
বিসিএস পরীক্ষার লিখিত ও প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির জন্য ইশিখন.কম এ প্রতিটি বিষয়ের প্রতিটি অধ্যায়ের উপর রয়েছে শত শত লেকচার। যেটি থেকে প্রায় ৬০% থেকে ৯০% বিভিন্ন পরীক্ষায় কমন আসে।
কাজী নজরুল ইসলাম
নজরুল রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে অগ্নিবীণা (কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ), সঞ্চিতা, মরুভাস্কর, চিত্তনামা, ছায়ানট, বিষের বাশী, সন্ধ্যা, দোলন চাপা, জিন্জির, চক্রবাক, প্রলয়শিখা, ফণিমনসা, সর্বহারা, সিন্ধু হিন্দোল, ভাঙ্গার গান, ঝিঙে ফুল, সাম্যবাদী।
লেখকের উল্লেখযোগ্য গল্পগ্রন্থ হচ্ছে ব্যথার দান (প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ), রিক্তের বেদন, শিউলিমালা।
তার রচিত উপন্যাস হচ্ছে বাধনহারা (প্রথম উপন্যাস), মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা।
তার রচিত নাট্যগ্রন্থ হচ্ছে ঝিলিমিলি (প্রথম নাট্যগ্রন্থ), পুতুলের বিয়ে, আলেয়া, মধুমালা।
লেখকের উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ হচ্ছে যুগবাণী (প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ), রাজবন্দীর জবানবন্দী, দুর্দিনের যাত্রী।
(কাজী নজরুল ইসলাম আধুনিক যুগ এর অন্তর্ভুক্ত। আধুনিক যুগ থেকে BCS প্রিলিমিনারিতে সর্বোচ্চ ১০ নম্বর থাকবে ।)
কাজী নজরুল ইসলামঃ
জন্মঃ ২৫ মে, ১৮৯৯
বাংলাঃ ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬
স্থানঃ চুরুলিয়া, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ রাজ (বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ)
মৃত্যুঃ ২৯ আগস্ট, ১৯৭৬
বাংলাঃ ১২ই ভাদ্র ১৩৮৩
স্থানঃ ঢাকা, বাংলাদেশ
পিতাঃ কাজী ফকির আহমদ।
মাতাঃ জাহেদা খাতুন
* স্ত্রীঃ
১) নার্গিস আসার খানমঃ নার্গিস আসার খানম (সৈয়দা খাতুন) বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী। কবি তার ছায়ানট, পূবের হাওয়া, চক্রবাক কাব্য গ্রন্থের অনেক কবিতা নার্গিসকে কেন্দ্র করে রচনা করেন। ছায়ানটের মোট ৫০ টি কবিতার মধ্যে বেদনা অভিমান, অবেলায়, হার মানা হার, অনাদৃতা, হারামনি, মানস বধু, বিদায় বেলায়, পাপড়ি খেলা ও বিধূর পথিক সহ মোট নয়টি কবিতা নার্গিসকে কেন্দ্র করে লেখেন।
২) প্রমিলা দেবীঃ কাজী নজরুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী।
৩) বেগম ফজিলাতুন্নেসাঃ কাজী নজরুল ইসলামের তৃতীয় স্ত্রী।
* কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা ভাষার অন্যতম সাহিত্যিক, দেশপ্রেমী এবং বাংলাদেশের জাতীয় কবি।
তাঁর কবিতায় বিদ্রোহী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাঁকে বিদ্রোহী কবি নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
মধ্যবয়সে তিনি পিক্স ডিজিজে আক্রান্ত হন।
বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৭২ সালে তিনি সপরিবারে ঢাকা আসেন।
এসময় তাকে বাংলাদেশের জাতীয়তা প্রদান করা হয়।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।