• বাংলাদেশ রেশম বোর্ড  অবস্থিত-চাঁপাই নবাবগঞ্জে।
  • বাংলাদেশে  সবচেয়ে বেশী তামাক জন্মে – রংপুরে।
  • বাংলাদেশে  সবচেয়ে বেশী তুলা জন্মে -যশোরে।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প কোনটি-তিস্তা বাধ প্রকল্প।
  • বাংলাদেশে ধান গবেষনা কেন্দ্রের সংক্ষিপ্ত নাম  -BRRI, গাজিপুর।
  • BADC বলতে  বুঝায়-বাংলাদেশে কৃষি উন্নয়ন সংগঠন (Bangladesh Agricultural Development Corporation)
  • জুটন আবিস্কার করেন -ডঃ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল্লাহ।
  • বাংলাদেশে মাথাপিছু আবাদী জমির পরিমান -০.১৪ একর।
  • সর্বশেষ কৃষিশুমারী অনুষ্ঠিত হয়-২০০৮ সালে।
  • সরকার কৃষকের স্বার্থে  সার আমদানী নিষিদ্ধ করেছে -এসএসপি
  • বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয় -১৯৭১ সালে।
  • বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট  তার কার্যক্রম শুরু করে -১৯৭৩ সালে।
  • বাংলাদেশে সর্বাপেক্ষা বেশী পাওয়া যায় -কৃষ্ণ বঙ্গ জাতের ছাগল
  • ভারতের বিহার রাজ্যের যমুনা পাড়ের ছাগল বংশধর বাংলাদেশে  পরিচিত- রাম ছাগল।
  • মহিষ প্রজনন খামার  -বাগেরহাট।
  • বাংলাদেশ গবাদি পশু গবেষণা ইনস্টিটিউট  অবস্থিত-ঢাকার সাভারে।
  • বাংলাদেশ কেন্দ্রিয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার  অবস্থিত-সাভারে।
  • দেশে বর্তমানে ভেটেরেনারী কলেজ চালু রয়েছে  -৪টি।
  • ছাগল উন্নয়ন খামার  -সিলেটের টিলাগড়ে।

    • প্রানিজ আমিষের প্রধান উৎস -মাছ।
    • বাংলাদেশে সরকারি মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হ্যাচারী ও খামার আছে-৮৬টি।
    • বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে মাছের প্রজাতির সংখ্যা -২৭০।
    • বর্তমানে সমুদ্র উপকুল থেকে পাওয়া যায় মোট মৎস্য উৎপাদনের শতকরা  ভাগ-২৭ ভাগ।
    • চিংড়ি চাষ কর আইন কবে প্রণীত হয়- ১৯৯২ সালে।
    • বাংলাদেশে সামুদ্রিক জলাশয়ের মোট আয়তন -১,৬৬,০০০ বর্গ কি.মি।
    • বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট  অবস্থিত-ময়মনসিংহ।
    • চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা হয় -খুলনার পাইকগাছায়।
    • বাংলাদেশের মৎস্য আইনে  সেন্টিমিটারের কম হলে রুই (কার্প) জাতীয় মাছ ধরা নিষেধ-২৩ সেন্টিমিটার।
    • বঙ্গোপসাগরের মৎস্য চারণ ক্ষেত্র -চারটি।
    • নিমগ্ন মহাগহবর -একটি মৎস্যচারণ ক্ষেত্র।
    • রেনু পোনা কখন ছাড়ে-বর্ষাকালে।
    • বাংলাদেশের প্রধান প্রাণিজ সম্পদ-মাছ।
    • পুকুরে মাছ বাচে না- ইলিশ।
    • সবচেয়ে বেশি ধান হয়- ময়মনসিংহে
    • ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৪র্থ
    • ধান উৎপাদনে শীর্ষদেশ- চিন
    • চাল রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- থাইল্যান্ড
    • বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটউট- বিরি(BRRI), জয়দেবপুরে
    • বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটউট- বারি(BARI), জয়দেবপুর

    ধানঃ

    •  বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য – ধান
    • বাংলাদেশে ধান প্রধানত – ৪ শ্রেণীর যথা: (ক) আমন, (খ) আউশ, (গ) বোরো ও (ঘ) ইরি
    • বাংলাদেশের মোট আবাদি জমির ধান চাষ করা হয় – ৭০ ভাগ (প্রায়)
    • বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয় – ময়মনসিংহ জেলায়
    •  ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে বাংলাদেশের স্থান – চতুর্থ (২০০০-২০০১ অর্থবছরে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ দ্বিতীয় ছিল)
    • ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে শীর্ষ দেশ – চীন
    •  চাল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ – থাইল্যান্ড
    •  ইরিটম – বাংলাদেশের একটি উন্নতমানের ধান
    •  ব্রিশাইল – একটি উন্নত জাতের ধান
    • আলোক ৬,২০১ – উচ্চ-ফলনশীল এক জাতের ধান
    • ‘আলোক ৬,২০১’  আমদানি করা হয়েছে=> ভারত থেকে (আমদানি করেছে ব্র্যাক)
    •  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের নাম =>বিরি (BRRI)
    • বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত=> জয়দেবপুরে
    •  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয় => ১৯৭০ সালে
    • বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের নাম => BARI
    •  BARI-এর কাজ => কৃষি উন্নয়ন
    •  BARI অবস্থিত=> জয়দেবপুর
    •  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়=> ১৯৭৬ সালে
    • আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (IRRI) প্রতিষ্ঠিত হয়=> ১৯৬০ সালে
    • আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত=> ম্যানিলা
    •  উফসী => উন্নত জাতের আধুনিক ধান চাষ
    • সম্প্রতি উদ্ভাবিত বাংলাদেশে উচ্চ ফলনশীল জাতের ধানের বীজ=> সোনার বাংলা-১, সুপার রাইস, হাইব্রিড হীরা
    • সম্প্রতি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত দুটি নতুন জাতের ধানের নাম => ব্রি-৪৪, ব্রি-৪৫
    • ‘বাংলামতি’ এক ধরণের সুগন্ধি ধান

    পাটঃ

    • প্রধান অর্থকরী ফসল– পাট
    • পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট- ঢাকার শেরে বাংলা নগরে
    • পাট গবেষণা বোর্ড- মানিকগঞ্জ
    • সবচেয়ে বেশি পাট হয়- রংপুরে
    • পাট উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান- ২য়
    • পাট উৎপাদনে শীর্ষদেশ- ভারত
    • পাট রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- বাংলাদেশ
    • জুটন- ৭০% পাট ও ৩০% তুলার সমন্বয়ে তৈরি এক প্রকার কাপড়
    • পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাটকল- আদমজী পাটকল (১৯৫১)
    • আদমজী পাটকল বন্ধ হয়- ৩০ জুন, ২০০২
    • আদমজী পাটকল আবার চালু হয়-
    • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদর দপ্তর- ঢাকায়
    • নারায়ণগঞ্জ- প্রাচ্যের ডান্ডি
    • পাটকে  বলা হয়=> সোনালি আঁশ
    • বাংলাদেশের মোট আবাদি জমির  পাট চাষ করা হয়=> শতকরা ১০ ভাগে (প্রায়)
    • বাংলাদেশে  জমিতে পাট চাষ করা হয়?=> ১০.০৮ লক্ষ একর
    •  বাংলাদেশের পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট  প্রতিষ্টিত হয়=> ১৯৫১ সালে
    •  পাটকে  ভাগ করা হয়=> ৩ শ্রেণীতে (হোয়াইট, তোসা ও মেসতা)
    • জুটনের আবিস্কারক => ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুল্ল্যাহ
    • একটি কাঁচা পাটের গাইডের ওজন কত?=> সাড়ে তিন মন
    • বাংলাদেশে পাট ব্যবসার প্রধান কেন্দ্র => নারায়নগঞ্জ
    • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার নাম => IJO (International Jute Organization)
    • আন্তর্জাতিক পাট সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়=> ১৯৮৪ সালে
    • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদর দপ্তর কোথায় => ফার্মগেট, ঢাকা
    • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদস্য => ২৮টি
    • আন্তর্জাতিক পাট সংগঠন বিলুপ্ত হয়=> ১১ এপ্রিল, ২০০০ সালে
    • আন্তর্জাতিক পাট সংগঠন (IJO)-এর পরিবর্তিত নাম => IJSG (International Jute Study Group)
    •  IJSG প্রতিষ্ঠিত হয়=> ২৭ এপ্রিল, ২০০২ সালে
    • বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত উন্নত জাতের পাটের বীজ => বিজে. আর. ই আই তোষা (ও.এম.-১), বি. জে. আর. আই দেশি-৫ (বি. জে. সি.-৭৩৭০), বি. জে. আর. আই দেশি-৬ (বি. জে. সি.-৮৩) এবং কেনাফজাত শেন পাট
    • ‘ও-৪’ ও ‘ও-৯৮-৯৭’ => উন্নত জাতের তোষা পাটের বীজ
    • ‘তোষা’ ডি-১৫৪ => উন্নত জাতের পাট

    চাঃ

    • মোট চা বাগান- ১৬৩টি
    • বাণিজ্যিক ভিত্তিতে প্রথম চা চাষ শুরু হয়- ১৮৫৭ সালে
    • প্রথম চা বাগান- সিলেটের মালনিছড়ায়
    • সর্বশেষ চা বাগান তৈরি করা হয়েছে- পঞ্চগড়ে
    • অর্গানিক চা বাগান তৈরি করা হয়েছে- পঞ্চগড়ে
    • অর্গানিক চায়ের নাম- মীনা চা
    • সবচেয়ে বেশি চা জন্মে- মৌলভীবাজারে
    • চা গবেষণা কেন্দ্র- শ্রীমঙ্গলে
    • চা জাদুঘর- শ্রীমঙ্গলে
    • চা বোর্ড- চট্টগ্রাম
    • চা উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান- ১১তম
    • চা উৎপাদনে শীর্ষদেশ- ভারত
    • চা রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- কেনিয়া

    অন্যান্যঃ

    • রেশম বেশি উৎপন্ন হয়- রাজশাহীতে
    • রেশম বোর্ড- রাজশাহীতে
    • তামাক হয়- রংপুরে
    • তুলা উৎপাদনে শীর্ষজেলা- যশোরে
    • রাবার হয়- কক্সবাজারের রামুতে (আরো চট্টগ্রাম, মধুপুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম)
    • সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প- তিস্তা বাঁধ প্রকল্প (রংপুর)
    • ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র- ঈশ্বরদীতে
    • ডাল গবেষণা কেন্দ্র- ঈশ্বরদীতে
    • মসলা গবেষণা কেন্দ্র- বগুড়া
    • আম গবেষণা কেন্দ্র- চাঁপাই নবাবগঞ্জ
    • জুমচাষ- পাহাড়ে চাষ করার এক রকম কৌশল
    • দেশের প্রথম কৃষি জাদুঘর- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ-তে অবস্থিত
    • বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত  আমার সোনার বাংলা প্রথম ১০ চরন।
    • আমার সোনার বাংলা কবিতাটিতে টি চরণ আছে ২৫টি।
    • আমার সোনার বাংলা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গ্রন্থের অর্ন্তগত গীতবিতান এর অর্ন্তগত।
    • আমার সোনার বাংলা-র সুরকার কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
    • আমার সোনার বাংলা প্রথম প্রকাশিত হয় পত্রিকায় বঙ্গদর্শন।
    • আমার সোনার বাংলা প্রথম প্রকাশিত হয় সালে ১৯০৫ সালে।
    • বাংলাদেশের রণ সংগীত  চল চল চল চল কবিতার প্রথম দুই স্তবক।
    • বাংলাদেশের রণ সঙ্গীতের গীতিকার কে কাজী নজরুল ইসলাম
    • উৎসব অনুষ্ঠানে বাজানো হয় রণ সঙ্গীতের  চরণ প্রথম ২১ চরন।
    • বাংলাদেশের রণ সঙ্গীতের সুরকার কে-  কাজী নজরুল ইসলাম
    • বাংলাদেশের রণ সংগীত চল্‌ চল্‌ চল্‌ কাব্যর অর্ন্তগত সন্ধ্যা কাব্য।
    • রণ সঙ্গীত বাংলা  সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৩৫ সালে।
    • রণ সঙ্গীত পত্রিকায় প্রকাশিত হয় শিখায় ।
    • বাংলাদেশের ক্রীড়া সংগীত  সেলিমা রহমান রচিত বাংলাদেশের দুরন্ত সন্তান আমরা দুর্দম দুর্জয় নামক গানটি।
    • বাংলা সন   চালু করেন-সম্রাট আকবর, ১৫৫৬ ইং সন।

      এই লেকচারের পরের পেইজে যেতে নিচের …. তে ক্লিক কর।

    Leave a Reply

    স্যার, কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি?

    Click one of our representatives below

    Customer Support
    Customer Support

    Syeda Nusrat

    I am online

    I am offline

    Technical Support
    Technical Support

    Ariful Islam Aquib

    I am online

    I am offline