📣চলছে প্রো-অফার!!! ইশিখন.কম দিচ্ছে সকল অনলাইন-অফলাইন কোর্সে সর্বোচ্চ ৬০% পর্যন্ত ছাড়! বিস্তারিত

Pay with:

মুক্তিযোদ্ধা ও খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা

.মুক্তিযোদ্ধা ও খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা

==
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনা শুনে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর যে সকল ব্যক্তি দেশের জন্য কাজ করেছেন তারাই মুক্তিযোদ্ধা।
.
মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে সরকার। তন্মধ্যে একটি হলো মুক্তিযুদ্ধকালীন বয়স ১৩ বছর হতে হবে।
.
মোট খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা (৬৭৬+১) =৬৭৭
বীরশ্রেষ্ঠ = ৭ জন
বীর উত্তম (৬৮+১) = ৬৯ (সর্বশেষ= ব্রিগেডিয়ার জামিল উদ্দীন)
বীর বিক্রম = ১৭৫
বীর প্রতীক = ৪২৬ (মহিলা=২, নিখোজ= ৫৫। কিন্তু দেবদাস বিশ্বাস ওরফে খোকা বিশ্বাস বীর প্রতীক নামে ঝালকাঠির এক ব্যক্তিকে সনাক্ত করেন বিমল কান্তি দে। তাই বর্তমানে নিখোঁজ সংখ্যা হবে ৫৪)
.
মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত 68 জন। কিন্তু মোট বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্তের সংখ্যা 69 জন। 2010 সালে 75 এর অভ্যুত্থানের সময় বঙ্গবন্ধুকে রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হওয়া ব্রিগেডিয়ার জামিলকে বীর উত্তম খেতাব দেয়া হয়। তাছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল চৌধুরী হাসান সোহরাওয়ার্দী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোজাফ্ফর আহমেদ কে বীর বিক্রম খেতাব দেয়া হয়।
তাই মুক্তিযুদ্ধে 175 জন বীর বিক্রম খেতাব পেলেও মোট বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত 177 জন।পার্বত্য চট্টগ্রামে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত 2 জনসহ মোট বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত 177 জন। তবে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত 175 জন।
.

নারী মুক্তিযোদ্ধা- ২ জন (২ জনই বীরপ্রতীক) (সেতারা বেগম ও তারামন বিবি)
নারী মুক্তিযোদ্ধা- সেতারা বেগম, তারামন বিবি ও কাঁকন বিবি
আদিবাসী নারী মুক্তিযোদ্ধা-কাঁকন বিবি
কাঁকন বিবি- খাসিয়া
কাঁকন বিবির আসল নাম- কাকাত হেনইঞ্চিতা
সর্বকনিষ্ঠখেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা-শহীদুল ইসলাম চৌধুরী (মুক্তিযুদ্ধের
সময় তাঁর বয়স-১২ বছর)
একমাত্র আদিবাসী/উপজাতি খেতাবপ্রাপ্ত
মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং (বীরবিক্রম)
একমাত্র বিদেশি বীরপ্রতীক-ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড(অস্ট্রেলিয়া; জন্ম নেদারল্যান্ড)ওডারল্যান্ড মারা যান- ১৮ মে ২০০১ সালে

===

ছয় দফা সম্পর্কিতঃ

৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬- লাহোরে বিরোধী দলসমুহের জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক ছয় দফা পেশ।
২৩ মার্চ- ছয় দফার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
৭ জুন- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস। কারণ 7 জুন ছয় দফা দাবিতে মনু নিয়া সহ ১১ জন শহীদ হন। তাই ৭ জুন ছয় দফা দাবি দিবস।
5 February দাবি পেশ, 8 May মুজিবকে গ্রেফতার করে, 7 Jun কিশোর মনু মিয়া সহ ১১ জন শহীদ হন।।।।।
. ছয় দফা দাবি- >
বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ । ব্রিটিশ শাসনতন্ত্রের বাইবেলের সাথে তুলনা করা হয় ।

——–
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তান ছিল সম্পূর্ণ অরক্ষিত। নিরাপত্তাহীনতাবোধ এ অঞ্চলের জনগণের কাছে স্বায়ত্তশাসনের দাবিকে আরো প্রাসঙ্গিক করে তোলে। এ প্রেক্ষাপটে ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধ-পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য লাহোরে পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলোর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।
বঙ্গবন্ধু লাহোরের সম্মেলনে তাঁর ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। সংক্ষেপে দাবিগুলো হলো-
১. ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তানে ফেডারেল রাষ্ট্র কাঠামো প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
২. কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে শুধু প্রতিরক্ষা ও বৈদেশিক বিষয় থাকবে, অবশিষ্ট বিষয়গুলো থাকবে ফেডারেশনের ইউনিটগুলোর হাতে।
৩. দুটি পরস্পর বিনিময়যোগ্য মুদ্রা বা পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক ব্যাংকিং ব্যবস্থাসহ একটি মুদ্রাব্যবস্থা থাকবে।
৪. ফেডারেশনের ইউনিটগুলোর হাতে থাকবে কর ধার্যের ক্ষমতা, তবে কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় নির্বাহের জন্য করের একটা নির্ধারিত অংশ নিয়ে কেন্দ্রীয় তহবিল গঠিত হবে।
৫. বৈদেশিক মুদ্রা আর্ন ও বৈদেশিক বাণিজ্যের বিষয়ে ফেডারেশনের ইউনিটগুলোর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
৬. প্রদেশগুলোর জন্য আধাসামরিক বাহিনী বা আঞ্চলিক সেনাবাহিনী থাকতে হবে।

=
৭মার্চের ভাষণ
——
১৯৭১ সারের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভায় বঙ্গবন্ধুর ভাষনের বিষয়বস্তু ছিল নিন্মোক্ত
ক.চলমান সামরিক আইন পত্যাহার
খ. সৈন্যদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া
গ. গণহত্যার তদন্ত করা
ঘ. নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
.
৭মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ওয়াশিংটনের গেটিসবার্গ অ্যাড্রেসের সাথে তুলনা করা হয় । এটি ৪৩টি ভাষায় অনুবাদের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ।
আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বসেরার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ।
.
ইংরেজীতে অনুদিত ভাষণের বইটির নাম ‘উই শ্যাল ফাইট অন দ্য বিচেস’- দ্য স্পিচেস দ্যাট ইন্সপায়ার্ড হিস্টরি [we shall figth on the beaches: the speeches that inspired history]’।
বইটির সঙ্কলক – জ্যাকব এফ ফিল্ড। খৃস্টপূর্ব ৪৩১ সাল থেকে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সেরাভাষণ নিয়ে ২২৩ পৃষ্ঠার বই এটি।
.
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার উইনস্টন চার্চিলের ভাষণ থেকে নেয়া শিরোনামের এই সঙ্কলন গ্রন্থের শেষ ভাষণটি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগ্যানের ‘টিয়ারস ডাউন ওয়াল’।
/
বইটির ২০১ পৃষ্ঠায় ‘দ্য স্ট্রাগল দিস টাইম ইজ ট্য স্ট্রাগল ফর ইন্ডিপেন্ডেন্স’ শিরোনামে স্থান পেয়েছে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ।

==
বিদেশের মিশনে প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়- কলকাতায়
বাংলাদেশের বিরোধীতা করে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন
বাংলাদেশকে সহায়তা করে>> রাশিয়া .
ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনী গঠন- ২১ নভেম্বর ১৯৭১
ভারত-বাংলাদেশ মিত্রবাহিনীর প্রধান- ফিল্ড মার্শাল স্যাম মানেকশ
ভারত-বাংলাদেশ
যৌথবাহিনীর সেনাধ্যক্ষ-জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
পাকিস্তান বাহিনীর প্রধান-জেনারেল এ এ কে নিয়াজী
প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা- যশোর (৭ ডিসেম্বর)
পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করে- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করে-রেসকোর্স ময়দানে
বাংলাদেশের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে-যৌথবাহিনী প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
পাকিস্তানের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে- জেনারেল এ এ কে নিয়াজী
মুক্তিবাহিনীর পক্ষে উপস্থিতছিলেন/নেতৃত্ব দেন- এয়ার কমোডর এ কে খন্দকার
মোট ৯৩ হাজারপাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে

===

মুক্তিযুদ্ধের সময় সেক্টর

===
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে-১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিলো । সাব সেক্টর ৬৪টি। মহকুমা ছিল ১৯টি।
নৌ-বাহিনীর অধীনে ছিল- ১০ নং সেক্টর (সকল নদী ও বঙ্গোপসাগর)
১০ নং সেক্টরে কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিল না
চট্টগ্রাম- ১ নং সেক্টর
ঢাকা- ২ নং সেক্টর
রাজশাহী- ৭ নং সেক্টর
মুজিব নগর- ৮ নং সেক্টর
সুন্দরবন- ৯ নং সেক্টর
ময়মনসিংহ . – ১১নং

সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ-

..
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর,
সিপাহী হামিদুর রহমান,
সিপাহী মোস্তফা কামাল,
মোহাম্মদ রুহুল আমিন,
ফ্লাইটলেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান,
ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ
এবং ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
.
. বীর শ্রেষ্টদের মধ্যে ১ম শহীদ >> মোস্তফা কামাল ।
..
জীবিত ব্যক্তিকে প্রদত্ত সর্বোচ্চ বীরত্বসূচক পদবী- বীরউত্তম
সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের নামে ৭টি পুকুর খনন করা হয়েছে-
সুন্দরবনে
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের কোন কবর নেই/মতান্তরে রূপসা নদীর
তীরে কবর দেয়া হয়
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর- করাচি থেকে আনা হয় (২০০৬)
বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর আনা হয়- আসামের
আমবাসা থেকে (২০০৭)
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান যে বিমানটি ছিনিয়ে আনছিলেন-
টি-৩৩ (ছদ্মনাম ব্লু বার্ড)

===

=
মুক্তিযুদ্ধের সময় –

——-
ভারতের রাষ্ট্রপতি->>>>>>>>>>>>>>ভি ভা গিরি
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী>>>>>>>>>>>>>>শরণ সিং
মাকিন প্রেসিডেন্ট>>>>>>>>>>>>>>রিচার্ড নিক্সন
মাকিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী>>>>>>>>>>>>>>মি-রজাস’
মার্কিনadvisor of the national security council >>> হেনরি কিসিঞ্জার
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী>>>>>>>>>>>>>>এডওয়াথ হিথ
সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী>>>>>>>>>আলেক্সেই নিকোলাই কোসিগিন
সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট>>>>>>> নিকোলাই পদগোনি
চীনের প্রেসিডেন্ট >>>> Mao Zedong । মাও সেতু ।প্রধানমন্ত্রীYen Chia-kan
মিশর>>>>>>>>>>>>>>আনোয়ার সাদাত
জাতিসংঘ>>>>>>>>>>>>>>উ থান্ট
ভারতীয় সেনা বাহিনীর প্রধান – স্যাম হরমুজজি প্রেমজি জামশেদজি মানেকশ
ভারতীয় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের সেনাধ্যক্ষ – লেফটেনেন্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা;
পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের চীপ অব স্টাফ – লেফটেনেন্ট জেনারেল ফ্রেডারিক রালফ জ্যাকব

==

——
মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা
.
একাত্তরে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য ২৫ জুলাই ২০১১ ইন্ধিরা গান্ধীকে ‘বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা’ প্রদানের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৬ টি পর্যায়ে ৩২৮ জন ব্যক্তি ও ৯ টি সংগঠনকে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’ ও ‘মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা’ প্রদান করা হয়।
সর্বশেষ দেওয়া হয় >> অটল বিহারি বাজপেয়েকে

৯.মুজিবনগর সরকার / বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার


গঠিত হয় >> ১০ এপ্রিল ,১৯৭১
শপথ >> ১৭ এপ্রিল , ১৯৭১
সদর দপ্তর ছিল > কলকাতার ৮ং থিয়েটার রোড
মোট মন্ত্রণালয় >> ১২টি
রাষ্ট্রপতি >> শেখ মুজিবুর রহমান
উপরাষ্ট্রপতি >> সৈয়দ নজরুল ইসলাম ( বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং পদাধিকারবলে সশস্ত্র বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন ।
প্রধানমন্ত্রী >> তাজউদ্দিন আহমেদ
অর্থ মন্ত্রী >> এম. মনসুর আলী
স্বরাষ্ট্র , ত্রাণ ও পুর্নবাসন , কৃষিমন্ত্রী > এ, এইচ কামরুজ্জামান
পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী >> খন্দকার মোশতাক আহমেদ
প্রধান সেনাপতি >> কর্নেল (অব) এম,এ, জি ওসমানী
চিফ অব স্টাফ >> লে, কর্নেল (অব) আব্দুর রব
ডেপুটি চিফ অব স্টাফ >> গ্রুপ ক্যাপ্টেন েএ.কে খন্দকার
.

————
#ঊনসত্তরের_গণঅভ্যুত্থান ✿

————-
প্রথম শহীদ >> আসাদ (ঢা.বি) ২০জানুয়ারী
২য় শহীদ >> মতিউর (স্কুল ছাত্র) ২৪জানু
৩য় শহীদ >> সার্জেন্ট জহুরুল হক (১৫ ফেব্রু)
৪র্থ শহীদ >> ড. শামসুচ্ছজোহা ১৮ ফেব্রু

==
গুরুত্বপূর্ণ দিন


♦কিছু গুরুত্বপূর্ণ তারিখঃ
১।১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী বাংলা তারিখ ৮ ফাল্গুন, ১৩৫৯।বৃহস্পতি বার।
২।১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, ১৩৭৭ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতি বার।
৩।১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, ১৩৭৭ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার।
৪।১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ১৩৭৮ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার।

===

কিছু দফা

==
৪২ দফা >> আওয়ামী মুসলিম লীগের (১ম দফা > বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে স্বাকৃতি , প্রাদেশিক শাসন )
৬ দফা (বাঙালির মুক্তির সনদ)>> আওয়ামী লীগের (>> ১ম দফা >. প্রাদেশিক শাসন , ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামীলীগের ইশতেহার
৩৫দফা >> আওয়ামী লাীগের > এই দফার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন ।
২১ দফা >> যুক্তফন্টের ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের ইতিহাস >>> ১ম দফা > বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসিবে প্রতিষ্ঠা করা )
১১ দফা >> শিক্ষার্থী সংগ্রাম পরিষদের >> এর ভিত্তিতেই ‘৬৯ এর গণঅভ্যত্থান শুরু হয় ।

=

‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’

১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর প্রধান শিল্পী-
জর্জ হ্যারিসন (ইংল্যান্ড/বৃটেন)
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজন করেন- জর্জ হ্যারিসন (USA) ও পণ্ডিত রবিশংকর (ভারত)
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজনে সহায়তা করে-ফোবানা
কনাসর্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজিত হয়- ১ আগস্ট ১৯৭১
কনাসর্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজিত হয়- নিউইয়র্কের
ম্যাডিসন স্কয়ারেকনসার্ট ফর বাংলাদেশে অংশ নেয়া উল্লেখযোগ্য শিল্পী-
পণ্ডিত রবিশংকর (সেতার), ওস্তাদ আলী আকবর খাঁ (সরোদ),আল্লারা খাঁ (তবলা),কমলা চক্রবর্তী (তানপুরা); জর্জ হ্যারিসন, এরিক ক্ল্যাপটন, বব ডিলান, রিঙ্গো স্টার, লিওন রাসেল, বিলি প্রিস্টন, প্রমুখ
জর্জ হ্যারিসনের ব্যান্ডের নাম-
বিটলস (ইংল্যান্ড/ বৃটিশ ব্যান্ড)

=

‘সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড’ রচনা করেছেন- কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ
অর্থ সংগ্রহের জন্য কবিতা পাঠের আয়োজন করেন- অ্যালেন গিন্সবার্গ
(আমেরিকা) ও ইয়েভগেনি ইয়েভ তুসোস্কোর (রাশিয়া)

==
স্বীকৃতি দানকারী দেশসমূহ

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথমদেশ- ভারত
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দ্বিতীয় দেশ- ভুটান
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথমআরব দেশ- ইরাক
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম সমাজতান্ত্রিক দেশ- পোল্যান্ড
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ- পোল্যান্ড ও পূর্ব
জার্মানি
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম অনারব মুসলিম দেশ- মালয়েশিয়া
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম আফ্রিকান দেশ- সেনেগাল
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ওশেনিয়া (অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের) দেশ-টোঙ্গা

মার্কিন যু্ক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়-১৯৭২ সালে
পাকিস্তানবাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়-১৯৭৮ সালে
সৌদি আবর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় > ১৯৭৫সালে।
চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে

পাকবাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে- ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১
মুক্তিযোদ্ধা দিবস- ১ ডিসেম্বর
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর- ঢাকার সেগুনবাগিচায়
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রতিষ্ঠা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান

===

===

মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা লাভ

==
১/ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ছয় দফা কর্মসুচী ব্যক্ত করেন — ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৬ সালে।
২/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয় — জানুয়ারী, ১৯৬৮।
৩/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিশেষ আদালতের বিচারক ছিলেন — পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি এস.এ. রহমান।
৪/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার হয় — জুন, ১৯৬৮।
৫/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল — ৩৫ জন।
৬/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামী ছিলেন — শেখ মুজিবর রহমান।
৭/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয় — ২২ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।
৮/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে — ১৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।
৯/ আইয়ুব খান পদত্যাগ করতে বাধ্য হয় — ২৫ মার্চ, ১৯৬৯ সালে। রাজনৈতিক সংকটের জন্য।
১০/ পুলিশের গুলিতে শহীদ আসাদ নিহত হন — ২০ জানুয়ারী, ১৯৬৯।
১১/ শহীদ আসাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন — আইন বিভাগের।
১২/ পুলিশের গুলিতে শহীদ মতিউর নিহত হন — ২৪ জানুয়ারী, ১৯৬৯।
১৩/ শহীদ মতিউর কোন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন — নবকুমার ইনষ্টিটিউশনের, নবম শ্রেনীর ছাত্র।
১৪/ শহীদ ড. শামসুজ্জোহা হত্যা করা হয়েছিল — ১৮ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৯, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে।
১৫/ আইয়ুব খান কবে কার নিকট পাকিস্তানের ক্ষমতা হস্তান্তর করেন — ২৫ মার্চ, ১৯৬৯। আগা মুহম্মদ ইয়াহিয়া খান।
১৬/ শেখ মুজিবর রহমানকে বঙ্গবন্ধুকে উপাধিতে ভুষিত করা হয় — ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী।
১৭/ শেখ মুজিবর রহমানকে জাতির জনক ঘোষনা দেয়া হয় — ০৩ মার্চ ১৯৭১।
১৮/ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে প্রথমে জাতির পিতা ঘোষনা দেন — আ.স.ম আবদুর রব।
১৯/ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের আসন পেয়েছিল — ১৬৭ টি আসন।
২০/ পাকিস্তানের প্রথম সাধারন নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয় – ০৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০সাল।
২১/ আলোচনা ভেঙ্গে দিয়ে ইয়াহিয়া খান ঢাকা ত্যাগ করেন — ২৫ মার্চ, ১৯৭১ রাতে।
২২/ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয় — ০৩ মার্চ, ১৯৭১, পল্টন ময়দানে।
২৩/ চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষনা পাঠ করা হয় — ২৬ মার্চ, ১৯৭১।
২৪/ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করা হয় — চট্টগ্রামের কালুরঘাটে, ২৬ মার্চ, ১৯৭১।
২৫/ মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন যারা — ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
২৬/ মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগঠিত হয় — ১৯ মার্চ, ১৯৭১ গাজিপুরে।
২৭/ স্বাধীনতা সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক ছিলেন — বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
২৮/ প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রসভায়।
২৯/ প্রথম কবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় — ০২ ই মার্চ, ১৯৭১।
৩০/ বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন — আ স ম আব্দুর রব।
৩১/ শেখ মজিবুর রহমানকে প্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায় — ২৫ মার্চ, ১৯৭১ মধ্যরাতে।
৩২/ সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা মন্ত্রিসভা গঠিত হয় — ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৩/ বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়েছিল — ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৪/ বাংলাদেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষনা করা হয়েছিল — ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৫/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহন করেছিল — ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৬/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের সদস্য সংখ্যা কত ছিল — ৬ জন।
৩৭/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাজধানী ছিল — মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে।
৩৮/ মুজিবনগরের পুরাতন নাম কি ছিল — বৈদ্যনাথ তলার ভবের পাড়া।
৩৯/ বৈদ্যনাথ তলার নাম মুজিব নগর রাখেন — তাজউদ্দিন আহম্মেদ।
৪০/ মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন — এম, মনসুর আলী।
৪১/ মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রি ছিলেন — তাজউদ্দিন আহম্মেদ।
৪২/ মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন — শেখ মুজিবর রহমান।
৪৩/ মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন — সৈয়দ নজরুল ইসলাম
৪৪/ মুজিবনগরে নতুন সরকার গঠনের ঘোষনাপত্র পাঠ করেন — অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
৪৫/ মুজিবনগরে সরকারকে প্রথম গার্ড অনার প্রদান করেন — মাহবুব উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম)।
৪৬/ জেনারেল ওসমানী কবে বাংলাদেশের সেনা প্রধান নিযুক্ত হন — ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১।
৪৭/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন — ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।
৪৮/ প্রথম কোন বাংলাদেশী কূটনীতিক দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন — এম হোসেন আলী।
৪৯/ শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার হতে মুক্তিলাভ করেন — ১০ জানুয়ারী ১৯৭২।
৫০/ “এ দেশের মাটি চাই, মানুষ নয়”- এ উক্তি যার — জেনারেল ইয়াহিয়া খান।
৫১/ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে বিদেশী মিশনে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় — ১৮ এপ্রিল কলকতায়।
৫২/ মুক্তিযুদ্ধ চলা কালে সমগ্র বাংলাদেশকে ভাগ করেছিলেন — ১১ টি সেক্টরে।
৫৩/ যে সেক্টরে নিয়মিত কোন সেক্টর কমান্ডার ছিল না — ১০ নং সেক্টর।
৫৪/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন — ৭ জন।
৫৫/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরউত্তম খেতাব লাভ করেন — ৬৮ জন।
৫৬/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর বিক্রম উপাধি লাভ কেও — ১৭৫জন।
৫৭/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্তির সংখ্যা — ৪২৬ জন।
৫৮/ স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য মোট খেতাব প্রাপ্ত হন — ৬৭৬ জন।
৫৯/ যে বীর শ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি — বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।
৬০/ যে বীর শ্রেষ্ঠের কোন খেতাবী কবর নেই — বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।
৬১/ সম্প্রতি যে বীরশ্রেষ্ঠর কবর পাকিস্তান থেকে দেশে এনে সমাহিত করা হয়েছে — বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান।
৬২/ বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর কোথায় ছিল — পাকিস্তানের করাচীর মাশরুর বিমান ঘাটিতে।
৬৩/ কোন বীর শ্রেষ্ঠের কবর বাংলাদেশে ছিল না — বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের।
৬৪/ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর ছিল — ভারতের আমবাসা এলাকায়।
৬৫/ দুইজন খেতাবধারী মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম — ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম ও তারামন বিবি।
৬৬/ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন ইতালীর নাগরিক মৃত্যুবরণ করেন যার নাম ছিল — মাদার মারিও ভেরেনজি।
৬৭/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী — হোসাইল হেমার ওয়াডার ওয়াডারল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া।
৬৮/ বাংলাদেশে সর্বকনিষ্ঠ খেতাবধারী মুক্তিযোদ্ধা — শহীদুল ইসলাম (লালু) বীর প্রতীক।
৬৯/ ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠন করা হয় — ২১ নভেম্বর, ১৯৭১।
৭০/ ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে – ০৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১।
৭১/ ভারত-বাংলাদেশ যৌথ কমান্ডের সেনাধ্যক্ষ ছিলেন — জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
৭২/ পাকিস্তানের পক্ষে আত্মসমর্পন করেন — জেনারেল এ, কে নিয়াজী।
৭৩/ মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল স্বাক্ষরিত হয় — রেসকোর্স ময়দানে।
৭৪/ জেনারেল এ, কে নিয়াজী যার নিকট আত্মসমর্পণ করে — জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার।
৭৫/ আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব প্রদান করেন — বিমান বাহিনীর প্রধান কমোডর এ কে খন্দকার।
৭৬/ জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পের সময় পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর সংখ্যা ছিল — ৯৩ হাজার।
৭৭/ যে সাহিত্যক মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন — আবদুস সাত্তার।
৭৮/ স্বাধীনতা বাংলা বেতার কেন্দ্রের চরমপত্র নামক কথিকা কে পাঠ করতেন — এম আর আখতার মুকুল।
৭৯/ ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ঘোষনা করা হয় কখন — ১৯৮০ সালে।
৮০/ বীর শ্রেষ্ঠদের মধ্যে প্রথম মৃত্য বরণ করেন — মোস্তফা কামাল (৮ এপ্রিল, ১৯৭১) ।
৮১/ বীর শ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষে মৃত্য বরণ করেন — মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১)।
৮২/ সাইমন ড্রিং ছিলেন — ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ সাংবাদিক। যিনি সর্বপ্রথম পাকিস্থানী বর্বরতার কথা বর্হিবিশ্বে প্রকাশ করেন।

৮৩/পাকিস্তানে প্রথম সামরিক শাসন জারি হয় ১৯৫৮ সালে
৮৪/পাকভারত ২য় যুদ্ধ শুরু হয় ১৯৬৫ সালে
৮৫/ঐতিহাসিক ২১ দফা দাবির প্রথম দাবিটি ছিল বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি প্রদান
৮৬/১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারীর পূর্বে ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত ভাষা আন্দোলনের সময়কালে প্রতিবছর ১১ মার্চ দিনটিকে ভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হত
৮৭/শহীদ দিবস হিসেবে ২১ শে ফেব্রুয়ারীকে ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেন এবং ২০০০ সাল থেকে তা পালন করা হচ্ছে
৮৮/*ভাষা আন্দোলনের ১ম সংকলণ একুশে ফেব্রুয়ারী গ্রন্থের সম্পাদক ছিলেন হাসান হাফিজুর রহমান
৮৯/ভাষা আন্দোলনের মুখপত্র সাপ্তাহিক সৈনিক
৯০/উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার বিরুদ্ধে ও বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার করার দাবিতে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ২মার্চ ১৯৪৮ সালে,ঢাবি ফজলুল হক হলে কামরুদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে
৯১/১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ছিল বৃহঃপতিবার, ৮ ফাল্গুণ ১৩৫৯
৯২/এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে রমণার উর্ধ্বমূখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে সেখানে আমি ৯৩/কাঁদতে আসিনি”” এর রচয়িতা__ মাহবুব আলম চৌধুরী
৯৩/ সিয়েরা লিওনে বাংলাকে ২য় রাষ্ট্রভাষা করা হয়েছে

৯৪/ মুক্তিযুদ্ধে মারা যাওয়া বিদেশি-ফাদার মারিও ভেরেনজি (ইতালি)
৯৫। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেন- ফরাসি সাহিত্যিক আদ্রেঁ মায়ারা

=

দেশের গানের গীতিকার ।
এক নজরে দেখে নিন

১. জয় বাংলা, বাংলার জয় গীতিকার : গাজী মাজহারুল আনোয়ার সুরকার : আনোয়ার পারভেজ
২. একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয় গীতিকার : গাজী মাজহারুল আনোয়ার সুরকার : আনোয়ার পারভেজ
৩. একতারা, তুই দেশের কথা বল রে এবার বল গীতিকার : গাজী মাজহারুল আনোয়ার সুরকার : আনোয়ার পারভেজ
৪. সেই রেল লাইনের ধারে মেঠো পথটার পাড়ে গীতিকার : মোহাম্মদ রফিকুজ্জামান সুরকার : আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
৫. একাত্তরের মা জননী, কোথায় তোমায় মুক্তিসেনার দল? গীতিকার ও সুরকার : আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
৬. মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে গীতিকার : গোবিন্দ হালদার সুরকার : আপেল মাহমুদ
৭. একসাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা গীতিকার : গোবিন্দ হালদার সুরকার : আপেল মাহমুদ
৮. তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেবো রে গীতিকার ও সুরকার : আপেল মাহমুদ
৯. একনদী রক্ত পেরিয়ে বাংলার আকাশে গীতিকার ও সুরকার : খান আতাউর রহমান
১০. পূর্বদিগন্তে সূর্য উঠেছে গীতিকার : গোবিন্দ হালদার সুরকার : সমর দাস
১১. নোঙ্গর তোলো, তোলো গীতিকার : নইম গহর সুরকার : সমর দাস
১২. মুক্তির মন্দির সোপানতলে গীতিকার : মোহিনী চৌধুরী সুরকার : কৃষ্ণচন্দ্র দে ১৩. আমি বাংলায় গান গাই গীতিকার ও সুরকার : প্রতুল মুখোপাধ্যায়
১৪. এই পদ্মা, এই মেঘনা গীতিকার ও সুরকার : আবু জাফর
. সোনা, সোনা, সোনা; লোকে বলে সোনা গীতিকার ও সুরকার : আবদুল লতিফ
১৫. ধনধান্যে পুষ্পে ভরা গীতিকার ও সুরকার : দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
১৬. সালাম সালাম হাজার সালাম গীতিকার : ফজলে খোদা সুরকার : আবদুল জব্বার
১৭.ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায় : গীতিকার : আবদুল লতিফ
১৯. কারার ঐ লৌহকপাট গীতিকার ও সুরকার : কাজী নজরুল ইসলাম ২০. ভয় কী মরণে রাখিতে সন্তানে গীতিকার ও সুরকার : মুকুন্দ দাস
২১. যে মাটির বুকে ঘুমিয়ে আছে লক্ষ মুক্তিসেনা গীতিকার : নাসিম খান সুরকার : সেলিম আশরাফ ২২. সব কটা জানালা খুলে দাও না গীতিকার : নজরুল ইসলাম বাবু সুরকার : আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
২৩. সুন্দর সুবর্ণ তারুণ্য লাবণ্য গীতিকার ও সুরকার : আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
২৪. সূর্যোদয়ে তুমি, সূর্যাস্তেও তুমি গীতিকার : মনিরুজ্জামান মনির সুরকার : আলাউদ্দিন আলি
২৫. প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ গীতিকার : মনিরুজ্জামান মনির সুরকার : আলাউদ্দিন আলি
২৬. একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার গীতিকার : নইম গহর সুরকার : অজিত রায়
২৭. শোনো একটি মুজিবরের থেকে গীতিকার : গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার সুরকার : অংশুমান রায়
২৮. জনতার সংগ্রাম চলবেই গীতিকার : সিকান্দার আবু জাফর সুরকার : শেখ লুতফর রহমান
২৯. রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি গীতিকার : আবুল কাশেম সন্দ্বীপ সুরকার : সুজেয় শ্যাম ৩০. সোনায় মোড়ানো বাংলা মোদের শ্মশান করেছে কে? গীতিকার ও সুরকার : মকসেদ আলি খান সাঁই
৩১. বাংলার হিন্দু, বাংলার বৌদ্ধ গীতিকার : গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার সুরকার : শ্যামল মিত্র
৩২. বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা গীতিকার ও সুরকার : সলিল চৌধুরী ৩৩. ও মাঝি নাও ছাইড়া দে গীতিকার : এসএম হেদায়েত সুরকার : আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
৩৪. আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গীতিকার : আবদুল গাফফার চৌধুরী সুরকার : আলতাফ মাহমুদ
৩৫. মা গো, ভাবনা কেন? গীতিকার : গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার সুরকার : সমর দাস

.মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক কিছু গ্রন্থ গ্রন্থের নাম ও রচয়িতা <<<<

= – বাংলাদেশ কথা কয় — আবদুল গাফফার চৌধুরী বাংলা ও বাঙালীর কথা — আবুল মোমেন বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু — মোনায়েম সরকার একাত্তরের রণাঙ্গন — শামসুল হুদা চৌধুরী একাত্তরের ঢাকা — সেলিনা রহমান একাত্তরের কথামালা — বেগম নূর জাহান একাত্তরের দিনগুলো — জাহানারা ইমাম একাত্তরের ডায়েরী — সুফিয়া কামাল আমার কিছু কথা — শেখ মজিবর রহমান “”বাংলাদেশ : রক্তের ঋণ “”, এন্থনি মাসকারেনহাস,

————-

—— .১১✿ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের জনপ্রিয় কিছু অনুষ্ঠান ✿ _____________________ ● চরমপত্র – (রম্যকথিকা ) পরিকল্পনা=আবদুল মান্নান, কথক= এম আর আখতার মুকুল ● ইসলামের দৃষ্টিতে ( ধর্মীয় কথিকা ) – কথক= সৈয়দ আলি আহসান ● জল্লাদের দরবার – জীবন্তিকা (নাটিকা), লেখক= কল্যাণ মিত্র, ভয়েস= রাজু আহমেদ এবং নারায়ণ ঘোষ । ● বিশ্বজনমত সংবাদ ভিত্তিক কথিকা – কথক= সাদেকীন ● পিন্ডির প্রলাপ (রম্যকথিকা) – কথক= আবু তোয়াব খান ● দর্পণ – ( কথিকা) – কথক= আশরাফুল আলম ● প্রতিধ্বনী -( কথিকা ) – কথক= শহীদুল ইসলাম ● কাঠগড়ার আসামী – ( কথিকা) – কথক= মুস্তাফিজুর রহমান

== মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পত্রিকা- মুক্তিবার্তা (সাপ্তাহিক) মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র = মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্রের তালিকা:

== ১। অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী : সুভাষ দত্ত; (১৯৭৪) ২। ওরা ১১ জন : চাষী নজরুল ইসলাম; (১৯৭২) ৩। আবার তোরা মানুষ হ : খান আতাউর রহমান (ফারুক,ববিতা) ৪। রক্তাক্ত বাংলা (কবরী,বিশ্বজিৎ) ৫। বাঘা বাঙ্গালি : আনন্দ ৬। একাত্তরের যীশু : নাসিরুদ্দিন ইউসুফ; (১৯৯৫);(শাহরিয়ার কবিরের উপন্যাস থেকে) ৭। ধীরে বহে মেঘনা : আলমগীর কবীর; (১৯৭৩) ৮। আগুনের পরশমনি : হুমায়ুন আহমেদ; (১৯৯৫) ৯। শ্যামল ছায়া : হুমায়ুন আহমেদ; (২০০৬) ১০। মুক্তির গান : তারেক মাসুদ ১১। মুক্তির কথা : তারেক মাসুদ ১২। জয়যাত্রা : তৌকির আহমেদ ১৩। মাটির ময়না : তারেক মাসুদ; (২০০২) ১৪। সেই রাতের কথা বলতে এসেছি : কাওসার আহমেদ চৌধুরী; (২০০৪) ১৫। Stop Genocide : জহির রায়হান; (১৯৭১) ১৬। Let There Be Light : জহির রায়হান; (১৯৭১) ১৭। জীবন থেকে নেয়া : জহির রায়হান ১৮। সংগ্রাম : চাষী নজরুল ইসলাম; (খালেদ মোশাররফের ডায়েরি অবলম্বনে) ১৯। আলোর মিছিল ২০। কলমীলতা (সোহেল রানা,কাজরী) ২১। হাঙ্গর নদী গ্রেনেড : চাষী নজরুল ইসলাম; (১৯৯৭);(সেলিনা হোসেন এর উপন্যাস থেকে) ২২। শিলালিপি(শর্ট ফিল্ম) : শামীম আখতার; (শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীনের জীবনী অবলম্বনে) ২৩। হৃদয়ে আমার দেশ (বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের জীবনীভিত্তিক) ২৪। Nine Months to Freedom: The Story of Bangladesh; ডকুমেন্টারি : এস সুখদেব ২৫। War crimes file : বিবিসি ডকুমেন্টারি (৩ কুখ্যাত ব্রিটেন প্রবাসী রাজাকারের উপর) : গীতা সায়গল ও ডেভিড বার্গম্যান ২৬। Liberation Fighters : ডকুমেন্টারি; আলমগীর কবির; (১৯৭১) ২৭। Innocent Millions : ডকুমেন্টারি; বাবুল চৌধুরী; (১৯৭১) ২৮। আগামী : মোরশেদুল ইসলাম; (১৯৮৪) ২৯। শরৎ ১৯৭১ : শর্ট ফিল্ম; মোরশেদুল ইসলাম (২০০০); (শিশু একাডেমী) ৩০। নদীর নাম মধুমতি : তানভীর মোকাম্মেল; (১৯৯০) ৩১। নিঃসঙ্গ সারথী : তানভীর মোকাম্মেল (২০০৭); (মরহুম তাজউদ্দীন আহমদের জীবনীভিত্তিক) ৩২। সূচনা : মোরশেদুল ইসলাম ৩৩। খেলাঘর : মোরশেদুল ইসলাম ৩৪। A State is Born : ডকুমেন্টারি; (১৯৭১) ৩৫। স্বাধীনতা : ইয়াসমিন কবির ৩৬। জয়বাংলা : (জাপান সরকারের সহায়তায় নির্মিত) ৩৭। হুলিয়া : তানভীর মোকাম্মেল; (নির্মলেন্দু গুণের ‘হুলিয়া’ কবিতা অবলম্বনে শর্টফিল্ম) ৩৮। ইতিহাসকন্যা : শামীম আখতার; (একজন যুদ্ধশিশুর জীবন নিয়ে) ৩৯। মেঘের অনেক রঙ : হারুনুর রশীদ; (মাথিন); (১৯৭৯) ৪০। আমরা তোমাদের ভুলবো না : হারুনূর রশীদ; (শিশু একাডেমী) ৪১। দুর্জয় : জাঁনেসার ওসমান; (শিশু একাডেমী) ৪২। বাংলা মায়ের দামাল ছেলে : রফিকুল বারী চৌধুরী; (শিশু একাডেমী) ৪৩। শোভনের একাত্তর : দেবাশীষ সরকার; (শিশু একাডেমী) ৪৪। একাত্তরের রঙপেন্সিল : মান্নান হীরা; (শিশু একাডেমী) ৪৫। একাত্তরের মিছিল : কবরী সারোয়ার; (শিশু একাডেমী) ৪৬। জয় বাংলাদেশ : আই এস জোহর ৪৭। জয় বাংলা : উমা প্রসাদ ৪৮। দুরন্ত পদ্মা : দুর্গাপ্রসাদ ৪৯। ডেটলাইন বাংলাদেশ : গীতা মেহতা ৫০। বাংলাদেশ স্টোরি : নগিসা ওশিমা ৫১। রহমান: দি ফাদার অফ দি নেশন : নগিসা ওশিমা ৫২। মেজর খালেদস ওয়ার : গ্রানাডা টেলিভিশন ৫৩। গেরিলা >> নাসির উদ্দিন ইউসুফ
৫৪। আমার বন্ধু রাশেদ >> নাসির উদ্দিন ইউসুফ( লেখক. ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল)
৫৫। এই তো প্রেম: সোহেল আরমান
৫৬। হৃদয়ে ‘৭১: সাদেক সিদ্দিকী (২০১৪)
৫৭। ‘৭১-এর মা জননী: শাহ আলম করিণ (২০১৪), মুক্তি পাবে: ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪

   
   

0 responses on "মুক্তিযোদ্ধা ও খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা"

Leave a Message

Address

151/7, level-4, Goodluck Center, (Opposite SIBL Foundation Hospital), Panthapath Signal, Green Road, Dhanmondi, Dhaka-1205.

Phone: 09639399399 / 01948858258


DMCA.com Protection Status

Certificate Code

সবশেষ ৫টি রিভিউ

eShikhon Community
top
© eShikhon.com 2015-2024. All Right Reserved