
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ
অনেকেই আছ যারা এখনো পড়াশোনা নিয়ে তেমন সিরিয়াস নও,ভাবছো হাতে এখনো অনেক সময় আছে। কিছুদিন পরেই কোপায় পড়াশোনা শুরু করব,এই রকম চিন্তা ভাবনা ঝেড়ে ফেল।না হলে কিছু দিন পরেই দেখা যাবে একজন ফাস্ট টাইমার এর সাথে তোমার খুব বেশি ডিফারেন্স খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
আর একটা কথা কোচিং এর পরীক্ষাগুলোর সব প্রশ্নপত্র যত্ন করে রাখবে, এগুলো বর্তমানে ইশিখন.কমেও পাওয়া যাচ্ছে। ক্লাস টেস্টের যে প্রশ্ন গুলোর উত্তর তোমার ভুল হবে সেই প্রশ্ন গুলো অবশ্যই সঠিক উত্তর সহ কালার পেন্সিল দিয়ে মার্ক করে রাখবে। কারন কোচিং এর অনেক প্রশ্ন হবহু এডমিশন পরীক্ষায় কমন পাওয়া যায়। আর ইশিখনে বার বার মডেল টেস্ট দিবে লেকচারগুলো নিয়মিত অনুসরণ করবে।
আর এরকম কথা অনেকের কাছেই শুনেছি যে, কোচিং এ একটা প্রশ্নের ভুল উত্তর দিয়েও পরে একই প্রশ্ন মেডিকেল এডমিশনেও ভুল উত্তর দিয়ে এসে পরে আফসোস করতে দেখা গেছে।তাই সময় পেলেই মাঝে মাঝে আগের প্রশ্নপত্র গুলো চোখ বুলিয়ে নাও। সবসময় এরকম একটা tendency রাখবে যে, সবাই যে প্রশ্নগুলোর উত্তর পারে বা জানে, তোমাকে সেটা অবশ্যই পারতে বা জানতে হবে।কেবল মাত্র এক-দুইজন যে সকল প্রশ্নের উত্তর পারে, তা তোমার না জানলেও চলবে। আর নিজের মধ্যে অবশ্যই কম্পিটিশন করার tendency রাখবে।
মেডিকেল এডমিশনে ভাগ্য ও অনেক বড় একটা ফ্যাক্ট। তাই পরিশ্রমের পাশাপাশি আল্লাহর কাছে মন থেকে প্রার্থনা কর।ইনশাল্লাহ তুমি তোমার পরিশ্রমের প্রতিদান একদিন পাবেই। তোমাদের পদচারণায় মুখরিত হোক দেশের মেডিকেল-কলেজের ক্যাম্পাসগুলো,সেসাথে পূরন হোক সাদা এপ্রোন পড়ার সেই ছোট্ট স্বপ্নটি।
-দেখা হবে বিজয়ে, ইশিখন.কম তোমাদের সাথে আছে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সেকেন্ডটাইমারদের কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর