির নাম সাঙ্গু
- সাঙ্গু ১৬নং ব্লকে পড়েছে
- সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে সরাসরি জাতীয় গ্রীডে গ্যাস সরবরাহ করা হয় ১২ জুন, ১৯৯৮ সালে
- সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে গ্যাস উত্তোলন করে কেয়ার্ন এনার্জি
- সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে৬০ মিলিয়ন ঘনফুট ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়
- বাংলাদেশের বিভিন্ন খনির কাজ করে দেশীয় সংস্থা=> বাপেক্স (BAPEX = Bangladesh Petroleum Exploration & Production Company Limited)
- BAPEX প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৩ সালে
- মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে ১৪ জুন, ১৯৯৭
- মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র অবস্থিত মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থানায়
- মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র খনন করে অক্সিডেন্টাল (যুক্তরাষ্ট্র)
- দেশে আবিস্কৃত গ্যাসের মোট মজুদ ২০.৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
- দেশে উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের মজুদের পরিমাণ ১১.১৭ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
- যদি নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত না হয় তবে দেশের মজুদকৃত গ্যাস শেষ হবে ২০১৭ সালে
- সম্প্রতি দেশের পরিত্যাক্ত গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে ফেনী গ্যাসক্ষেত্র
- সম্প্রতি টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে ৭ জানুয়ারি ও ২৪ জুন ২০০৫ সালে
- টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে কর্মরত কোম্পানি কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকো
- দেশে প্রথম বানিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উৎপাদন শুরু হয় ১৯৮৭ সালে
- তেল উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় ৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪ সালে
- দেশে একমাত্র তেল শোধনাগার কোনটি?ইস্টার্ন রিফাইনারী লিঃ (চট্টগ্রামের পতেঙ্গায়)
- বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান মিথেন
- বর্তমানে বাংলাদেশের গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উৎপাদিত হচ্ছে ১৮টি (৭৯টি কূপ হতে)
- গ্যাসক্ষেত্রে উৎপাদন বন্ধ ২টি (ছাতক, কামতা)
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।
পরের পাতাসমুহ >>
0 responses on "বিসিএস ক্র্যাশ - বাংলাদেশের সংবিধান - 1"