৩৮ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি
সংবিধানঃ থেকে ৩নম্বর থাকবে আরো বেশিও থাকতে পারে ।গুরত্ব দিন
===
গুরুত্বপূর্ণ কিছু অনুচ্ছেদ :
১,২(ক),৩,৪ এর(১)(২)(৩),৪(ক),৫,৬(২),৭(১),(২),৮,৯,১০,
১১,১২,১৫,১৭,১৯,(৩),২১(২),২২,, ২৫,২৭, ২৮(২),৩৬,৩৭,৩৮,৩৯,৪০,৪১,
তবে ১-৪৪ পড়া ভালো । কেননা ৩টার মধ্যে ২টাই আসতে পারে ১-৪৪ থেকে।
৪৭(৩),৪৮,৫১, ৫২,৫৫,৫৯,৬৪,৬৫,৬৬,৭০,৭৭,৮১,৮৪, ,৯১,৯৩,৯৪,১০২,১০৮,১১৭,১১৮,১২৭, ১২২,১৩৭,১৪১(ক এর(১)),১৪৫,১৪২,১৪৮,১৫৩।
.একনজরে
* বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম
– গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।
* বাংলাদেশের সংবিধানের ইংরেজী পাঠ
– Peoples Republic of Bangladesh
মূল সংবিধান রচিত হয় : ইংরেজী ভাষায়
বাংলাদেশের সংবিধান- : দুষ্পরিবর্তনীয় এবং লিখিত
বাংলাদেশের সংবিধানটি আরম্ভ হয়েছে : প্রস্তাবনা দিয়ে
* বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয়– বাংলা ও ইংরেজী ভাষায়।
সংবিধানে ইংরেজী ও বাংলার মধ্যে অর্থগত পার্থক্য দৃশ্যমান হলে : বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।
.* বাংলাদেশের সংবিধান এ পর্যন্ত সংশোধন করা হয়েছে – ১৬ বার।
মোট অনুচ্ছেদ:১৫৩টি
মোট ভাগ/অধ্যায়: ১১টি
তফসিল -৭
মূলনীতি-৪টি
.
এক নজরে কোন ভাগে কি আছে ।
এটা এজন্য দিলাম যাতে পরক্ষার সময় কোন অনুচ্ছেদ জানতে চাইলে একই বিষয়ের টা জানা থাকলে উত্তর দিতে পারবেন ।
.
প্রথম ভাগ>প্রজাতন্ত্র অনুচ্ছেদ>১-৭
দ্বিতীয় ভাগ>রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি অনুচ্ছেদ>৮-২৫
তৃতীয় ভাগ>মৌলিক অধিকার অনুচ্ছেদ>২৬-৪৭
৪র্থ ভাগ> নির্বাহী বিভাগ অনুচ্ছেদ>৪৮-৬৪
৫ম ভাগ> আইন বিভাগ> অনুচ্ছেদ>৬৫-৯৩
৬ষ্ঠ ভাগ> বিচার বিভাগ অনুচ্ছেদ>৯৪-১১৭
৭ম ভাগ> নির্বাচন অনুচ্ছেদ>১১৮-১২৬
৮ম ভাগ> মহা হিসাব -নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক অনুচ্ছেদ>১২৭-১৩২
৯ম ভাগ> জরুরী বিধানবলী অনুচ্ছেদ>১৩৩-১৪১
১০ ভাগ> সংবিধান সংশোধন অনুচ্ছেদ>১৪২
১১ ভাগ> বিবিধ>.অনুচ্ছেদ> ১৪৩-১৫৩
=
.একনজরে
বাংলাদেশ সংবিধান নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ-
১. বাংলাদেশ- একটি গণপ্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র
২. বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি- এককেন্দ্রীক
৩. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন– সংবিধান
৪. দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ- শাসন বিভাগ
৫. সংবিধানের রূপকার- ড. কামাল হোসেন
৬. সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য- ৩৪ জন (প্রধান ছিলেন- ড. কামাল হোসেন)
৭. সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য- সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
৮.সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য- বেগম রাজিয়া বানু
৯. বাংলাদেশের সংবিধান তৈরি করা হয়- ভারত ও বৃটেনের সংবিধানের আলোকে
১০.বাংলাদেশের সংবিধান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন- ড. কামাল হোসেন
১১. সংবিধান সর্বপ্রথম গণপরিষদে উত্থাপিত হয়- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
১২. সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়- ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
১৩. সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
১৪. সংবিধান দিবস- ৪ নভেম্বর
১৫. বাংলাদেশের প্রথম হস্ত লিখিত সংবিধানরে মূল লেখক : আব্দুররউফ।
১৬.হস্তলিখিত লিখিত সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন
১৭.সংবিধানের অলংকরণের দায়িত্বে ছিলেন : শিল্পী হাশেম খান
১৮. সংবিধান- ২ প্রকার; লিখিত সংবিধান ও অলিখিত সংবিধান
১৯. বাংলাদেশের সংবিধান- লিখিত সংবিধান
২০. লিখিত সংবিধান নেই- বৃটেন, নিউজিল্যান্ড, স্পেন ও সৌদি আরব
২১. বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের; আর ছোট- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
২২. বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী- ১৪ বছরের নিচের শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা যাবে না
২৩. বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ‘সমাজতন্ত্র’ ও ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ পরে- ১৯৭৮ সালে
২৪. বাংলাদেশের সংবিধানে আবার ‘সমাজতন্ত্র’ ও ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ সংযোজন হয়- ২০১১ সালে
২৫. ‘বাঙালি’-র বদলে ‘বাংলাদেশি’ জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করা হয়- ১৯৭৬ সালে
২৬. সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহিম’ গৃহীত হয়- ১৯৭৭ সালে
২৭. ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ জারি হয়- ১৯৭৫ সালে
২৮.ইনডেমনিটি বিল/অধ্যাদেশ বাতিল হয়- ১৯৯৬ সালে
২৯ গণ-পরিষদ আদেশ জারি হয়
– ২৩ মার্চ, ১৯৭২ সালে।
৩০. গণ-পরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে
– ১০ এপ্রিল, ১৯৭২ সালে।
৩১. গণ-পরিষদের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি
– মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ।
৩২. গণ-পরিষদের প্রথম স্পিকার
– শাহ্ আবদুল হামিদ।
৩৩. জাতীয় সংসদের প্রথম স্পিকার
– মোহাম্মদ উল্লাহ্।
৩৩.মূল সংসংবিধান
– ৯৩ পাতা।
৩৪. জাতীয় সংসদ বা আইন সভার সভাপতি
– স্পিকার।
৩৫* সংসদের দুই অধিবেশনের মধ্যে বিরতিকাল সর্বোচ্চ
– ৬০ দিন।
৩৫* সংসদে হুইপের কাজ –
শৃংখলা রক্ষা করা।
.৩৭* রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করবেন
– স্পিকারের কাছে।
৩৮.* কার ওপর আদালতের কোন এখতিয়ার নেই
– রাষ্ট্রপতির।
৩৯.* সংসদীয় পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী
– রাষ্ট্রপতি।
৪০* সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতির মেয়াদকাল
– ৬৭ বছর (পূর্বে ছিল ৬৫ বছর)।
৪১* বাংলাদেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন
– বিচারপতি এম. ইদ্রিস।
৪২* বাংলাদেশের প্রথম বিচারপতি ছিলেন
– এ. এস. এম সায়েম।
৪৩* বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংযোজন করা হয় – ১৯৯৯ সালে।পঞ্চম তফসিলে । ১৫২(২)
৪৪* সংবিধান নাগরিকদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব দিয়েছে – হাইকোর্টকে।
৪৫* বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলে পরিচিত হবেন উল্লেখ আছে সংবিধানের
-৬ (২)নং অনুচ্ছেদে।
৪৬. জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে মহিলাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ব্যবস্থা উল্লেখ আছে
– সংবিধানের ১৯(৩) অনুচ্ছেদে।
৪৭.* গণতন্ত্র ও মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্চয়তা দেয়া আছে
– সংবিধানের ১১নং অনুচ্ছেদ।
৪৮.* জাতীয় সংসদের ন্যায়পাল আইন কবে পাস হয়
– ১৯৮০ সালে।ন্যায়পাল >77নং
৪৯* রাষ্ট্রপতি সম্মতি দানে বিলম্ব করতে পারে না
– অর্থ বিলে।
৫০♦অধ্যাদেশের মেয়াদ ৩০ দিন এবং জরুরী অবস্থার মেয়াদ
=১২০ দিন।
৫১.সংবিধানে মানবাধিকারের কথা আছে অনুচ্ছেদ
১১ তে ও মৌলিক অধিকারের কথা আছে তৃতীয় ভাগে।
♦কোন বাংলাদেশীর বিদেশী রাষ্ট্রের নিকট থেকে কোন খেতাব, সম্মান,পুরষ্কার গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপতির অনুমোদন দরকার।(অনুচ্ছেদ ৩০)
.
♦নিবর্তনমূলক আটকের মেয়াদ
সর্বোচ্চ ৬ মাস।(অনুচ্ছেদ ৩৩)
♦যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধেরর কথা উল্লেখ আছে অনুচ্ছেদ ৪৭(৩)।
♦সংবিধানে ৩ ধরনের মালিকানার কথা বলা আছে।
যথা-রাষ্ট্রিয়, সমবায়ী ও ব্যক্তিগত।(অনুচ্ছেদ ১৩)
♦মানুষের জীবন ধারনের মৌলিক উপকরন ৫ টি।
যথা- অন্ন, বস্ত্র,বাসস্থান ,শিক্ষা ও চিকিৎসা।(অনুচ্ছেদ ১৫)
* সংবিধানের ১৭নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে
– শিক্ষার অধিকার।
* বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে প্রেসিডেন্ট হতে হলে কমপক্ষে তার বয়স হতে হবে – ৩৫ বছর।
* বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে প্রধানমন্ত্রী হতে হলে কমপক্ষে তার বয়স হতে হবে – ২৫ বছর।
* সংসদ সদস্য হওয়ার ন্যূনতম বয়সসীমা
-২৫ বছর।
* সংসদ অধিবেশন কোরাম গঠিত হয়
– ৬০ জন সংসদ সদস্য নিয়ে।
* বাংলাদেশের সংসদে দুজন বিদেশী রাষ্ট্রপতি ভাষণ দেন-
ভি.ভি. গিরি (ভারত), মার্শাল যোশেফ টিটো (যুগোস্লাভিয়া)।
* সরকারি কর্ম কমিশনের প্রধান
– চেয়ারম্যান।(প্রথম , এ কিউ এম বজলুল করিম
* সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যানকে নিয়োগ করেন – রাষ্ট্রপতি।
* সংবিধানের ১৩৭নং অনুচ্ছেদ বলে
– সরকারি কর্ম কমিশন গঠিত হয়।
* জাতীয় সংসদ অধিবেশন আহ্বান, স্থগিত ও ভঙ্গ করেন
– রাষ্ট্রপতি।
* সংসদে কাস্টিং ভোট বলা হয়-
– স্পিকারের ভোটকে।
* সংবিধানে রাষ্ট্র ও গণ জীবনে সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন উল্লেখ আছে
– ২৮ (২)নং অনুচ্ছেদে।
* চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে সংবিধানের
– ৩৯ (১)নং অনুচ্ছেদে।
* সংবিধানে জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে
– ৩৪ (১)নং অনুচ্ছেদে।
* রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার বর্ণিত
– সংবিধানের ৪৯নং অনুচ্ছেদে।
* রাষ্ট্রপতির অভিশংসন (ইমপিচমেন্ট) সম্ভব
উল্লেখ আছে – সংবিধানের ৫২নং অনুচ্ছেদে।
* জরুরি অবস্থা ঘোষণার কথা উল্লেখ আছে
– সংবিধানের ১৪১ (ক)নং অনুচ্ছেদে।
. সংবিধানের যে সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রবর্তিত হয় – – দ্বাদশ।
. জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতার অধিকার রক্ষিত আছে
– – ৩২ নং অনুচ্ছেদে।
. তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয় সংবিধানের
– পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে।
. সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক
– সুপ্রিম কোর্ট।
প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল গঠনের উল্লেখ আছে
– ১১৭(১)অনুচ্ছেদে।
. রাষ্ট্রের নির্বাহী অঙ্গসমুহ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের উল্লেখ আছে – ২২ নং অনুচ্ছেদে।
. সংবিধান সংশোধনীর এটি উল্লেখ আছে
– ১৪২ নং অনুচ্ছেদে।
. জরুরি বিধিমালার এটি সংবিধানে আছে
– – ১৪১(ক) অনুচ্ছেদে।
. নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা হয়েছে
– – ১১৮ নং অনুচ্ছেদে।
. ‘সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী’ বলা আছে
-২৭ নং অনুচ্ছেদে।
. ‘রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন’ বর্ণিত আছে
– – ২৮(২) নং অনুচ্ছেদে।
. রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বর্ণিত আছে
– – ৮ নং অনুচ্ছেদে।
‘প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা’ বলা আছে
– ৩ নং অনুচ্ছেদে।
. রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের কথা বলা হয়েছে
– – ২(ক) নং অনুচ্ছেদে।
।
. নির্বাচন সম্পর্কে জাতীয় সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা উল্লেখ আছে – – ১২৪ নং অনুচ্ছেদে।
. ভোটার তালিকার বিধান বর্ণিত আছে
– – ১২১ নং অনুচ্ছেদে।
. সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন
– – দুটি, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ।
. নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক হয়
– – ১ নভেম্বর ২০০৭।
. রাষ্ট্রের পক্ষে আইনের জটিলতা প্রশ্নে মতামত প্রকাশ করেন
– – এটর্নি জেনারেল।
৪টি মূলনীতি
জাতীয়তাবাদ >> অনুচ্ছেদ> ৯
সমাজতন্ত্র >> অনুচ্ছেদ>১০
গণতন্ত্র ও মানবাধিকার >> অনুচ্ছেদ>১১
ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মস্বাধীনতা >> অনুচ্ছেদ>১২
===
জাতির পিতার প্রতিকৃতি >> অনুচ্ছেদ>৪ক
পররাষ্ট্রনীতি > ২৫
0 responses on "৩৮ তম বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি সংবিধান"