
নদীর তীরবর্তী শহরসমূহ : বাংলাদেশ
“আশুগঞ্জ — মেঘনা।
কাপ্তাই — কর্ণফুলী ও কাপ্তাই।
কুমিল্লা — গোমতী।
কুষ্টিয়া — গড়াই।
কুঁড়িগ্রাম — ধরলা।
খুলনা — ভৈরব ও রূপসার মিলনস্থল।
ঘোড়াশাল — শীতলক্ষা।
চট্রগ্রাম — কর্ণফুলী।
চন্দ্রঘোনা — কর্ণফুলী।
চাঁদপুর — মেঘনা
ছাতক — সুরমা।
ঝালকাঠী — বিশখালী।
ঝিনাইদহ — নবগঙ্গা।
টঙ্গী — তুরাগ।
টেকনাফ — নাফ।
ঠাকুরগাঁও — টাংগন।
ঢাকা — বুড়ীগঙ্গা।
দিনাজপুর — পুনর্ভবা।
নারায়নগঞ্জ — শীতলক্ষ্যা।
পাবনা — ইছামতি।
ফরিদপুর — আড়িয়ালখাঁ।
ফেঞ্চগঞ্জ — কুশিয়ারা।
বগুড়া — করতোয়া।
বরিশাল — কীর্তনখোলা।
ভৈরব — মেঘনা।
মংলা — পশুর।
ময়মনসিংহ — পুরাতন ব্রহ্মপুত্র।
মুন্সীগঞ্জ — ধলেশ্বরী।
রাজশাহী — পদ্মা।
সারদা — পদ্মা।
সিলেট — সুরমা
সুনামগঞ্জ — সুরমা।
ঝিনাইদহ — পদ্মা।
নরসিংদী — শীতলক্ষা।
মানিকগঞ্জ — পদ্মা
গাজীপুর — তুরাগ, বানার, বালু।
কিশোরগঞ্জ — ব্রহ্মপুত্র, ধনু, মেঘনা, বাউলাই।
জামালপুর — ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, বালু।
শেরপুর — কংশ।
টাঙ্গাইল — যমুনা, ধলেশ্বর, বংশী।
নেত্রকোনা — কংশ, বাউলাই, গোমশ্বরী, মুগর।
শরিয়তপুর — পদ্মা, রমঘনা, পালং।
সাতক্ষীরা — পাঙ্গাশিয়া, কালিন্দী, হাড়িয়াভাঙ্গা।
বাগেরহাট — মধুমতি,মংলা, হরিণঘাটা, শীলা।
ভোলা — তেঁতুলিয়া, বারেশ্বও কচাখালী।
পটুয়াখালী — তেঁতুলিয়া, আগুনমুখা, লোহানিয়া।
বরগুনা — বিশখালী, হরিণঘাটা, আঁধার মানিক।
যশোর — কপোতাক্ষ, ভদ্রা, ভৈরব।
মাগুরা — গড়াই, কুমার, নবগঙ্গা।
নড়াইল — মধুমতি, ভৈরব, কুমার।
মেহেরপুর — ইছামতি, ভৈরব।
চুয়াডাঙ্গা — ইছামতি, নবগঙ্গা।
চাপাইনবাবগঞ্জ — পদ্মা,মহানন্দা,নন্দশুধা, পূনর্ভবা।
নাটোর — নাগরদী, আত্রাই, বড়াল।
নওগাঁ — আত্রাই, তুলসী।
সিরাজগঞ্জ — যমুনা, করতোয়া, বড়াল।
পঞ্চগড় — করতোয়া।
রংপুর — তিস্তা।
কুড়িগ্রাম — ব্রহ্মপুত্র, ধরলা।
নীলফামারী — তিস্তা, শিংগীমারী।
পার্বত্য চট্রগ্রাম — কর্ণফুলী, শংখ, কশালং।
কক্সবাজার — নাফ।
বান্দরবন — শংখ, মাতামুহুরী, রানখিয়াং।
নোয়াখালী — মেঘনা, ফেনী, ডাকাতিয়া।
ফেনী — ফেনী, ডাকাতিয়া।
ব্রাহ্মনবাড়ীয়া -মেঘনা, তিতাস।”