৩৮ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষা প্রস্তুতি
আন্তর্জাতিকে এবার তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট / জেসমিন বিপ্লব সম্পর্কে আসতে পারে।
.
তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট
…….
The Tunisian National Dialogue Quartet is a group of four organizations that were central in the attempts to build a pluralistic democracy in Tunisia in the wake of the Jasmine Revolution of 2011.
.
The quartet was formed in the summer of 2013.[2] On 9 October 2015, the quartet was awarded the 2015 Nobel Peace Prize.
নোবেল জয়ী চারটি সংগঠন হচ্ছে
তিউনিসিয়ান জেনারেল লেবার ইউনিয়ন,
তিউনিসিয়ান কনফেডারেশন অব ইন্ডাস্ট্রি,
ট্রেড অ্যান্ড হ্যান্ডিক্রাফটস, তিউনিসিয়ান হিউম্যান রাইটস লীগ এবং তিউনিসিয়ান অর্ডার অব ল-ইয়ার্স। –
তিউনিসিয়ায় ২০১১ সালে যে আরব বসন্ত নামের বিপ্লব শুরু হয় এবং পরবর্তীতে সেখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়, সেই প্রক্রিয়ায় প্রধান ভ‚মিকা রাখার জন্য ২০১৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়ার্টেট। নরওয়ের অসলো থেকে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি এ পুরস্কারের কথা ঘোষণা করে। পৃথক পৃথকভাবে কোনো সংগঠনকে নয়, যৌথভাবে চারটি সংগঠন এ শান্তি পুরস্কার পাবে। আরব বসন্তের পরে রাজনৈতিক হত্যা এবং সামাজিক অসন্তোষের কারণে গণতন্ত্রায়ন যখন ধ্বংসের পথে তখন ওই চারটি সংগঠন শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠায় যৌথভাবে কাজ করে। নোবেল কমিটি আরও উল্লেখ করেছে, তিউনিসিয়া যখন প্রায় গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে তখন এই জোট শান্তিপূর্ণ পথে বিকল্প রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার সূচনা করে।
নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান এ পুরস্কার ঘোষণা করে বলেন, তিউনিসিয়ায় ২০১১ সালের বিপ্লবের পর সেখানে বহুমতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় এই চারটি সংগঠন গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে।
২০১৩ সালে তিউনিসিয়ায় একের পর এক গুপ্তহত্যা এবং ব্যাপক সামাজিক অসন্তোষের মুখে গণতন্ত্র যখন প্রায় ভেস্তে যাচ্ছিল তখন এই চারটি সংগঠন জোটবদ্ধ হয়। এরাই কয়েক বছরের মধ্যে তিউনিসিয়ায় একটি সাংবিধানিক ব্যবস্থা চালু করে, যেখানে সবার জন্য মানবাধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। নোবেল কমিটি আশা করছে, এ পুরস্কার তিউনিসিয়ার গণতন্ত্রকে আরও সংহত করতে অবদান রাখবে। এ সংগঠনগুলো তিউনিসিয়ার সমাজের বিভিন্ন সেক্টর ও মূল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করে, যারা জীবন ও কল্যাণ, আইনের নিয়ম-নীতি ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে। এর ভিত্তিতে কোয়ার্টেট নৈতিক দায়িত্বের সঙ্গে তিউনিসিয়ায় শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় মধ্যস্থতাকারী ও চালকের ভ‚মিকায় কাজ করেছেন। প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের ১৮ ডিসেম্বর তিউনিসিয়ায় মোহাম্মদ বোয়াজিজি পুলিশের দুর্নীতি ও দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদে আÍাহুতি দেন। এরপরই দেশটিতে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। ২৩ বছরের শাসক জয়নাল আবেদিন বেন আলির পতনের এই আন্দোলনকে চিহ্নিত করা হয় জেসমিন রেভ্যুলুশন বা জেসমিন বিপ্লব নামে। ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি বেন আলির পতন ঘটে এবং তিনি সৌদি আরবে পালিয়ে যান। পরে নির্বাচনে জয়ী হয়ে ইসলামপন্থি দল ক্ষমতায় এলেও বিভিন্ন ইস্যুতে সেক্যুলারিজমদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে ।
.
.
Activities
On 29 July 2013, the Tunisian General Labour Union called for negotiations between the parties in power and the opposition.[8][9] The parties accepted in September 2013, as the situation was worsening.[8][9] On 17 September 2013, the initiative was made public and placed under the aegis of the Labour Union and three other civic organizations: the Tunisian Confederation of Industry, Trade and Handicrafts, the Tunisian Order of Lawyers and the Tunisian Human Rights League.
On 17 September 2013, the four organizations drafted an agreement between the parties suggesting compromises that would allow negotiations to commence.[8] This draft roadmap had four main points: the resignation of the government and its replacement by an “”independent technocratic”” government, the choice of fixed dates for parliamentary recesses and elections (including presidential elections), the agreement to preserve national identity in the new constitution, and negotiation of the steps necessary for the transition to a democratic government (including deadlines for each).[8][13]
Each political party had to accept the roadmap if it wanted to participate in the negotiations.[8] Twenty-one parties from both sides signed the agreement, making the national dialogue possible.[8] The only major party that refused to participate was the party of interim president Moncef Marzouki, the Congress for the Republic, which was one of the three parties in power.
The first dialogue session took place on 5 October 2013, at the Palais des Congrès in Tunis.[14] During the discussions, a slip of the tongue (substituting the similarly pronounced Arabic word “”jackass”” in place of “”dialogue””) by Abdessattar Ben Moussa, president of the Tunisian Human Rights League caused gales of laughter among the delegates, even Rached Ghannouchi, president of the Ennahdha party.[15]
After the initial session, subsequent talks continued regularly, under the aegis of the quartet, at the Transitional Ministry of Human Rights and Justice.[16] During these discussions, the Quartet played an active role which was considered important to the success of these talks.[13] They led to the choosing of Mehdi Jomaa as Prime Minister on 14 December, the resignation of the government of Ali Larayedh on 9 January 2014, the ratification of the new constitution on 24 January and presidential elections in December