৩৭ তম প্রিলি – বাংলাদেশ বিষয়াবলী
“*** পূর্বে ১৯৪৭-১৯৭১ পর্যন্ত দুইটা পোস্ট দেয়া হয়েছে, এই দুইটা পোস্ট বাদ দিয়ে, একটি সাজেস্টিভ পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করব। আশা করছি, কমন পড়বে ***
১. অবস্থান :- ২০ ডিগ্রী ৩৪ ইঞ্চি উত্তর অক্ষরেখা হতে ২৬ডিগ্রী ৩৮ ইঞ্চি উত্তর অক্ষরেখা এবং ৮৮ডিগ্রী ০১ইঞ্চি পূর্ব দ্রাঘিমারেখা থেকে ৯২ডিগ্রী ৪১ইঞ্চি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের বিস্তৃতি।
২.বাংলাদেশের মোট সীমা :- ৫১৩৮ কিমি
৩. ২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব :- ১০১৫ জন (বর্তমানে ১০৭৭জন)
৪. জনসংখ্যা :- ১৫.৮৯ কোটি, বৃদ্ধি হার :- ১.৩৭%
৫. বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় :- ৩ভাগে।
৬. বাংলাদেশের পাহাড়গুলো গঠিত হয় : টারশিয়ারী যুগে
৭. সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড খাদটি কোথায় অবস্থিত :- বঙ্গোপসাগরে
৮. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ :- টাজিওডং (উচ্চতা:- ১২৩১ মিটার)
৯. কিওক্রাডং এর উচ্চতা :- ১২৩০ মিটার।
১০.বরেন্দ্রভূমি ভূমি বলা হয় কোন অঞ্চলকে :- রাজশাহী জেলার উত্তর পশ্চিমাঞ্চল।
১১. মধুপুর ও ভাওয়াল গড়ের আয়তন :- ৪১০৩ বর্গকিলোমিটার (কোথাও ৪১০৫ আছে)
১২. লালমাই পাহাড়ের আয়তন :- ৩৪ বর্গকিলোমিটার
১৩. সমূদ্র সমতল থেকে লালমাই পাহাড়ের গড় উচ্চতা :- ২১ কিমি
১৪. বাংলাদেশের বার্ষিক বৃষ্টিপাতের গড়:- ২০৩ সেমি, গড় তাপমাত্রা :- ২৫.৭০ ডিগ্রী
১৫. বাংলাদেশের কোন জেলা সমূদ্র সমতল থেকে উঁচুতে অবস্থিত :- দিনাজপুর (৩৭.৫০)
১৬. বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রার ভিত্তিতে বাংলাদেশের ঋতুকে কয়ভাগে ভাগ করা যায় :- ৩ ভাগে
১৭. বাংলাদেশের সাথে ভারতের কয়টি রাজ্যের সীমান্ত রয়েছে :- ৫ টি।
১৮. ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় কোন রাজ্যটির সাথে বাংলাাদেশের সীমান্ত সংযোগ নেই : মুনিপুর
১৯. বাংলাদেশ ভারতের সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় : ১৬মে,১৯৭৪।(মুজিব- ইন্দিরা)
২০. বাংলাদেশের সমূদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য :- ৭১১ কিমি
২১. বাংলাদেশের কোন জেলাটির সাথে ভারত ও মায়ানমারের সীমা রয়েছে :- রাঙ্গামাটি
২২.বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কোন জেলাটির সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই :- বান্দরবান
২৩. বাংলাদেশের নদী গবেষনা ইনস্টিটিউট :- ফরিদপুর
২৪. বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি নদী :- হালদা ও সাঙ্গু
২৫. বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে পুনরায় বাংলাদেশে প্রবেশকারী নদীগুলো হল :- আত্রাই, মহানন্দা ( পূর্ণভরা, টাঙন)
২৬. কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ নির্মাণ করা হয় :- ১৯৬২ সালেে
২৭. বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ‘লাইফ লাইন’ বা ‘জীবনরেখা’ বলা হয় কোন নদীকে :- তিস্তা
২৮. মাওয়া ফেরিঘাট কোন জেলায় অবস্থিত :- মুন্সিগঞ্জ
২৯. বাঙ্গালী ও যমুনা নদীর মিলনস্থল :- বগুড়া
৩০. বাংলাদেশ মৃত্তিকা গবেষনা ইনস্টিটিউট কোথায় :- ঢাকায়।।
৩১. বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে :- ২০০০সালে
৩২. আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদর দপ্তর :- ফার্মগেট, ঢাকা।
৩৩. পাট কাটার সময় :- জুন- সেপ্টেম্বর
৩৪. বাংলাদেশের প্রথম চা বাগান :- মালনিছড়া, সিলেট।
৩৫. বাংলাদেশে কোন জেলায় অর্গানিক চা উৎপাদন শুরু হয়েছে :- পঞ্চগড় ( সবচেয়ে বেশি চা জন্মে মৌলবীবাজার)
৩৬. রূপালী ও ডেলফোর্স কি :- উন্নতজাতের তুলা
৩৭. বাংলাদেসের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প :- তিস্তা বাঁধ প্রকল্প (রংপুর)
৩৮. বর্ণালী ও শুভ্র কি :- উন্নতজাতে ভূট্টা
৩৯. বাংলাদেশ চা বোর্ড :- চট্টগ্রাম (১৯৭৭)
৪০. সুন্দরবনের আয়তন:- ৫৫৭৫বর্গকিমি বা ২৪০০ বর্গমাইল।
৪১. সুন্দরবনের কত শতাংশ বাংলাদেশে পড়েছে :- ৬২%
৪২. সুন্দরী গাছ কত ফুট দীর্ঘ হতে পারে :- ৪০-৬০ ফুট
৪৩. বাংলাদেশে বর্তমানে বিলুপ্ত প্রজাতির প্রানীর সংখ্যা :- ৩১ টি।
৪৪. ট্রাস্ট সেক্টর বলা হয় :- হিমায়িত খাদ্যকে
৪৫. চিংড়ি চাষের জন্য কোন অঞ্চলকে কুয়েত সিটি বলা হয় :- খুলনা
৪৬. বাংলাদেশের সাধারন মানুষ যে প্রাণিজ আমিষ গ্রহণ করে তা মাছ থেকে কত ভাগ আসে :- ৬০ ভাগ
৪৭. বাংলাদেশের গবাদিপশুতে প্রথম ভ্রুণ বদল করা হয় :- ৫মে, ১৯৯৫ ইং
৪৮. বাংলাদেশে প্রথম কোথায় আর্সেনিক ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করা হয় :- গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া।
৪৯. WHO এর মতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা :- ০.০৫ মিলিগ্রাম/লিটার
৫০. বাংলাদেশ ভারত পানিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয় :- ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬। (কার্যকর :- ১ জানুয়ারি,, ১৯৯৭)
চলবে…..
সৌজন্য :- পবন খানবিসিএস প্রিলি এর ১,০০০ টি ফ্রি মডেল টেস্ট পাবেন ইশিখন.কম সাইটের এর মডেল টেস্ট সেকশনে।
সাথে আছে প্রতিটি বিভাগের আলাদা আলাদা মডেল টেস্ট দেওয়ারও সুযোগ।
শেষ সময়ে মডেল টেস্টগুলো দিয়ে নিজেদের যাচাই করে ভুল সংশোধন করে নিতে পারেন। ../bcs-pre/“