Alarming rise in child killings
শিশু হত্যার আতঙ্ক বাড়ছে.
Not merely a law enforcement issue
এটি কেবল আইন প্রয়োগের বিষয় নয়
/
As per a news report in a leading Bangla daily, some 1,085 children have been murdered in the country over the last four years.
একটি শীর্ষ বাংলা দৈনিকের প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায় গত ৪বছরে ১০৮৫জনের উপরে শিশু হত্যা সংঘঠিত হয়েছে।
Experts and social scientists agree that criminals are being employed to abduct and if necessary kill these children to settle personal animosities and disputes over property ownership, as children are the easiest targets.
বিশেষজ্ঞ ও সমাজবিজ্ঞানীরা একমত যে অপরাধীরা অপহরণে লিপ্ত হচ্ছে এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য যদি শিশুদের হত্যা করতে হয় তাহলে সেটাই করছে এবং সম্পত্তির বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য শিশুরাই সহজ লক্ষ্য বস্তুতে পরিণত হয়।
With the steady degradation of social and moral values, we find children falling victim to the most serious of crimes, i.e. murder.
সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধ ধীরে ধীরে অবক্ষয়ের দরুন আমরা দেখতে পাই শিশুরা হত্যার মতো বেশির ভাগ মারাত্মক অপরাধের শিকার হচ্ছে।
.
We witness with horror the murdering of children in cold blood even when these children are taken for ransom and the ransom is paid, as in the case of 11-year-old boy Abdullah found murdered in Keraniganj recently.
সম্প্রতি কেরানিগঞ্জে আব্দুল্লাহ নামের ১১বছরের একজন শিশুকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করার ভয়ঙ্করতা আমরা দেখেছি যদিও এইসব শিশুদের মুক্তিপণের জন্য অপহরণ করা হয় এবং মুক্তিপণ দেওয়াও হয়।
Legal experts point out that although ‘Child Act 2013’ was promulgated, neither have the ordinances been set nor is there any application of the law.
আইন বিশেষজ্ঞরা ইঙ্গিত করেছেন যে যদিও ‘শিশু আইন ২০১৩‘ ঘোষিত তথাপিও আইনটির জন্য অনুমোদন ও কোথাও আইনটির প্রয়োগ কোনটিই হচ্ছে না ।
The police merely react to situations as they emerge.
হত্যাকাণ্ডগুলো প্রকাশিত হওয়া পুলিশ শুধু প্রতি্ক্রিয়া দেখিয়েছে।
This is not only a law enforcement issue; rather it requires a far more comprehensive approach that will bring together political parties, society at large and the police to tackle a malady that is both criminal and social in nature.
এটি শুধু আইন প্রয়োগের বিষয় নয়, বরং অপরাধ ও সামাজিক ব্যাধি এটিকে হিসেবে প্রতিরোধ করতে রাজনৈতিক দল, সমাজের সকল স্তরের মানুষ ও পুলিশের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
.
The media need to be involved to disseminate information that it is morally reprehensible to target children; religious figures like the Imams should be giving sermons to the faithful on the issue and there is a role for civil society organisations to spread the message to both rural and urban audiences.
শিশুদের লক্ষ্য বস্তুতে পরিণত করা নৈতিকভাবে অপরাধ হিসেবে তুলে ধরার জন্য গণমাধ্যমকে আরো কার্যকরী ভূমিকা পালন করা জরুরী ; ধর্মীয় নেতা যেমন ইমামদের ইমানি শক্তি বৃদ্ধির জন্য উচিত খুতবা দেওয়া এবং শহর ও গ্রাম উভয় জায়গাতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সুশীল সমাজ ভূমিকা পালন করতে পারে।
Only together can we fight this scourge that is now threatening our children.
আমাদের শিশুদের জন্য এখন যেটি হুমকিস্বরুপ তাকে আমরা শুধু ঐক্যবদ্ধতার মাধ্যমেই প্রতিরোধ করতে পারি।
0 responses on "অনুবাদ চর্চা : The Daily Star সম্পাদকীয়র (পার্ট - 68 )"