জেনে নিন গীমাকলমির উৎপাদন প্রযুক্তি

পাতা জাতীয় সবজি হিসাবে গীমাকলমি একটি লাভজনক সবজি । ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ও সুস্বাদু এ সবজি বাজারে প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।
মাটি
পানি নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত সবরকমের উর্বর জমি গীমকলমী চাষের উপযোগী । তবে দোয়াশ বা পলি দোয়াশ মাটি বেশি উপযোগী । মাটি ও জমির প্রকারভেদে ৬ টি চাষ ও মই দেওয়া প্রয়োজন এবং জমি গভির করে চাষ করতে হবে ।
বপনের সময়
বছরের যে কোন সময়েই চাষ করা যেতে পারে । চৈত্র মাস (মধ্য-মার্চ থেকে মধ্য-এপ্রিল) থেকে শুরু করে শ্রাবন মাস (মধ্য-জুলাই থেকে মধ্য-আগষ্ট) পর্যন্ত লাগানো যেতে পারে।
সারের পরিমান
গীমাকলমির জমিতে হেক্টর প্রতি ইউরিয়া ১৪০-১৬০ কেজি, টিএসপি ১০০- ১২০ কেজি এমওপি ১০০-১২০ কেজি ও গোবর বা কম্পোষ্ট ৮ থেকে ১০ টন প্রয়োগ করলে ভালো ফলন পাওয়া যাবে।
সার প্রয়োগ পদ্ধতিিইউরিয়া সার ৩ কিস্তিতে যথাক্রমে ১ম, ২য়, ও ৩য় বার ফসল কাটার পর প্রয়োগ করতে হবে।
পানি সেচ
বর্ষাকালে সাধারনত পানি সেচের প্রয়োজন হয় না । তবে এক নাগাড়ে বৃষ্টি না হলে ১০-১৫ দিন অন্তর পানি সেচ দেওয়া আবশ্যক।
আন্তর্বর্তীকালীন পরিচর্যা
চারা গজানোর পর প্রত্যেক বেডে অর্থাৎ প্রতি ১৫ সেমি অন্তর ১ টি করে চারা রাখতে হবে। জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে।

 

আরও পড়ুনঃ

জেনে নিন আলুর আগাম ধ্বসা বা আর্লি রোগ দমন

জেনে নিন চীনাবাদামের পাতার দাগ রোগ দমন

জেনে নিন তিলের কান্ড পচা রোগ দমন

জেনে নিন সরিষার জাব পোকা দমন

 

 

Leave a Reply

স্যার, কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি?

Click one of our representatives below

Customer Support
Customer Support

Syeda Nusrat

I am online

I am offline

Technical Support
Technical Support

Ariful Islam Aquib

I am online

I am offline