আজকের বাজারে বিভিন্ন ডিজিটাল ক্যামেরায় ভরপুর, প্রথমেই সবার, জিজ্ঞাসা কোন ক্যামেরা কিনবো? যে প্রশ্নের উত্তর সাধারণত, কত টাকা আপনি ব্যয় করতে চান এবং কি ধরনের ফটোগ্রাফি করতে চান? যেমন, ন্যাচার, ওয়েডিং, পোর্টেট, ফ্যামিলি ফটগ্রাফী ইত্যাদি।
কম্পেক্ট ক্যামেরা
কম্পেক্ট ক্যামেরা অনেকটা পয়েন্ট অ্যান্ড শুট ক্যামেরার মতই। কম্পেক্ট ক্যামেরা পয়েন্ট অ্যান্ড শুট ক্যামেরা থেকে কিছুটা আকারে বড় হয় এবং এই গুলোর যুম ও এক্সপোজার পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরা থেকে বেশি। এই ক্যামেরা আমরা অনেকেই ব্যবহার করি এবং এইটা ব্যবহার করতে আপনাকে খুব বেশি কিছু জানতে হবে না। ক্যামেরা হাতে নিন, অন কর, সাবজেক্ট কে ফুকাস কর এবং ক্লিক কর ব্যাস, আপনার ছবি ওঠে গেলো।
সুবিধা
* ডি এস এল আর ক্যামেরার নিচের সারির দাম ক্যামেরার দাম থেকে অল্প দামেই পাওয়া যায়।
* ক্যামেরা লেন্স গুলো মোটামুটি যুম সম্পন্ন, যার কারনে আপনি কাছ থেকে দূর পর্যন্ত ছবি তুলতে পারবেন।
* অনেক ক্যামেরাতেই ভিউ ফাইন্ডার থাকে, যার কারনে উজ্জ্বল আলোতে ও ছবি তুলার সময় দেখতে পারবেন।
* অনেক ফিচার ম্যানুয়ালী কন্ট্রোল করা যায়। যেটি কিনা আপনাকে অনেকটা ডি এস এল আর এর স্বাদ দিবে।
* অনেক গুলোতে আবার এডিশনাল লেন্স এড করার অপশন আছে।
অসুবিধা
* অনেকটাই পয়েন্ট অ্যান্ড শুট ক্যামেরার মতই।
* এই ক্যামেরাতে ভিও ফাইন্ডার থাকলেও সেইটা মূলত একটা ছোট LCD Display, ওরিজিনাল ভিও ফাইন্ডার না।
আরও পড়ুনঃ
কোন ধরনের ক্যামেরা আপনার বিশেষ প্রয়োজন
৮০ মেগাপিক্সেলের অসাধারণ ক্যামেরা কিনবেন নাকি?
1 responses on "কম্পেক্ট ক্যামেরা এর সুবিধা ও অসুবিধা"