📣চলছে প্রো-অফার!!! ইশিখন.কম দিচ্ছে সকল অনলাইন-অফলাইন কোর্সে সর্বোচ্চ ৬০% পর্যন্ত ছাড়! বিস্তারিত

Pay with:

লোগো ডিজাইন কি | প্রফেশনাল লোগো ডিজাইন

লোগো ডিজাইন নিয়ে কিছু কথাঃ

লোগো একটি কোম্পানির ব্রান্ড আইডেন্টিটি। একটি ছোটো কম্পানি থেকে শুরু করে অনেক বড় বড় কোম্পানিরও লোগো থাকে। খুব ছোট সাইজের একটি লোগোর মধ্যে বিশাল সাইজের কোম্পানির সম্মান নির্ভর করে। সুন্দর ডিজাইনের একটি লোগো আপনার ব্যবসায়ের বিক্রি এবং সুনাম দুটোই বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই কোম্পানি, সংস্থা কিংবা ব্যবসাকে শক্তিশালী এবং ব্রান্ড আইডেন্টিটি দিতে হলে অবশ্যই একটি লোগো থাকা বাধ্যতামূলক।

লোগো ডিজাইন কি / What is Logo Design

আমরা প্রথমেই আসি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মধ্যে অন্যতম সেক্টর হলো লোগো। আমরা সাধারণত একটি লোক বলতে একটি কোম্পানির ব্র্যান্ডিং বা যেটি দেখে সকলেই বুঝতে পারে যে এটি এই কোম্পানি। বিশ্বের নামকরা বেশকিছু কোম্পানি বা ব্র্যান্ড যেগুলোর লগো দেখে অনায়াসে চিনে ফেলা যায়- যেমন অ্যাপল, স্যামসাং, গুগল কিংবা ফেইসবুক এবং বাংলাদেশের ব্র্যান্ড আড়ং, গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল, টেলিটক, প্রাণ কিংবা প্রথম আলো। প্রত্যেকটি কোম্পানি বা তাদের ব্র্যান্ড অনেকটাই লোগোর উপর নির্ভর করে। লোগো সিম্পল বা সুন্দর হবে ততই সে কোম্পানির থেকে মানুষ সহজেই মনে রাখতে পারবে।

কেন লগো ডিজাইন শিখবেন / why learn logo design

যদি আপনার ক্রিয়েটিভ আইডিয়া থাকে বা ডিজাইন করার মত ভাল আইডিয়া থাকে তাহলে আপনি চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর সেক্টরে লোগো ডিজাইন শিখতে পারেন। বিশ্বে বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেস এবং অফলাইন মার্কেটপ্লেসের এর চাহিদা ব্যাপক। প্রত্যেকটা কোম্পানি চায় তাদের কোম্পানির লোগো টা যেন ইউনিক এবং খুব সুন্দর এবং সাদাসিদা হয়। যাতে করে একজন কাস্টমার বা একজন পাবলিক এটাকে খুব সহজেই নিতে পারে এবং মনে রাখতে পারে। তাই এর জন্য বিভিন্ন কোম্পানির লোগোর পিছনের ৪০ ডলার থেকে শুরু করে ৩০০ ডলার পর্যন্ত তার চেয়েও বেশি খরচ করে থাকে। একবার ভাবুন যদি একটি লোকের জন্য আপনাকে ১০০ ডলার দেওয়া হয় অর্থাৎ আমাদের বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৮৫০০ হাজার টাকার মতো। এবং সে কাজটি যদি আপনি একদিনে করতে পারেন বা কয়েক ঘন্টায় করতে পারেন তাহলে এর ভবিষ্যৎ কেমন হতে পারে?

ক্যারিয়ার হিসেবে লোগো ডিজাইন / Logo design as a career

আপনি যদি একজন ভাল মানের দক্ষ লোগো ডিজাইনার হতে পারেন তাহলে বর্তমান বিশ্বের যে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং ওয়েবসাইট গুলো রয়েছে এতে আপনার চাহিদা থাকবে টপ লেভেলে। মনে রাখবেন আপনি যদি একজন লোগো ডিজাইনার হন তাহলে কিন্তু আপনি শুধুমাত্র একটি চাকরির পিছনে দৌড়াবেন না কেননা আপনার পিছনে অনেক কোম্পানির বিল্ডিং করার জন্য লোগো ডিজাইন করে নিতে আপনাকে হায়ার করে থাকবে। বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে একজন প্রফেশনাল ডিজাইনারকে তারা একটি লগো ডিজাইনের বিনিময় ৫০ থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত দিতে প্রস্তুত থাকেন। তাহলে ভাবুন আপনি যদি একটি ভালো মানের বা একজন দক্ষ ডিজাইনার হন তাহলে আপনার ক্যারিয়ার কোথায় অবস্থান করবে। অনলাইনেই শুধুমাত্র এর চাহিদা তা কিন্তু নয়, বর্তমানে অফলাইনেও এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আপনার যদি নিজের উপর ভরসা থাকে বা যদি সৃজনশীল মনোভাব থাকে তাহলে আপনি খুব অল্প সময়ে একটি দক্ষ লোগো ডিজাইনার হতে পারবেন এবং আপনার ভাল ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

লগো ডিজাইন চাহিদা কেমনঃ

এক কথায় বলতে গেলে বর্তমান অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে এবং অফলাইনে লোগো ডিজাইনের ব্যাপক চাহিদা। বর্তমানে অনলাইন এবং অফলাইন বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে এর কাজের কোন অভাব নেই। একজন দক্ষ ডিজাইনার অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলো থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারে তাও আবার ঘরে বসে।

কি কি কাজ শিখতে হবেঃ

আপনি যদি একজন লোগো ডিজাইনার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইনের বেশ কিছু সফটওয়্যার কাজ শিখতে হবে। এর মধ্যে জনপ্রিয় কিছু সফটওয়্যার হলোঃ

এডোবি ইলাস্ট্রেটর
অ্যাডোব ফটোশপ

কোথায় থেকে শিখবেনঃ

এটি একটি খুব ইম্পরট্যান্ট বিষয় যে কোথায় থেকে কাজ শিখবেন। আপনি যদি একজন দক্ষ ডিজাইনার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু সফটওয়্যার এর কাজ শিখতে হবে এবং এগুলো আপনি চাইলে পেইড বা ফ্রি ভাবে শিখতে পারেন। আপনি যদি ভালো ভাবে লোগো ডিজাইন শিখতে চান সেক্ষেত্রে অনলাইনে বিভিন্ন রিসোর্স রয়েছে সেখান থেকে আপনি যে কোন একটি টিউটোরিয়াল কিনে অথবা তাদের ডিভিডি ভার্সনগুলো কিনে অথবা লাইভে তাদের কাছ থেকে আপনি লোগো ডিজাইন শিখতে পারেন।
আমাদের ইশিখন.কম থেকেও লোগো ডিজাইন লাইভ কোর্স করতে পারবেন অথবা ডিভিডি এবং ডাউনলোড লিংক নিয়েও শিখতে পারবেন।

কোথায় কাজ পাবেনঃ

আপনি যদি লোগো ডিজাইনার হন সে ক্ষেত্রে অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস রয়েছে আপনি চাইলে সেখানে বিট করে সেখান থেকে কাজ নিয়ে আপনি কিন্তু আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। লোগো ডিজাইন এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হলঃ

ফাইভার
ফ্রিল্যান্সার
আপওয়ার্ক

লগো ডিজাইন করে কেমন আয় হয়ঃ

লোগো ডিজাইন করে কি পরিমাণে আয় করা যায় এটা আপনার উপর নির্ভর করবে। আপনি যদি একজন ভাল মানের দক্ষ লোগো ডিজাইনার হন তাহলে আপনি একটি লোগো ডিজাইন করে ৫০ ডলার থেকে শুরু করে ২০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন এবং বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির ক্ষেত্রে তা আরো বাড়তে পারে। এছাড়াও আপনি চাইলে ৫ ডলার ১০ ডলার এর যে ছোট ছোট কাজগুলো রয়েছে এগুলো চাইলে আপনি অনলাইন থেকে করতে পারেন।

ফ্রিলান্স মার্কেটপ্লেস লগো ডিজাইন এর পরিধিঃ

ফ্রিলান্স মার্কেটপ্লেস সব ধরনের কাজের মধ্যে প্রায় ১৪% কাজই গ্রাফিক্স ডিজাইন এর উপর নির্ভর করে। গ্রাফিক্স এ লোগো ডিজাইন, ব্যানার, ও মাল্টিমিডিয়া এর কাজ , গতবছর আয় বেড়ে বৃদ্ধির হার হয়েছিল ৪৪%। অতএব আমরা এটা বলতেই পারি যে, ফ্রিলান্সার হতে চাওয়া তরুনদের জন্য হতে পারে লোগো ডিজাইন একটি বাস্তবমুখী এবং অগ্রযাত্রার সুপান।

লোগোর বিভিন্ন ধরণের প্রকারভেদ রয়েছে। প্রত্যেক প্রকারের লোগোর আলাদা বৈশিষ্ট্য এবং ব্যবহার উপযোগিতা রয়েছে। বিভিন্ন ধরণের ব্যবসার জন্য বিভিন্ন ধরণের লোগো ব্যবহার করতে হয়। লোগো ডিজাইনের পূর্বে অবশ্যই একটি সঠিক লোগোর টাইপ নির্বাচন করা জরুরি। নিম্নে লোগোর প্রকারভেদ আলোচনা করা হলোঃ

লোগো কত প্রকার ও কি কি?

সাধারণত ৭ প্রকারের লোগো রয়েছে। প্রত্যেক প্রকার লোগোরই ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা ও সুবিধা রয়েছে। লোগোর প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ

ওয়ার্ড মার্কঃ

ওয়ার্ড মার্ককে অনেকে লোগো টাইপ নামে বলে থাকে। নাম দেখে আশা করি বুঝতে পারছেন এধরণের লোগোর সংজ্ঞা কি হতে পারে। ওয়ার্ড মার্ক লোগো সাধারণত টাইপোগ্রাফি ভিত্তিক হয়ে থাকে। অর্থাৎ টেক্সটের মধ্যেই কোম্পানির নাম বা ব্রান্ড নাম থাকে।

এ ধরনের লোগোতে যেহেতু শুধুমাত্র টেক্সট ব্যবহার করা হয়, তাই টেক্সটের স্টাইল, রং ইত্যাদি পরিবর্তনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। যেমন: Google, Ebay, Coca Cola ইত্যাদি।

লেটার মার্কঃ

লেটার মার্ক সাধারণত মনোগ্রাম লোগো নামে পরিচিত। এ ধরণের লোগোতে কোম্পানির নামের প্রথম অক্ষর কিংবা সংক্ষিপ্তকরণ করা হয়। যেমনটা আমরা ম্যাকডোনাল্ডস, এইচবিও, এইচপি, সিএনএন, বিবিসি ইত্যাদি কোম্পানির ক্ষেত্রে দেখে থাকি।

ম্যাকডোনাল্ডস তাদের কোম্পানির প্রথম অক্ষর এম দিয়ে লোগো তৈরি করে নিয়েছে। অপরদিকে সিএনএন কিংবা বিবিসি তাদের বিশাল আকারের কোম্পানি নাম পরিহার করে শুধুমাত্র প্রথম অক্ষর ব্যবহার করে লোগো তৈরি করেছে। আর এই ধরণের লোগোকে লেটার মার্ক লোগো বলা হয়।

লেটার মার্ক লোগো টাইপোগ্রাফি ভিত্তিক হলেও এখানে কেবল কোম্পানির নামের প্রথম অক্ষর বা সংক্ষিপ্ত রূপ বসে। এধরণের লোগো তৈরির ক্ষেত্রে বেশ সর্তক থাকতে হয়।

এমব্লেমঃ

এমব্লেম লোগো টেক্সট এবং আইকন বা সিম্বল যুক্ত করে একসাথে ডিজাইন করা হয়। এই ধরণের লোগো সাধারণত চিরাচরিত লোগোর অন্যতম উদাহরণ। ব্রান্ড লোগো স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সংগঠন এবং সরকারী সংস্থা সূমহে ব্যবহার করা হয়। মধ্যযুগ থেকেই এই ধরনের লোগোর প্রচলন আছে।

মাস্ককোটসঃ

কার্টুন, কালার ফুল ছবি অথবা ব্যঙ্গ এধরনের বৈশিষ্ট্যর মিশ্রণে যে ধরণের লোগো তৈরি হয়, তাকে মাস্ককোটস লোগো বলা হয়। মাস্ককোটস লোগো সাধারণত ইলাস্ট্রেশন ভিত্তিক হয়ে থাকে। কেএফসির লোগো হলো মাস্ককোটস লোগোর শ্রেষ্ঠ উদাহরণ।

অ্যাবস্ট্রাক্টঃ

অ্যাবস্ট্রাক্ট লোগো সাধারণত কোম্পানির আইডিয়া, গুনাগুণকে উপস্থাপন করে। অ্যাবস্ট্রাক্ট লোগো শেপ কিংবা ছবি ভিত্তিক হয়ে থাকে। এটা হতে পারে আপেল, পাখি কিংবা ফুলের ছবি। রং এবং অনন্য স্টাইলের মিশ্রণে ডিজাইন করা হয় এই ধরণের লোগো।

লোগো সিম্বলঃ

আইকন ভিত্তিক লোগোকে সাধারণত সিম্বল/ ব্রান্ড/ পিক্টোরিয়াল লোগো বলা হয়। আপনার কোম্পানির জন্য সুনির্দিষ্ট আইকন নির্বাচন করবেন যার দ্বারা সহজেই মানুষ আপনার কোম্পানিকে চিহ্নিত করতে পারবে।

কম্বিনেশন মার্কঃ

পৃথিবীর সব কিছুই সাদা কালো নয়। আপনার কেবল এক ধরণের লোগো নির্বাচন করা সুযোগ নেই। এমন পরিস্থিতি হতে পারে যেখানে উপরের কয়েক রকম লোগোর মিশ্রণ করা প্রয়োজন হতে পারে। এই ধরণের লোগোকে কম্বিনেশন মার্ক বলা হয়।

লোগো ডিজাইনের জন্য ক্রিয়েটিভ কিছু আইডিয়া যা মাথায় রাখতে হবেঃ
আমি বেশ কিছু আইডিয়া নিম্নে দিয়ে দিয়েছি আপনি যদি এই সকল আইডিয়া গুলো মাথায় রেখে একটি লোগো ডিজাইনের কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনার একটি লোগো আকর্ষণীয় এবং বায়ার বা কাস্টমারদের পছন্দনীয় হবে এতে কোন সন্দেহ নেই। আইডিয়া গুলো দেখে নেয়া যাকঃ

ক. খোবই সাদাসিধা ডিজাইনঃ

আপনি যদি লোগো ডিজাইন করেন তাহলে এর ডিজাইন টা যত সাদাসিদা করবেন ততই ভালো লাগবে এবং কাস্টমার বুঝতে পারবে। এবং একটি সাদাসিধা অল্প ডিজাইনের লোগো দেখতে বেশ আকর্ষনীয় হয়। এতে যত কম উপাদান থাকবে ততই ভালো।

খ. সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কাজ করাঃ

সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন ট্রেন্ড এর দিকে খেয়াল রেখে লোগো ডিজাইন করতে হবে। পুরাতন পুরাতন ট্রেন্ড গুলো মনে রেখে আপনি যদি একটা লোগো ডিজাইন করেন তাহলে সেটা অনেক পুরাতন ডিজাইন হয়ে যাবে। তাই সব সময় নিত্য নতুন আইডিয়া জেনারেট করতে হবে।

গ. ডিজাইন পরিবর্তন করা উচিৎঃ

সময় বা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আপনার ডিজাইনের ফরমেট গুলোকেও পরিবর্তন করতে হবে। আপনার ডিজাইনটি যত নিত্যনতুন এবং আপডেট হবে বায়াররা ততই আপনার ডিজাইন কে পছন্দ করবে এবং সেটি অনেক আকর্ষনীয় হবে।

ঘ. লোগো নকল না করাঃ

কখনোই অন্যের কোন লগো লকল করে লোগো ডিজাইন করা যাবে না। প্রত্যেকটি লোগোর জন্য কোম্পানির ব্র্যান্ড এবং কাজের ধরন বুঝে নিত্য নতুন ডিজাইন আইডিয়া জেনারেট করে লোগো ডিজাইন করতে হবে।

ঙ. লগোর উদ্দেশ্যঃ

মনে রাখতে হবে একটি লোগো একটি কোম্পানির নামের সাথে নয় কোম্পানির যে কাজ আছে সেই কাজের ক্যাটাগরির সাথে মিলিয়ে আপনার লোগোটি ডিজাইন করতে হবে। কেননা একটা লোগো একটি কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের পরিচয় বহন করে সুতরাং একটি কোম্পানির সার্ভিস বা প্রোডাক্ট এর উপর ডিপেন্ড করে কিন্তু একটি লোগো ডিজাইন করা উচিত।

চ. ফন্ট ব্যবহারঃ

একটা কোম্পানি বা একটি সার্ভিসের যেহেতু লোগো হলো তাদের পরিচয় বহনকারী তাই এখানে কোম্পানির কোন ফন্ট বা নামের সাথে তাল মিলিয়ে কোন অক্ষর না দিয়ে এখানে একটি ক্রিয়েটিভ ডিজাইন দেওয়াটাই যুক্তিসম্পন্ন এবং এটাই সবচেয়ে আকর্ষণীয় দেখাবে।

শেষ কথাঃ

লোগো ডিজাইনের বাঁধা-ধরা কোন নিয়ম নেই। তবে উপরে উল্লেখিত নিয়ম আপনাকে সঠিক লোগো নির্বাচন করতে সহায়তা করবে। লোগো আপনার ওয়েবসাইট, ব্যানার, বিলবোর্ড, লিফলেট, ফ্লায়ার, বিজনেস কার্ড সহ আরও অনেক জায়গায় ব্যবহার করা প্রয়োজন হবে। তাই লোগো ডিজাইনের ক্ষেত্রে এসব বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।

 

 

 

 

   
   
April 20, 2021 | 4 years আগে

1 responses on "লোগো ডিজাইন কি | প্রফেশনাল লোগো ডিজাইন"

Leave a Message

Address

151/7, level-4, Goodluck Center, (Opposite SIBL Foundation Hospital), Panthapath Signal, Green Road, Dhanmondi, Dhaka-1205.

Phone: 09639399399 / 01948858258


DMCA.com Protection Status

Certificate Code

সবশেষ ৫টি রিভিউ

eShikhon Community
top
© eShikhon.com 2015-2024. All Right Reserved