১/আদি প্রাণী -এ্যামিবা ।
২/ মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
৩/ মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি
৪/ মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
৫/ মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
৬/ ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
৭/ রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
৮/ রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
৯/ রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
১০/ রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
১১/ রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয়
১২/ ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
১৩/ হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
১৪/মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
১৫/ ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
১৬/ ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
১৭/ পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
১৮/ ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
১৯/ মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
২০/ নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
২১/ সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
২২/ ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা
২৩/ এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
২৪/ বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৮০০ ক্যালোরি ।
২৫/ শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
২৬/ ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – অামাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
২৭/ মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৩৬ কেজি ।
২৮/ মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
২৯/ হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
৩০/ প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
৩১/ DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
৩২/ DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
৩৩/ জিনতত্ত্বের জনক – মেন্ডেল ।
৩৪/ হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
৩৫/ হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
৩৬/ অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
৩৭/ জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
৩৮/ এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
৩৯/ রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
৪০/ রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
৪১/ পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
৪২/ রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
৪৩/ প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
৪৪/ বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো ।
৪৫/ পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
৪৬/ পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
৪৭/ স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
৪৮/ ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
৪৯/ কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
৫০/ পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
৫১/ রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
৫২/ শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
৫৩/ দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
৫৪/ সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
৫৫/ সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
৫৬/ সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
৫৭/ সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল)
৫৮/ সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
৫৯/ আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
৬০/ মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
৬১/ হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
৬২/ তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
৬৩/ মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
৬৪/ সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
৬৫/ স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী গোবী
৬৬/ সাপ শুনতে পায় – জিহ্বার সাহায্যে ।
৬৭/ রাজ কাকড়ার অন্য নাম – লিমুলাস ।
৬৮/ সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
৬৯/ কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে। সুত্র : এফবি
0 responses on "মানবদেহ নিয়ে ৬৯ টি প্রশ্ন দেখে নিন"