- প্রানিজ আমিষের প্রধান উৎস -মাছ।
- বাংলাদেশে সরকারি মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হ্যাচারী ও খামার আছে-৮৬টি।
- বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে মাছের প্রজাতির সংখ্যা -২৭০।
- বর্তমানে সমুদ্র উপকুল থেকে পাওয়া যায় মোট মৎস্য উৎপাদনের শতকরা ভাগ-২৭ ভাগ।
- চিংড়ি চাষ কর আইন কবে প্রণীত হয়- ১৯৯২ সালে।
- বাংলাদেশে সামুদ্রিক জলাশয়ের মোট আয়তন -১,৬৬,০০০ বর্গ কি.মি।
- বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবস্থিত-ময়মনসিংহ।
- চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা হয় -খুলনার পাইকগাছায়।
- বাংলাদেশের মৎস্য আইনে সেন্টিমিটারের কম হলে রুই (কার্প) জাতীয় মাছ ধরা নিষেধ-২৩ সেন্টিমিটার।
- বঙ্গোপসাগরের মৎস্য চারণ ক্ষেত্র -চারটি।
- নিমগ্ন মহাগহবর -একটি মৎস্যচারণ ক্ষেত্র।
- রেনু পোনা কখন ছাড়ে-বর্ষাকালে।
- বাংলাদেশের প্রধান প্রাণিজ সম্পদ-মাছ।
- পুকুরে মাছ বাচে না- ইলিশ।
- সবচেয়ে বেশি ধান হয়- ময়মনসিংহে
- ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৪র্থ
- ধান উৎপাদনে শীর্ষদেশ- চিন
- চাল রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- থাইল্যান্ড
- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটউট- বিরি(BRRI), জয়দেবপুরে
- বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটউট- বারি(BARI), জয়দেবপুর
ধানঃ
- বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য – ধান
- বাংলাদেশে ধান প্রধানত – ৪ শ্রেণীর যথা: (ক) আমন, (খ) আউশ, (গ) বোরো ও (ঘ) ইরি
- বাংলাদেশের মোট আবাদি জমির ধান চাষ করা হয় – ৭০ ভাগ (প্রায়)
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয় – ময়মনসিংহ জেলায়
- ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে বাংলাদেশের স্থান – চতুর্থ (২০০০-২০০১ অর্থবছরে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ দ্বিতীয় ছিল)
- ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে শীর্ষ দেশ – চীন
- চাল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ – থাইল্যান্ড
- ইরিটম – বাংলাদেশের একটি উন্নতমানের ধান
- ব্রিশাইল – একটি উন্নত জাতের ধান
- আলোক ৬,২০১ – উচ্চ-ফলনশীল এক জাতের ধান
- ‘আলোক ৬,২০১’ আমদানি করা হয়েছে=> ভারত থেকে (আমদানি করেছে ব্র্যাক)
- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের নাম =>বিরি (BRRI)
- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত=> জয়দেবপুরে
- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয় => ১৯৭০ সালে
- বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের নাম => BARI
- BARI-এর কাজ => কৃষি উন্নয়ন
- BARI অবস্থিত=> জয়দেবপুর
- বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়=> ১৯৭৬ সালে
- আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (IRRI) প্রতিষ্ঠিত হয়=> ১৯৬০ সালে
- আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত=> ম্যানিলা
- উফসী => উন্নত জাতের আধুনিক ধান চাষ
- সম্প্রতি উদ্ভাবিত বাংলাদেশে উচ্চ ফলনশীল জাতের ধানের বীজ=> সোনার বাংলা-১, সুপার রাইস, হাইব্রিড হীরা
- সম্প্রতি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত দুটি নতুন জাতের ধানের নাম => ব্রি-৪৪, ব্রি-৪৫
- ‘বাংলামতি’ এক ধরণের সুগন্ধি ধান
পাটঃ
- প্রধান অর্থকরী ফসল– পাট
- পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট- ঢাকার শেরে বাংলা নগরে
- পাট গবেষণা বোর্ড- মানিকগঞ্জ
- সবচেয়ে বেশি পাট হয়- রংপুরে
- পাট উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান- ২য়
- পাট উৎপাদনে শীর্ষদেশ- ভারত
- পাট রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- বাংলাদেশ
- জুটন- ৭০% পাট ও ৩০% তুলার সমন্বয়ে তৈরি এক প্রকার কাপড়
- পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাটকল- আদমজী পাটকল (১৯৫১)
- আদমজী পাটকল বন্ধ হয়- ৩০ জুন, ২০০২
- আদমজী পাটকল আবার চালু হয়-
- আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদর দপ্তর- ঢাকায়
- নারায়ণগঞ্জ- প্রাচ্যের ডান্ডি
- পাটকে বলা হয়=> সোনালি আঁশ
- বাংলাদেশের মোট আবাদি জমির পাট চাষ করা হয়=> শতকরা ১০ ভাগে (প্রায়)
- বাংলাদেশে জমিতে পাট চাষ করা হয়?=> ১০.০৮ লক্ষ একর
- বাংলাদেশের পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্টিত হয়=> ১৯৫১ সালে
- পাটকে ভাগ করা হয়=> ৩ শ্রেণীতে (হোয়াইট, তোসা ও মেসতা)
- জুটনের আবিস্কারক => ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুল্ল্যাহ
- একটি কাঁচা পাটের গাইডের ওজন কত?=> সাড়ে তিন মন
- বাংলাদেশে পাট ব্যবসার প্রধান কেন্দ্র => নারায়নগঞ্জ
- আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার নাম => IJO (International Jute Organization)
- আন্তর্জাতিক পাট সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়=> ১৯৮৪ সালে
- আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদর দপ্তর কোথায় => ফার্মগেট, ঢাকা
- আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদস্য => ২৮টি
- আন্তর্জাতিক পাট সংগঠন বিলুপ্ত হয়=> ১১ এপ্রিল, ২০০০ সালে
- আন্তর্জাতিক পাট সংগঠন (IJO)-এর পরিবর্তিত নাম => IJSG (International Jute Study Group)
- IJSG প্রতিষ্ঠিত হয়=> ২৭ এপ্রিল, ২০০২ সালে
- বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত উন্নত জাতের পাটের বীজ => বিজে. আর. ই আই তোষা (ও.এম.-১), বি. জে. আর. আই দেশি-৫ (বি. জে. সি.-৭৩৭০), বি. জে. আর. আই দেশি-৬ (বি. জে. সি.-৮৩) এবং কেনাফজাত শেন পাট
- ‘ও-৪’ ও ‘ও-৯৮-৯৭’ => উন্নত জাতের তোষা পাটের বীজ
- ‘তোষা’ ডি-১৫৪ => উন্নত জাতের পাট
চাঃ
- মোট চা বাগান- ১৬৩টি
- বাণিজ্যিক ভিত্তিতে প্রথম চা চাষ শুরু হয়- ১৮৫৭ সালে
- প্রথম চা বাগান- সিলেটের মালনিছড়ায়
- সর্বশেষ চা বাগান তৈরি করা হয়েছে- পঞ্চগড়ে
- অর্গানিক চা বাগান তৈরি করা হয়েছে- পঞ্চগড়ে
- অর্গানিক চায়ের নাম- মীনা চা
- সবচেয়ে বেশি চা জন্মে- মৌলভীবাজারে
- চা গবেষণা কেন্দ্র- শ্রীমঙ্গলে
- চা জাদুঘর- শ্রীমঙ্গলে
- চা বোর্ড- চট্টগ্রাম
- চা উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান- ১১তম
- চা উৎপাদনে শীর্ষদেশ- ভারত
- চা রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- কেনিয়া
অন্যান্যঃ
- রেশম বেশি উৎপন্ন হয়- রাজশাহীতে
- রেশম বোর্ড- রাজশাহীতে
- তামাক হয়- রংপুরে
- তুলা উৎপাদনে শীর্ষজেলা- যশোরে
- রাবার হয়- কক্সবাজারের রামুতে (আরো চট্টগ্রাম, মধুপুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম)
- সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প- তিস্তা বাঁধ প্রকল্প (রংপুর)
- ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র- ঈশ্বরদীতে
- ডাল গবেষণা কেন্দ্র- ঈশ্বরদীতে
- মসলা গবেষণা কেন্দ্র- বগুড়া
- আম গবেষণা কেন্দ্র- চাঁপাই নবাবগঞ্জ
- জুমচাষ- পাহাড়ে চাষ করার এক রকম কৌশল
- দেশের প্রথম কৃষি জাদুঘর- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ-তে অবস্থিত
- বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত আমার সোনার বাংলা প্রথম ১০ চরন।
- আমার সোনার বাংলা কবিতাটিতে টি চরণ আছে ২৫টি।
- আমার সোনার বাংলা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গ্রন্থের অর্ন্তগত গীতবিতান এর অর্ন্তগত।
- আমার সোনার বাংলা-র সুরকার কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- আমার সোনার বাংলা প্রথম প্রকাশিত হয় পত্রিকায় বঙ্গদর্শন।
- আমার সোনার বাংলা প্রথম প্রকাশিত হয় সালে ১৯০৫ সালে।
- বাংলাদেশের রণ সংগীত চল চল চল চল কবিতার প্রথম দুই স্তবক।
- বাংলাদেশের রণ সঙ্গীতের গীতিকার কে কাজী নজরুল ইসলাম।
- উৎসব অনুষ্ঠানে বাজানো হয় রণ সঙ্গীতের চরণ প্রথম ২১ চরন।
- বাংলাদেশের রণ সঙ্গীতের সুরকার কে- কাজী নজরুল ইসলাম।
- বাংলাদেশের রণ সংগীত চল্ চল্ চল্ কাব্যর অর্ন্তগত সন্ধ্যা কাব্য।
- রণ সঙ্গীত বাংলা সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৩৫ সালে।
- রণ সঙ্গীত পত্রিকায় প্রকাশিত হয় শিখায় ।
- বাংলাদেশের ক্রীড়া সংগীত সেলিমা রহমান রচিত বাংলাদেশের দুরন্ত সন্তান আমরা দুর্দম দুর্জয় নামক গানটি।
- বাংলা সন চালু করেন-সম্রাট আকবর, ১৫৫৬ ইং সন।
এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের
…. তে ক্লিক কর।