৩৮ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষা প্রস্তুতি
===এক নম্বর কমন!!
আদিবাসী / উপজাতি / ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে প্রিলি ও রিটেনে প্রশ্ন প্রায় প্রতিবারেই আসে তাছাড়া সিলেবাসেও সুস্পষ্ট করে দেওয়া আছে । আমার এই নোটটি দেখতে পারেন। আশা করছি কাজে দিবে।
.
অাজ ৯ই অাগস্ট,
অান্তর্জাতিক অাদিবাসী দিবস, বাংলাদেশেও এক রকম বিতর্কের মধ্য দিয়ে অাদিবাসী দিবস পালিত হচ্ছে।
.
অাদিবাসী শব্দটি একটি সংস্কৃত শব্দ যার ইংরেজী প্রতিশব্দ Indigenous peoples,বিশ্বে সবচেয়ে বেশি অাদিবাসী রয়েছে ভারতে, জাতিসংঘ ১৯৮২ সালে অাদিবাসীদের স্বীকৃতি দেয়, জাতিসংঘ ১৯৯৩ সালকে অাদিবাসী বর্ষ ঘোষণা করে এবং সর্বশেষ ২০০৭ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত ৬১ তম অধিবেশনে অাদিবাসী জনগোষ্ঠীর অধিকার বিষয়ক ঘোষণাপত্র জারি করে।
.
তবে অাদিবাসী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য কী??
এই প্রশ্নের উত্তর জানতে গেলে প্রথমে জানতে হয় অাদিবাসীর সংজ্ঞা।
অাদিবাসীর সংজ্ঞা দুটো উৎস হতে জানা যায় ….এক অাভিধানিকভাবে ও দুই জাতিসংঘ কর্তৃক প্রদত্ত সংজ্ঞানুসারে।
অাদিবাসীর বাংলা প্রতিশব্দ হলো দেশি, স্বদেশজাত বা ভূমিপুত্র।
অাদিবাসীর ইংরেজী প্রতিশব্দ Indigenous peoples অভিধানে যার অর্থ Chief of living things born or engendered in native to a land or region especially before an intrusion or aboriginal, autochthonous.
বা aborigine
যার সংজ্ঞায় অক্সফোর্ড ডিকশনারিতে বলা হয়েছে…A person , animal or plant has been in a country or region from earliest times.
সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করে যদি
এক কথায় বলি অাদিম অধিবাসীই হলো অাদিবাসী।
উপজাতি ও অাদিবাসী বিষয়ে এ পযর্ন্ত জাতিসংঘের শ্রম সংগঠন (ILo) কর্তৃক তিনটি কনভেনশন অনুষ্ঠিত হয়, তার মধ্যে
১৯৫৭ সালের ৫ই জুন ও ১৯৮৯ সালের ৭ই জুন অনুষ্ঠিত ৪০ তম ও ৭৬ তম অধিবেশনে অাই এল ও উপজাতি ও অাদিবাসী সম্পর্কে সংজ্ঞা প্রদান করেছেন…
Article -a তে বলা হয়েছে, “” This convention applies to members of tribal or semi tribal populations in independent countries whose social & economic conditions are at a less advanced by the other sections of the national community and whose Status is regulated wholly or particularly by their own customs or traditions or by special laws or regulations. “”
.
Article -(b)তে, “” Members of tribal or semi tribal populations in independent countries which are regarded as indigenous on account of their deseent from the population which inhabited the country, or a Geographical region to which the country belongs at the time of conquest or colonization and which irrespective of their legal status, live more in………
.
সংজ্ঞা দুটি বিশ্লেষণ করলে উপজাতি ও অাদিবাসীর মূল পার্থক্য যেটি জানা যায় তা…হচ্ছে নির্দিষ্ট রাষ্ট্রে বংশানুক্রমে বসবাস বা অধিকৃত হওয়ার বা উপনিবেশ সৃষ্টির পূর্ব থেকে বসবাস করা।
.
জাতিসংঘের সংজ্ঞা হতেই অামরা Tribal ও Indigenous এর মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারি।
বাংলাদেশে সংবিধানে ৬(২) নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে”” বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসেবে বাঙালী এবং নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশী বলিয়া পরিচিত হইবেন””
তবে ২৩(ক) নং অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও উপজাতির ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও বিকাশের কথাও বলেছেন।
.
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র এসব গোষ্ঠী গুলোর ইতিহাস পর্যালোচনা করে জানা যায়,
বাংলার ভূখন্ডে নেগ্রিটো নামে এক জাতি বসবাস করত, পরে অস্ট্রিকরা পূর্ব ইন্দোচীন হতে অাসাম হয়ে বাংলায় প্রবেশ করে নেগ্রিটোদের উৎখাত করে, অারো পরে একটু উন্নত দ্রাবিড় জাতি এসে অস্ট্রিক বা নিষাদকে গ্রাস করে এক নব সংস্কৃতি গড়ে তুলে, শুরু হয় অার্যকরণ, ইরান থেকে অার্যরা এসে গড়ে তুলে বাঙালী জাতি।
এরপর ভেটোচীন বা মঙ্গোলীয় এসে মূল জাতির সংস্কৃতির সাথে খাপ খাওয়াতে না পেরে বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে ধীরে ধীরে বিভিন্ন উপজাতিতে রুপ নেয়,
বর্তমানে এসব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা ৪৮ টি যার মধ্যে ১১টির বসবাস বান্দরবনে।
বর্তমানে এসব জাতিগোষ্ঠী নিজেদের অাদিবাসী বলে দাবী করচ্ছে।
,/
লিখেছেন >> Amitav Barua
/
===
/
/
===
টপিক>>উপজাতি/ ক্ষুদ্র জাতিসত্তা এখান থেকে প্রতিবার ই প্রিলি প্রশ্ন হয় । তাই গুরুত্ব দিন । গাইড বইয়ের আশা ছেড়ে দিন। বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় ৪র্থ শ্রেণির বই থেকে এমন কিছু তথ্য দিলাম যেটি কোন গাইডেও খুঁজে পাবেন না ।
—
মোট ক্ষুদ্র জাতি সত্তা >> ৪৫টি র অধিক / সরকার কতৃক গৃহিত ৪৮টি
—
চাকমা(তারা নিজেরা বলে চাঙমা)
——-
জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্র জাতিসত্তা । বাস করে > রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি , বান্দরবান ও চট্টগ্রামে।
,
প্রধান খাবার > ভাত
প্রধান জীবিকা > জুম চাষ
পোষাক >> নারীদের পোষাকের নাম > পিনন -হাসি ।
গ্রাম প্রধান >> কারবারি
ধর্ম >> বৌদ্ধ
প্রধান ধর্মীয় উতসব > বৌদ্ধ পূর্ণিমা
শ্রেষ্ট উতসব>>>>> বিজু (বাংলা বছরের শেষ দুই দিন ও নতুন বছরের ৮দিন।
অন্যান্য উতসব>> মাঘী পূর্ণিমা , কঠিন চীবরদান ।
————-
—————
মারমা
——-
আবাস >> বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, ।
গ্রাম প্রধান>> রোয়াজা বা কারবারি
প্রধান খাবার > ভাত ও সিদ্ধ সবজি।
প্রিয় খাবার >> নাম্পি বা শুঁটকি মাছের ভর্তা
পোষাক >> থামি ও আংগি।
ধর্ম >> বৌদ্ধ ।
উতসব >> প্রতি মাসে ল্যাব্রে নামক একটি উতসব পালন করে । যার অর্থ পূর্ণচন্দ্র / পূর্ণিমা । জলের উতসব। বাংলা নববর্ষের দ্বিতীয় দিন ‘সাংগ্রেইন‘ উতসব পালন করে ।
—–
———
সাঁওতাল
———–
আবাস>> দিনাজপুর, রাজশাহী, নওগাঁ, বগুড়া, চাপাইনবাবগঞ্জ ও রংপুর।
.
প্রধান খাবার > ভাত । বিশেষ খাবার >> নলিতা বা পাটশাক।
.
পোষাক >>> দুই খন্ড কাপড় । উপরের অংশ >> পাঞ্চি আর নিচের অংশ পারহাট ।
.
উত্সব
————
১। ফসল তোলার পর পৌষ মাসে >> সোহরায়
২। ঘর বানানোর জন্য বন থেকে খড় কুড়ানোর উত্সব মাঘ মাসে >> ‘‘মাঘ সিম ‘’
৩। অমাবস্যায় বসন্তের উত্সব (ফাল্গুন মাসে)> >> বসন্তোত্সব
৪।আষাড় মাসে প্রত্যেক পরিবার থেকে একটি মুরগি এনে পূজা দেওয়ার উত্সব >> “এর কংসিম ‘‘
৫। ভাদ্র মাসে ফসলের জন্য বোঙাদের বারোয়ারি ভোগ দেওয়ার উত্সব >> হাড়িয়ার সিম
———–
———–
মণিপুরি
আবাস >> সিলেট, মৌলভীবাজার , হবিগঞ্জ। অধিকাংশ মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ।
গোত্র দুটি >> বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরি , মৈ তৈ মণিপুরি ।
তাদের বিখ্যাত সংস্কৃতি হল >>> নাচ
মুসলিম গোষ্টী >> মৈ তৈ পাঙন ।
ধর্ম >> সনাতন ।
খাবার > ভাত, মাছ, শুঁটকি , সবজি। মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ। সবজির পাতা দিয়ে তারা েএক ধরণের সালাদ খেতে পছন্দ করেন যার নাম >> সিঞ্চেডা
পোষাক>> নারীরা ‘লাহিং আর আহিং এবং ওড়না। পুরুষরা > ধুতি ও পাঞ্জাবি ।
উত্সব >> রথযাত্রা , দোলযাত্রা , হোলি উত্সব , চৈত্র সংক্রান্তি , রাসপূর্ণিমা
==
/অধ্যায় —-১২ঃঃঃঃঃঃঃ(ক্লাস- ৫)—-বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়——===(page no–95-101)
..
<<<<<গারো>>>>>>>
=
১/ গারো জনগোসটি নিজেদের পরিচয় দেয় —-আচিমকান্দি বা পাহাড়ি মানুষ হিসেবে
২/ গারো জনগোসটি নাম ছিল —–নকমান্দি
৩/ গারোদের ভাষা —— অবেং
৪/ গারদের সনাতনী ধর্মের নাম —- সাংসারেক
৫/ গারোদের উৎসবের নাম —–ওয়াংগালা
৬/ ওয়াঙ্গালা কিসের প্রতিক — সূর্যের
৭/ জমির উর্বরতার দেবতা —- সালজং
৮/ গারোদের বসবাস — ময়মনসিংহ , টাঙ্গাইল , নেত্রকোনা , হালুয়াঘাট , বিহত্তর সিলেট , সুনামগঞ্জ
৯/ দকবান্দা বা দকশারি পোশাক কাদের ???? — গারো পুরুষের
.
///////খাসি //////
===
৮/ খাসি মেয়াদের পোশাক — কাজিম পিন নামক ব্লাউজ ও ফুংগ মারুং লুঙ্গি
৯/ খাসিদের প্রধান দেবতার নাম —- উব্লাই নাংথুউ
10/ খাসিরা পান চাস করে — ওদের নার বা প্লার জনগোষ্ঠী পান চাষ করে
১০/ পার্বত্য অঞ্চলে মারুসা হিসেবে পরিচিত —- মরও (mro ) —মুরং
১১/ খাসিদের বসবাস — সিলেট , মৌলভীবাজার , শ্রীমঙ্গল ও হবিগঞ্জ
১২/ অতীতে সিলেট এর রাজ্য — জয়ন্তা বা জইন্তিয়া ( এখানে খাসিয়াদের জাতিসত্তা বাস করত )
.
////// ম্র //////
.
১৩/ ম্রদের বাড়ির নাম — কিম
১৪/ ম্রদের অন্যতম সুস্বাদু খাবার এর নাম —– নাম্পি
১৫/ ম্রদের সমাজের নাম —- ক্রামা
১৬/ ম্র মেয়েরা যে পোশাক পরে তার নাম —- ওয়াংলাই
১৭/ ম্রদের বসবাস — বান্দরবান এর রুমা, থাঞ্চি , লামা ও আলিকদম উপজেলা তে /
——-ত্রিপুরা——–
.
১৯/ ত্রিপুরাদের বসবাস ——রাঙামাটি , খাগড়াছড়ি , বান্দারবান, সিলেট , কুমিল্লা , চট্রগ্রাম জেলা তে /
২০/ ত্রিপুরার দলের নাম — দফা ( মোট ৩৬ টি দফা আছে )
২১/ ত্রিপুরা ৩৬ টি দফা এর — বাংলাদেশ এ ১৬ + ত্রিপুরা তে ২০ = ৩৬ টি
২২/ কির পুজা করে কারা ? — ত্রিপুরা
২৩/ ত্রিপুরার নারীদের পোশাক —- নারীদের পোশাকের নীচের অংশকে রিনাই ও উপরের অংশকে রিসা বলা হয়
২৪/ ত্রিপুরার নারীরা —- নাতং নামে দুল পরে
২৫/ বাংলা বছরের শেষ ২ দিন ও নববসের ১ন দিনে ত্রিপুরার উৎসব — বৈসু
২৬/ আনন্দ উৎসবে কুচিবালা পরে — ত্রিপুরা
২৭/ গরুয়া নিত্য —– বৈসু উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ
২৮/ ত্রিপুরার শিশুদের খেলে — খিলা ( গিলা ) বা সুকুই নামক বীচি দিয়ে– সেই খেলার নাম সুকুই থুন্মুং
==ওরাও
===
২৯/ ওরাও দের বসবাস — দিনাজপুর , রাংপুর , রাজশাহী
৩০/ ওরাও দের ভাষা —- কুরুখ
৩১/ ওরাওদের গ্রাম প্প্রধান এর নাম — মাহাত
৩২/ ওরাও দের সেরা দেবতা — ধরমেস বা ধরমি
৩৩/ অরাওদের প্রধান উৎসব —- ফাল্গুন মাসের শেষ তারিখে উৎযাপন হয়
৩৪/ ৩ টি দল আছে —- হাত সাঙ্গিয়া , ওপার সাঙ্গিয়া , কাত্রিও
=
—-
এবার এক নজরে ।
.
উপজাতি / ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী / আদিবাসী
———-
পঞ্চম আদম শুমারীতে উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
১। মোট – ৪৫টি
২। মোট জনসংখ্যার – ১.১০%
৩। মোট >> ১৫লাখ ৮৬হাজার ।
.
1. উপজাতির সংখ্যা—৪৮ সরকার কর্তৃক গৃহীত । তবে প্রচলিত উত্তর ৪৫(আদিবাসী ফোরাম ।
.।
2. মুসলমান উপজাতি- পাঙন ও লাউয়া
3. মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি- গারো, খাসিয়া ও সাঁওতাল
4. পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি- মারমা ও হাজং
5. উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমি- বিরিশিরি, নেত্রকোণা (প্রথম প্রতিষ্ঠিত; ১৯৭৭ সালে)
6. ট্রাইবাল কালচারাল ইন্সটিটিউট- রাঙামাটি
7. ট্রাইবাল কালচার একাডেমি- দিনাজপুর
.
8. পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের বর্ষবরণকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি
9. ত্রিপুরাদের কাছে বর্ষবরণ–বৈসু
10. মারমাদের কাছে বর্ষবরণ–সাংগ্রাইং
11. চাকমাদের কাছে বর্ষবরণ—বিঝু নামে পরিচিত ।
.
12. একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত আদিবাসী/উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং (বীর বিক্রম)
13. ইউ কে চিং ছিলেন—মারমা উপজাতি ।
14. শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা
15. শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যান- জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারাম (সন্তু লারমা)
.
16. জনসংখ্যায় সবচেয়ে বেশি – চাকমা ।
17. ‘চাকমা’ শব্দের অর্থ—মানুষ ।
18. চাকমা –চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান (চট্টগ্রামের খাবার)
19. চাকমা বিদ্রোহের নায়ক- জুম্মা খান (কার্পাস বিদ্রোহ) (১৭৭৬-৮৭)
20. চাকমাদের কাছে বর্ষবরণ—বিঝু নামে পরিচিত ।
.
21. জনসংখ্যায় দ্বিতীয়- সাঁওতাল
22. সাঁওতাল বাস করে–রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া ও দিনাজপুর
23. সাঁওতাল বিদ্রোহের নায়ক- ২ ভাই কানু আর সিদু (১৮৫৫-৫৬)
.
24. সবচেয়ে বেশি উপজাতি বাস করে–পার্বত্য চট্টগ্রামে ।
25. পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি বাস করে- ১৩টি
26. পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাচীনতম অধিবাসী- মুরং বা ম্রো
.
27. রাখাইনরা এসেছে- মায়ানমার থেকে
28. ত্রিপুরা বা টিপরা বাস করে–খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি (খাবার)
29. লুসাই–খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি (খাবার)
30. মগ–খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবান ও পটুয়াখালী (মগরা খাবার পটু)
31. মারমা–বান্দরবান, কক্সবাজার ও পটুয়াখালী (মারমা বান্দর কক্স পটু)
32. রাখাইন — কক্সবাজার ও পটুয়াখালী (রাখাইন কক্স পটু)
33. রাখাইনরা বেশি বাস করে–পটুয়াখালীতে ।
34. খুমী–বান্দরবানের লামা, রুমা ও থানচি থানায়
35. পাংখো—বান্দরবান
36. মুরং/ম্রো—বান্দরবান
37. বনজোগী–বান্দরবানের গহীন অরণ্যে
38. চক–বান্দরবানের লামা থানায়
39. তঞ্চংগা—রাঙামাটি
40. কুকি—রাঙামাটি
41. খ্যাং–রাঙামাটির কাপ্তাই ও রাজস্থালী
42. মণিপুরীরা বাস করে- সিলেটে
43. মণিপুরী নৃত্য- সিলেটের
44. গারো জাতির লোকদের প্রধান ধমীর্য় ও সামাজিক উৎসব—ওয়ানগালা ।
45. গারো–ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা , শেরপুর ও টাঙ্গাইল (মনেশেটা)
46. হাজং–ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা , শেরপুর ও টাঙ্গাইল (মনেশেটা)
47. হদি–নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বারহাট্টায়
48. হাদুই–নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বিরিশিরি
49. রাজবংশী—রংপুর
50. ওঁরাও–বগুড়া ও রংপুর
51. মণিপুরী–সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ।
52. খাসিয়া–সিলেটের জৈয়ন্তিকা পাহাড়ে ।
53. পাত্র -সিলেট (মণিপুরী খুঁজে সিলেটর খাসিয়া পাত্র)
54. বাওয়ালী—সুন্দরবন
55. মৌয়ালী –সুন্দরবন